বেড়ে গেল ধানের সরকারি সহায়ক মূল্য, বিক্রির পদ্ধতিতেও নতুনত্ব! বিক্রির আগে খুশির হাওয়া কৃষকমহলে

Last Updated:
সোমবার থেকে শুরু হয়েছে সরকারিভাবে ধান কেনা। ঘরে বসেই সরকারি পোর্টালে ধান বিক্রির আবেদন করতে পারবেন চাষিরা।
1/6
সরকারিভাবে সহায়ক মূল্যে এবারে ধান বিক্রি করতে পারবেন ক্ষুদ্র ও প্রান্তিক চাষিরা। এবারে এক জন চাষি সর্বনিম্ন ১৫ কুইন্টাল ধান বিক্রি করতে পারবেন‌ সরকারি সহায়ক মূল্যে। খাদ্য ও সরবরাহ দফতর থেকে এই বছর ধান বিক্রির এমন নিয়ম পরিবর্তনে খুশি ক্ষুদ্র চাষিরা। (ছবি ও তথ্য: জিএম মোমিন)
সরকারিভাবে সহায়ক মূল্যে এবারে ধান বিক্রি করতে পারবেন ক্ষুদ্র ও প্রান্তিক চাষিরা। এবারে এক জন চাষি সর্বনিম্ন ১৫ কুইন্টাল ধান বিক্রি করতে পারবেন‌ সরকারি সহায়ক মূল্যে। খাদ্য ও সরবরাহ দফতর থেকে এই বছর ধান বিক্রির এমন নিয়ম পরিবর্তনে খুশি ক্ষুদ্র চাষিরা। (ছবি ও তথ্য: জিএম মোমিন)
advertisement
2/6
সোমবার থেকে শুরু হয়েছে সরকারিভাবে ধান কেনা। ঘরে বসেই সরকারি পোর্টালে ধান বিক্রির আবেদন করতে পারবেন চাষিরা। এই বছর ৬৯ টাকা কুইন্টাল প্রতি বৃদ্ধি পেয়েছে দাম। খাদ্য ও সরবরাহ দফতর সূত্রে জানা গিয়েছে,
সোমবার থেকে শুরু হয়েছে সরকারিভাবে ধান কেনা। ঘরে বসেই সরকারি পোর্টালে ধান বিক্রির আবেদন করতে পারবেন চাষিরা। এই বছর ৬৯ টাকা কুইন্টাল প্রতি বৃদ্ধি পেয়েছে দাম। খাদ্য ও সরবরাহ দফতর সূত্রে জানা গিয়েছে, "গতবছর সব মিলিয়ে কুইন্টাল প্রতি সহায়ক মূল্য ছিল ২৩২০ টাকা। এই বছর বেড়ে হয়েছে ২৩৮৯ টাকা।
advertisement
3/6
এক ধান চাষি অজয় বর্মন জানান,
এক ধান চাষি অজয় বর্মন জানান, "গত বছর থেকে অনলাইনে বুকিং এর মাধ্যমে ধান বিক্রি করছি। এখন আর লাইনে দাঁড়াতে হচ্ছে না, এতে আমাদের অনেক সময় বাঁচছে। এই বছরও সরকারি সহায়ক মূল্যের ধান বিক্রি করব ভেবেছি। এখন ধান মাঠে আছে। ধান উঠলেই সরকারি সহায়ক মূল্যে অনলাইন পদ্ধতিতে ধান বিক্রি করব।"
advertisement
4/6
মালদহ জেলা খাদ্য ও সরবরাহ দফতরের আধিকারিক সুমিত সিংহ রায় জানান,
মালদহ জেলা খাদ্য ও সরবরাহ দফতরের আধিকারিক সুমিত সিংহ রায় জানান, "ইতিমধ্যেই ধান কেনার জন্য রেজিস্ট্রেশন শুরু হয়েছে। প্রতিটি ধান ক্রয় কেন্দ্রে চাষিদের কাছ থেকে ধান কেনা হবে। এই বছর সরকারিভাবে জেলায় ৩ লক্ষ ১০ হাজার মেট্রিক টন ধান কেনার লক্ষ্যমাত্রা নেওয়া হয়েছে।"
advertisement
5/6
তিনি আর‌ও জানান,
তিনি আর‌ও জানান, "একজন কৃষক সর্বোচ্চ ৯০ কুইন্টাল ধান বিক্রি করতে পারবেন একবারে। জেলায় ২৫ টি সিপিসি সেন্টার এবং ১০ টি মোবাইল সিপিসি সেন্টার রয়েছে যেখানে চাষিরা ধান বিক্রি করতে পারবেন। ৮৫ টি সোসাইটির মাধ্যমে এবার ধান কেনা হবে মালদহ জেলার বিভিন্ন প্রান্ত থেকে।"
advertisement
6/6
এখন আর চাষিদের লম্বা লাইনে দাঁড়াতে হচ্ছে না। আগে থেকে ঘরে বসেই সরকারি পোর্টালে ধান বিক্রির আবেদন করতে পারছেন তাঁরা। সেখানে চাষিরা তাদের নাম নথিভুক্ত করে ধান বিক্রির সময় ধার্য করতে পারছেন। সেই সময়ই ধান নিয়ে যাচ্ছেন বিক্রির জন্য। ধান বিক্রির টাকা সরাসরি চাষিদের ব্যাঙ্ক একাউন্টে পাঠান হয়। সরকারিভাবে এমন পদ্ধতি চালু হওয়ায় অনেকটা সুবিধা হয়েছে চাষিদের। (ছবি ও তথ্য: জিএম মোমিন)
এখন আর চাষিদের লম্বা লাইনে দাঁড়াতে হচ্ছে না। আগে থেকে ঘরে বসেই সরকারি পোর্টালে ধান বিক্রির আবেদন করতে পারছেন তাঁরা। সেখানে চাষিরা তাদের নাম নথিভুক্ত করে ধান বিক্রির সময় ধার্য করতে পারছেন। সেই সময়ই ধান নিয়ে যাচ্ছেন বিক্রির জন্য। ধান বিক্রির টাকা সরাসরি চাষিদের ব্যাঙ্ক একাউন্টে পাঠান হয়। সরকারিভাবে এমন পদ্ধতি চালু হওয়ায় অনেকটা সুবিধা হয়েছে চাষিদের। (ছবি ও তথ্য: জিএম মোমিন)
advertisement
advertisement
advertisement