7 Formula To Become Rich: ধনী হতে চান? তাহলে মেনে চলুন এই ৭টি ফর্মুলা, অচিরেই প্রচুর টাকার সম্পত্তি লাভ করতে পারবেন

Last Updated:
Want To Become Rich: আজ আমরা এই প্রতিবেদনে এই ধরনের কিছু ফর্মুলার কথা আলোচনা করে নেব। আর এই ফর্মুলা কাজে লাগালে যে কেউ অবিলম্বে ধনী হয়ে উঠতে পারেন। 
1/8
ভাল কৌশল এবং নিয়মিত বিনিয়োগের মাধ্যমে যে কেউ বড়সড় ফান্ড তৈরি করতে পারেন। আর ধনী হওয়ার মূলমন্ত্র হল নিয়মানুবর্তিতা, ধৈর্য এবং একটি ভাল বিনিয়োগের কৌশল। আজ আমরা এই প্রতিবেদনে এই ধরনের কিছু ফর্মুলার কথা আলোচনা করে নেব। আর এই ফর্মুলা কাজে লাগালে যে কেউ অবিলম্বে ধনী হয়ে উঠতে পারেন।
ভাল কৌশল এবং নিয়মিত বিনিয়োগের মাধ্যমে যে কেউ বড়সড় ফান্ড তৈরি করতে পারেন। আর ধনী হওয়ার মূলমন্ত্র হল নিয়মানুবর্তিতা, ধৈর্য এবং একটি ভাল বিনিয়োগের কৌশল। আজ আমরা এই প্রতিবেদনে এই ধরনের কিছু ফর্মুলার কথা আলোচনা করে নেব। আর এই ফর্মুলা কাজে লাগালে যে কেউ অবিলম্বে ধনী হয়ে উঠতে পারেন।
advertisement
2/8
৭২-এর রুল:বিনিয়োগকারীর টাকা কবে দ্বিগুণ হবে, তা হিসাব করার জন্য বিনিয়োগ থেকে প্রাপ্ত সুদের হারকে ৭২ দিয়ে ভাগ করতে হবে। উদাহরণ হিসেবে বলা যায় যে, ধরা যাক, কেউ বিনিয়োগের উপর ৭ শতাংশ হারে সুদ পাচ্ছেন। তাহলে তাঁর টাকা প্রায় ১০.২৮ বছরে দ্বিগুণ হয়ে যাবে।
৭২-এর রুল:বিনিয়োগকারীর টাকা কবে দ্বিগুণ হবে, তা হিসাব করার জন্য বিনিয়োগ থেকে প্রাপ্ত সুদের হারকে ৭২ দিয়ে ভাগ করতে হবে। উদাহরণ হিসেবে বলা যায় যে, ধরা যাক, কেউ বিনিয়োগের উপর ৭ শতাংশ হারে সুদ পাচ্ছেন। তাহলে তাঁর টাকা প্রায় ১০.২৮ বছরে দ্বিগুণ হয়ে যাবে।
advertisement
3/8
১০-১২-১০ রুল:ধরা যাক, ১০ বছরের জন্য প্রতি মাসে কেউ ১০ হাজার টাকা বিনিয়োগ করছেন। কিন্তু এমন এক জায়গায় বিনিয়োগটা করছেন, যেখান থেকে বার্ষিক ১২ শতাংশ হারে সুদ পাওয়া যাবে। এতে ১০ বছরে তিনি পেয়ে যাবেন ২৩-২৪ লক্ষ টাকা। একই রিটার্নে যদি কেউ ১০ বছর ধরে মাসে মাসে ৪৩ হাজার টাকা বিনিয়োগ করেন, তাহলে তিনি পেয়ে যেতে পারেন ১ কোটি টাকা।
১০-১২-১০ রুল:ধরা যাক, ১০ বছরের জন্য প্রতি মাসে কেউ ১০ হাজার টাকা বিনিয়োগ করছেন। কিন্তু এমন এক জায়গায় বিনিয়োগটা করছেন, যেখান থেকে বার্ষিক ১২ শতাংশ হারে সুদ পাওয়া যাবে। এতে ১০ বছরে তিনি পেয়ে যাবেন ২৩-২৪ লক্ষ টাকা। একই রিটার্নে যদি কেউ ১০ বছর ধরে মাসে মাসে ৪৩ হাজার টাকা বিনিয়োগ করেন, তাহলে তিনি পেয়ে যেতে পারেন ১ কোটি টাকা।
advertisement
4/8
২০-১০-১২ রুল:ধরা যাক, ১০ বছরের জন্য প্রতি মাসে কেউ ১০ হাজার টাকা বিনিয়োগ করছেন। কিন্তু এমন এক জায়গায় বিনিয়োগটা করছেন, যেখান থেকে বার্ষিক ১২ শতাংশ হারে সুদ পাওয়া যাবে। এতে ২০ বছরে তিনি ১ কোটি টাকা আয় করে ফেলতে পারেন।
২০-১০-১২ রুল:ধরা যাক, ১০ বছরের জন্য প্রতি মাসে কেউ ১০ হাজার টাকা বিনিয়োগ করছেন। কিন্তু এমন এক জায়গায় বিনিয়োগটা করছেন, যেখান থেকে বার্ষিক ১২ শতাংশ হারে সুদ পাওয়া যাবে। এতে ২০ বছরে তিনি ১ কোটি টাকা আয় করে ফেলতে পারেন।
advertisement
5/8
৫০-৩০-২০ রুল:নিজের প্রয়োজনীয় খরচের জন্য আয়েক ৫০ শতাংশ বরাদ্দ করতে হবে। আর নিজের শখ ও বিনোদনের জন্য রাখতে হবে ৩০ শতাংশ। আর সেভিংস ও বিনিয়োগের জন্য বরাদ্দ করতে হবে ২০ শতাংশ।
৫০-৩০-২০ রুল:নিজের প্রয়োজনীয় খরচের জন্য আয়েক ৫০ শতাংশ বরাদ্দ করতে হবে। আর নিজের শখ ও বিনোদনের জন্য রাখতে হবে ৩০ শতাংশ। আর সেভিংস ও বিনিয়োগের জন্য বরাদ্দ করতে হবে ২০ শতাংশ।
advertisement
6/8
৪০-৪০-১২ রুল:প্রায় ১০ থেকে ২০ বছরের মধ্যে বড়সড় ফান্ড তৈরি করতে নিজের মাসিক আয়ের ৪০ শতাংশ সঞ্চয় এবং বিনিয়োগ করতে হবে। নিজের পোর্টফোলিওর ৪০ শতাংশ রাখতে হবে মিউচুয়াল ফান্ডে অথবা স্টকে। আর ১২ শতাংশ গড় বার্ষিক রিটার্নের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করতে হবে।
৪০-৪০-১২ রুল:প্রায় ১০ থেকে ২০ বছরের মধ্যে বড়সড় ফান্ড তৈরি করতে নিজের মাসিক আয়ের ৪০ শতাংশ সঞ্চয় এবং বিনিয়োগ করতে হবে। নিজের পোর্টফোলিওর ৪০ শতাংশ রাখতে হবে মিউচুয়াল ফান্ডে অথবা স্টকে। আর ১২ শতাংশ গড় বার্ষিক রিটার্নের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করতে হবে।
advertisement
7/8
১৫-১৫-১৫ রুল:ধরা যাক, কোনও বিকল্পে ১৫ শতাংশ বার্ষিক রিটার্ন মিলছে। তাহলে বিনিয়োগকারী যদি সেই বিকল্পে ১৫ বছরের জন্য মাসে মাসে ১৫ হাজার টাকা বিনিয়োগ করেন, তাহলে তিনি ১ কোটি টাকার ফান্ড তৈরি করতে পারবেন।
১৫-১৫-১৫ রুল:ধরা যাক, কোনও বিকল্পে ১৫ শতাংশ বার্ষিক রিটার্ন মিলছে। তাহলে বিনিয়োগকারী যদি সেই বিকল্পে ১৫ বছরের জন্য মাসে মাসে ১৫ হাজার টাকা বিনিয়োগ করেন, তাহলে তিনি ১ কোটি টাকার ফান্ড তৈরি করতে পারবেন।
advertisement
8/8
২৫X রুল:যদি তাড়াতাড়ি অবসর নিতে চান, তাহলে যে কোনও মানুষের ১ বছরের খরচের ২৫ গুণ পরিমাণের প্রয়োজন হবে। উদাহরণ হিসেবে বলা যায় যে, যদি কারও বার্ষিক খরচ ৪ লক্ষ টাকা হয়, তাহলে রিটায়ারমেন্ট ফান্ড হিসেবে সেই ব্যক্তির প্রয়োজন হবে ১ কোটি টাকা। এসআইপি-র মতো বিকল্পের মাধ্যমে এই লক্ষ্য অর্জন করা যেতে পারে।
২৫X রুল:যদি তাড়াতাড়ি অবসর নিতে চান, তাহলে যে কোনও মানুষের ১ বছরের খরচের ২৫ গুণ পরিমাণের প্রয়োজন হবে। উদাহরণ হিসেবে বলা যায় যে, যদি কারও বার্ষিক খরচ ৪ লক্ষ টাকা হয়, তাহলে রিটায়ারমেন্ট ফান্ড হিসেবে সেই ব্যক্তির প্রয়োজন হবে ১ কোটি টাকা। এসআইপি-র মতো বিকল্পের মাধ্যমে এই লক্ষ্য অর্জন করা যেতে পারে।
advertisement
advertisement
advertisement