PPF Return Calculator: অন্যদের তুলনায় PPF অ্যাকাউন্ট থেকে পেয়ে যেতে পারেন অনেক বেশি সুদ, জেনে নিন কীভাবে !

Last Updated:
PPF Return Calculator: ভাল পরিমাণ সুদ, ট্যাক্স ছাড় এবং টাকা খোওয়ানোর কোনও রকম রিস্ক বা ঝুঁকি থাকে না বলেই পিপিএফ অ্যাকাউন্টের জনপ্রিয়তা তুঙ্গে। মানুষও নিশ্চিন্তে এই স্কিমে টাকা রাখতে পারেন।
1/5
পাবলিক প্রভিডেন্ট ফান্ড অথবা পিপিএফ হল ভারতের সবথেকে জনপ্রিয় বিনিয়োগের স্কিম বা বিনিয়োগের মাধ্যম। ভাল পরিমাণ সুদ, ট্যাক্স ছাড় এবং টাকা খোওয়ানোর কোনও রকম রিস্ক বা ঝুঁকি থাকে না বলেই পিপিএফ অ্যাকাউন্টের জনপ্রিয়তা তুঙ্গে। মানুষও নিশ্চিন্তে এই স্কিমে টাকা রাখতে পারেন। বর্তমানে পিপিএফ অ্যাকাউন্টে টাকা রাখলে ৭.১ শতাংশ হারে সুদ পেতে পারেন বিনিয়োগকারীরা। পিপিএফ অ্যাকাউন্টে বিনিয়োগ করে বহু মানুষ অন্যান্যদের তুলনায় বেশি পরিমাণ সুদ পেয়ে যেতে পারেন। অথচ তাঁরা কিন্তু নতুন কিংবা অতিরিক্ত কিছুই করেন না। বিনিয়োগকারীরা শুধুমাত্র পিপিএফ-এর সঠিক নিয়মটা জানেন। আর তারই সম্পূর্ণ সুযোগটা নিয়ে তাঁরা প্রচুর সুদ পেয়ে যান।
পাবলিক প্রভিডেন্ট ফান্ড অথবা পিপিএফ হল ভারতের সবথেকে জনপ্রিয় বিনিয়োগের স্কিম বা বিনিয়োগের মাধ্যম। ভাল পরিমাণ সুদ, ট্যাক্স ছাড় এবং টাকা খোওয়ানোর কোনও রকম রিস্ক বা ঝুঁকি থাকে না বলেই পিপিএফ অ্যাকাউন্টের জনপ্রিয়তা তুঙ্গে। মানুষও নিশ্চিন্তে এই স্কিমে টাকা রাখতে পারেন। বর্তমানে পিপিএফ অ্যাকাউন্টে টাকা রাখলে ৭.১ শতাংশ হারে সুদ পেতে পারেন বিনিয়োগকারীরা। পিপিএফ অ্যাকাউন্টে বিনিয়োগ করে বহু মানুষ অন্যান্যদের তুলনায় বেশি পরিমাণ সুদ পেয়ে যেতে পারেন। অথচ তাঁরা কিন্তু নতুন কিংবা অতিরিক্ত কিছুই করেন না। বিনিয়োগকারীরা শুধুমাত্র পিপিএফ-এর সঠিক নিয়মটা জানেন। আর তারই সম্পূর্ণ সুযোগটা নিয়ে তাঁরা প্রচুর সুদ পেয়ে যান।
advertisement
2/5
পাবলিক প্রভিডেন্ট ফান্ডের সুদ নির্ধারণ সম্পর্কে যদি সঠিক তথ্য থাকে আর সেই তথ্যকেই কাজে লাগানো হয়, তাহলে বিনিয়োগকারী জমা করা পরিমাণ অর্থের উপর উচ্চ রিটার্ন পেতে পারেন। পোস্ট অফিস কিংবা যে কোনও ব্যাঙ্কের শাখায় পিপিএফ অ্যাকাউন্ট খোলা যেতে পারে। প্রতি বছর এই অ্যাকাউন্টে সর্বনিম্ন ৫০০ টাকা এবং সর্বোচ্চ দেড় লক্ষ টাকা পর্যন্ত বিনিয়োগ করা যেতে পারে।
পাবলিক প্রভিডেন্ট ফান্ডের সুদ নির্ধারণ সম্পর্কে যদি সঠিক তথ্য থাকে আর সেই তথ্যকেই কাজে লাগানো হয়, তাহলে বিনিয়োগকারী জমা করা পরিমাণ অর্থের উপর উচ্চ রিটার্ন পেতে পারেন। পোস্ট অফিস কিংবা যে কোনও ব্যাঙ্কের শাখায় পিপিএফ অ্যাকাউন্ট খোলা যেতে পারে। প্রতি বছর এই অ্যাকাউন্টে সর্বনিম্ন ৫০০ টাকা এবং সর্বোচ্চ দেড় লক্ষ টাকা পর্যন্ত বিনিয়োগ করা যেতে পারে।
advertisement
3/5
পঞ্চম ফান্ডা:পিপিএফ-এর নিয়মানুসারে, মাসের শেষ তারিখ এবং মাসের ৫ তারিখের মধ্যে টাকা ডিপোজিট করা হলে তার উপর সুদ নির্ধারণ করা হয়। আর মাসের ৫ তারিখের পর জমা করা টাকার উপর কোনও সুদ দেওয়া হয় না। আর সেই পরিমাণের উপর সুদ পরবর্তী মাস থেকে শুরু হয়। সেই কারণে ৫ তারিখের মধ্যে টাকা ডিপোজিট করা হলে বিনিয়োগকারী সারা মাস জুড়ে সুদ পেয়ে যান। যদিও বিনিয়োগকারী যদি ৫ তারিখের পর টাকা জমা করেন, তাহলে তিনি ২৫ দিনের জন্য কোনও সুদ পাবেন না।
পঞ্চম ফান্ডা:
পিপিএফ-এর নিয়মানুসারে, মাসের শেষ তারিখ এবং মাসের ৫ তারিখের মধ্যে টাকা ডিপোজিট করা হলে তার উপর সুদ নির্ধারণ করা হয়। আর মাসের ৫ তারিখের পর জমা করা টাকার উপর কোনও সুদ দেওয়া হয় না। আর সেই পরিমাণের উপর সুদ পরবর্তী মাস থেকে শুরু হয়। সেই কারণে ৫ তারিখের মধ্যে টাকা ডিপোজিট করা হলে বিনিয়োগকারী সারা মাস জুড়ে সুদ পেয়ে যান। যদিও বিনিয়োগকারী যদি ৫ তারিখের পর টাকা জমা করেন, তাহলে তিনি ২৫ দিনের জন্য কোনও সুদ পাবেন না।
advertisement
4/5
বছরের শুরুতেই ডিপোজিট:আসলে পিপিএফ-এ গোটা বিনিয়োগটা থেকেই পাওয়া যায় কম্পাউন্ড ইন্টারেস্ট বা চক্রবৃদ্ধি সুদ। কম্পাউন্ডিংয়ের বিশেষত্ব হল, এর মাধ্যমে টাকা বৃদ্ধি পেতে থাকে। পিপিএফ অ্যাকাউন্টে ডিপোজিট করা টাকার পরিমাণের উপর আরও বেশি সুদ পেতে চাইলে আর্থিক বছরের শুরুতেই একবারে পুরো টাকাটাই বিনিয়োগ করে রাখতে হবে। তাহলে প্রত্যেক মাসে আর টাকা জমা রাখার প্রয়োজন হবে না। পাবলিক প্রভিডেন্ট ফান্ড থেকে আরও বেশি পরিমাণ সুদ পাওয়ার জন্য বারবার পিপিএফ অ্যাকাউন্ট থেকে টাকা তোলা চলবে না। তাই শুধুমাত্র প্রয়োজন পড়লে তবেই টাকা তোলা জরুরি। আসলে বারবার টাকা তোলা হলে মিনিমাম ব্যালেন্স ক্রাইটেরিয়া নষ্ট হয়ে যায়, যার ফলে বিনিয়োগকারী আর কাঙ্ক্ষিত সুদ পেতে পারেন না।
বছরের শুরুতেই ডিপোজিট:
আসলে পিপিএফ-এ গোটা বিনিয়োগটা থেকেই পাওয়া যায় কম্পাউন্ড ইন্টারেস্ট বা চক্রবৃদ্ধি সুদ। কম্পাউন্ডিংয়ের বিশেষত্ব হল, এর মাধ্যমে টাকা বৃদ্ধি পেতে থাকে। পিপিএফ অ্যাকাউন্টে ডিপোজিট করা টাকার পরিমাণের উপর আরও বেশি সুদ পেতে চাইলে আর্থিক বছরের শুরুতেই একবারে পুরো টাকাটাই বিনিয়োগ করে রাখতে হবে। তাহলে প্রত্যেক মাসে আর টাকা জমা রাখার প্রয়োজন হবে না। পাবলিক প্রভিডেন্ট ফান্ড থেকে আরও বেশি পরিমাণ সুদ পাওয়ার জন্য বারবার পিপিএফ অ্যাকাউন্ট থেকে টাকা তোলা চলবে না। তাই শুধুমাত্র প্রয়োজন পড়লে তবেই টাকা তোলা জরুরি। আসলে বারবার টাকা তোলা হলে মিনিমাম ব্যালেন্স ক্রাইটেরিয়া নষ্ট হয়ে যায়, যার ফলে বিনিয়োগকারী আর কাঙ্ক্ষিত সুদ পেতে পারেন না।
advertisement
5/5
বিনিয়োগকারী নিজের পিপিএফ অ্যাকাউন্টে বার্ষিক ১.৫ লক্ষ টাকা বিনিয়োগ করতে পারেন। আসলে পিপিএফ-এর সুদের হার এবং ট্যাক্স ছাড় অন্যান্য সরকারি স্কিমের তুলনায় অনেকটাই বেশি। সেই কারণে সুদ থেকে আরও টাকা উপার্জন করার জন্য নিজের পিপিএফ অ্যাকাউন্টে বার্ষিক দেড় লক্ষ টাকা জমা করা উচিত বিনিয়োগকারীদের।

বিনিয়োগকারী নিজের পিপিএফ অ্যাকাউন্টে বার্ষিক ১.৫ লক্ষ টাকা বিনিয়োগ করতে পারেন। আসলে পিপিএফ-এর সুদের হার এবং ট্যাক্স ছাড় অন্যান্য সরকারি স্কিমের তুলনায় অনেকটাই বেশি। সেই কারণে সুদ থেকে আরও টাকা উপার্জন করার জন্য নিজের পিপিএফ অ্যাকাউন্টে বার্ষিক দেড় লক্ষ টাকা জমা করা উচিত বিনিয়োগকারীদের।
advertisement
advertisement
advertisement