Business Idea: জয়চণ্ডীতে যুবকদের দুর্দান্ত 'বিজনেস আইডিয়া'! ক্যাকটাস চাষে করছেন অঢেল লাভ, দেখতে ছুটে আসছেন পর্যটকরাও

Last Updated:
Purulia Business Idea: জয়চণ্ডী পাহাড়ের নীচে এই ক্যাকটাস বাগান শুধু পর্যটকদের আকর্ষণই নয়, স্কুল পড়ুয়াদের জন্য একটি শিক্ষামূলক কেন্দ্র হিসেবেও পরিচিত হয়ে উঠেছে। 
1/7
পুরুলিয়ার অন্যতম জনপ্রিয় পর্যটন কেন্দ্র জয়চণ্ডী পাহাড়। শীতের মরশুমে এই পাহাড়ে বেড়াতে আসা পর্যটকদের কাছে এখন নতুন আকর্ষণ হয়ে উঠেছে পাহাড়ের পাদদেশে গড়ে ওঠা ক্যাকটাস বাগান। রঘুনাথপুর শহরের এক যুবক সুরঞ্জন সরকার পরম যত্নে দেশি-বিদেশি ৭০০-রও বেশি প্রজাতির ক্যাকটাস চাষ করে এই ব্যতিক্রমী উদ্যোগ গড়ে তুলেছেন। (ছবি ও তথ্য: শান্তনু দাস)
পুরুলিয়ার অন্যতম জনপ্রিয় পর্যটন কেন্দ্র জয়চণ্ডী পাহাড়। শীতের মরশুমে এই পাহাড়ে বেড়াতে আসা পর্যটকদের কাছে এখন নতুন আকর্ষণ হয়ে উঠেছে পাহাড়ের পাদদেশে গড়ে ওঠা ক্যাকটাস বাগান। রঘুনাথপুর শহরের এক যুবক সুরঞ্জন সরকার পরম যত্নে দেশি-বিদেশি ৭০০-রও বেশি প্রজাতির ক্যাকটাস চাষ করে এই ব্যতিক্রমী উদ্যোগ গড়ে তুলেছেন। (ছবি ও তথ্য: শান্তনু দাস)
advertisement
2/7
জয়চণ্ডী পাহাড়ের নিচেই প্রায় এক বিঘা জমির উপর তৈরি হয়েছে ক্যাকটাসের আস্ত একটি বাগান। এই বাগানে শুধু উত্তর-পূর্ব ভারতের বিভিন্ন অঞ্চল থেকেই নয়, থাইল্যান্ড, আফ্রিকা ও আমেরিকার মতো দেশ থেকেও সংগ্রহ করা হয়েছে নানা প্রজাতির ক্যাকটাস। বর্তমানে এই বাগানে উৎপাদিত ক্যাকটাস শুধু রাজ্যের মধ্যেই নয়, ভিন রাজ্যেও দেদার বিক্রি হচ্ছে।
জয়চণ্ডী পাহাড়ের নিচেই প্রায় এক বিঘা জমির উপর তৈরি হয়েছে ক্যাকটাসের আস্ত একটি বাগান। এই বাগানে শুধু উত্তর-পূর্ব ভারতের বিভিন্ন অঞ্চল থেকেই নয়, থাইল্যান্ড, আফ্রিকা ও আমেরিকার মতো দেশ থেকেও সংগ্রহ করা হয়েছে নানা প্রজাতির ক্যাকটাস। বর্তমানে এই বাগানে উৎপাদিত ক্যাকটাস শুধু রাজ্যের মধ্যেই নয়, ভিন রাজ্যেও দেদার বিক্রি হচ্ছে।
advertisement
3/7
অনলাইনের মাধ্যমেও এই নার্সারি থেকে অনায়াসে ক্যাকটাস কেনার সুযোগ রয়েছে। প্রাইভেট কোম্পানির চাকরি ছেড়ে সম্পূর্ণভাবে ক্যাকটাস চাষকে পেশা হিসেবে বেছে নিয়েছেন সুরঞ্জন সরকার। তাঁর এই উদ্যোগ আজ বহু মানুষের কাছে বিকল্প আয়ের পথ দেখাচ্ছে।
অনলাইনের মাধ্যমেও এই নার্সারি থেকে অনায়াসে ক্যাকটাস কেনার সুযোগ রয়েছে। প্রাইভেট কোম্পানির চাকরি ছেড়ে সম্পূর্ণভাবে ক্যাকটাস চাষকে পেশা হিসেবে বেছে নিয়েছেন সুরঞ্জন সরকার। তাঁর এই উদ্যোগ আজ বহু মানুষের কাছে বিকল্প আয়ের পথ দেখাচ্ছে।
advertisement
4/7
সুরঞ্জনের এই ভাবনার সূত্রপাত হয়েছিল কালিম্পং ভ্রমণের সময়। সেখানে ক্যাকটাসের বাগান দেখে তিনি অভিভূত হন। তখনই তাঁর মনে হয়, জয়চণ্ডী পাহাড়ে পর্যটকের ভিড় থাকলেও পাহাড় ছাড়া তেমন কোনও আকর্ষণ নেই। যদি এখানেও একটি ক্যাকটাস বাগান গড়ে তোলা যায়, তবে তা পর্যটকদের কাছে নতুন অভিজ্ঞতা হয়ে উঠবে।
সুরঞ্জনের এই ভাবনার সূত্রপাত হয়েছিল কালিম্পং ভ্রমণের সময়। সেখানে ক্যাকটাসের বাগান দেখে তিনি অভিভূত হন। তখনই তাঁর মনে হয়, জয়চণ্ডী পাহাড়ে পর্যটকের ভিড় থাকলেও পাহাড় ছাড়া তেমন কোনও আকর্ষণ নেই। যদি এখানেও একটি ক্যাকটাস বাগান গড়ে তোলা যায়, তবে তা পর্যটকদের কাছে নতুন অভিজ্ঞতা হয়ে উঠবে।
advertisement
5/7
কালিম্পং থেকে ফিরেই শুরু হয়েছিল তোড়জোড়। জয়চণ্ডী পাহাড়ের নিচেই প্রায় এক বিঘা জায়গার উপর পলি হাউস বানিয়ে শুরু করেন চাষ। বছর খানেকের চেষ্টায় নিজের পরিশ্রমেই তৈরি হয় ক্যাকটাস ও জেরোফাইট প্রজাতির গাছের বিশাল বাগান। দেশের বিভিন্ন প্রান্ত একাধিক প্রজাতির ক্যাকটাস সংগ্রহ করে শুরু হয় চাষ।
কালিম্পং থেকে ফিরেই শুরু হয়েছিল তোড়জোড়। জয়চণ্ডী পাহাড়ের নিচেই প্রায় এক বিঘা জায়গার উপর পলি হাউস বানিয়ে শুরু করেন চাষ। বছর খানেকের চেষ্টায় নিজের পরিশ্রমেই তৈরি হয় ক্যাকটাস ও জেরোফাইট প্রজাতির গাছের বিশাল বাগান। দেশের বিভিন্ন প্রান্ত একাধিক প্রজাতির ক্যাকটাস সংগ্রহ করে শুরু হয় চাষ।
advertisement
6/7
তবে এই চাষ মোটেও সহজ বা কম খরচের নয়। সুরঞ্জন জানিয়েছেন, “দুটি পলি হাউস তৈরি করতে প্রায় পাঁচ লক্ষ টাকারও বেশি খরচ হয়েছে। বর্তমানে বাগানে প্রায় ১০ থেকে ১৫ লক্ষ টাকার ক্যাকটাস গাছ রয়েছে।”
তবে এই চাষ মোটেও সহজ বা কম খরচের নয়। সুরঞ্জন জানিয়েছেন, “দুটি পলি হাউস তৈরি করতে প্রায় পাঁচ লক্ষ টাকারও বেশি খরচ হয়েছে। বর্তমানে বাগানে প্রায় ১০ থেকে ১৫ লক্ষ টাকার ক্যাকটাস গাছ রয়েছে।”
advertisement
7/7
আজ জয়চণ্ডী পাহাড়ের নিচে এই ক্যাকটাস বাগান শুধু পর্যটকদের আকর্ষণই নয়, স্কুল পড়ুয়াদের জন্য একটি শিক্ষামূলক কেন্দ্র হিসেবেও পরিচিত হয়ে উঠেছে। ক্যাকটাসের নানা প্রজাতি, এমনকি কিছু বিলুপ্তপ্রায় প্রজাতি সম্পর্কেও এখানে জ্ঞান অর্জনের সুযোগ পাচ্ছে পড়ুয়ারা। প্রকৃতি, শিক্ষা ও উদ্যোগ, তিনয়ের মেলবন্ধনে সুরঞ্জনের এই ক্যাকটাস বাগান জয়চণ্ডীতে নতুন মাত্রা যোগ করেছে। (ছবি ও তথ্য: শান্তনু দাস)
আজ জয়চণ্ডী পাহাড়ের নিচে এই ক্যাকটাস বাগান শুধু পর্যটকদের আকর্ষণই নয়, স্কুল পড়ুয়াদের জন্য একটি শিক্ষামূলক কেন্দ্র হিসেবেও পরিচিত হয়ে উঠেছে। ক্যাকটাসের নানা প্রজাতি, এমনকি কিছু বিলুপ্তপ্রায় প্রজাতি সম্পর্কেও এখানে জ্ঞান অর্জনের সুযোগ পাচ্ছে পড়ুয়ারা। প্রকৃতি, শিক্ষা ও উদ্যোগ, তিনয়ের মেলবন্ধনে সুরঞ্জনের এই ক্যাকটাস বাগান জয়চণ্ডীতে নতুন মাত্রা যোগ করেছে। (ছবি ও তথ্য: শান্তনু দাস)
advertisement
advertisement
advertisement