Life Certificate: লাইফ সার্টিফিকেট জমা দেওয়ার সবচেয়ে নতুন ও সহজ পদ্ধতি, দেখে নিন

Last Updated:
জেনে নিন পুরো পদ্ধতি-
1/7
নভেম্বর মাস শুরু হতেই দেশের হাজার হাজার পেনশনভোগীরা ব্যাঙ্কে গিয়ে বা অনলাইনে নিজেদের জীবন প্রমাণ পত্র জমা দিতে শুরু করে দিয়েছে ৷ বর্তমানে লাইফ সার্টিফিকেট জমা করার পদ্ধতি অনেকটাই সহজ হয়ে গিয়েছে ৷ এখন জীবন প্রমাণ পত্র জমা দেওয়ার জন্য আর ব্যাঙ্কে যেতে হচ্ছে না ৷ দেশের একাধিক বড় ব্যাঙ্ক ডিজিটাল লাইফ সার্টিফিকেট জমা দেওয়ার অভিযান চালাচ্ছে ৷
নভেম্বর মাস শুরু হতেই দেশের হাজার হাজার পেনশনভোগীরা ব্যাঙ্কে গিয়ে বা অনলাইনে নিজেদের জীবন প্রমাণ পত্র জমা দিতে শুরু করে দিয়েছে ৷ বর্তমানে লাইফ সার্টিফিকেট জমা করার পদ্ধতি অনেকটাই সহজ হয়ে গিয়েছে ৷ এখন জীবন প্রমাণ পত্র জমা দেওয়ার জন্য আর ব্যাঙ্কে যেতে হচ্ছে না ৷ দেশের একাধিক বড় ব্যাঙ্ক ডিজিটাল লাইফ সার্টিফিকেট জমা দেওয়ার অভিযান চালাচ্ছে ৷
advertisement
2/7
প্রতি বছর নভেম্বর মাসে ব্যাঙ্কে গিয়ে ‘লাইফ সার্টিফিকেট’ জমা দিতে হয় ভারতের প্রবীণ নাগরিকদের। ৩০ নভেম্বরের মধ্যে ব্যাঙ্কে গিয়ে নিজের জীবিত থাকার প্রমাণ না দিলে অবসরকালীন ভাতা পাওয়া যায় না। যাঁরা সুপার সিনিয়র বা ৮০-র উপরে বয়স, তাঁরা ১ অক্টোবর থেকে ৩০ নভেম্বর পর্যন্ত এই কাজ করার সুযোগ পান।
প্রতি বছর নভেম্বর মাসে ব্যাঙ্কে গিয়ে ‘লাইফ সার্টিফিকেট’ জমা দিতে হয় ভারতের প্রবীণ নাগরিকদের। ৩০ নভেম্বরের মধ্যে ব্যাঙ্কে গিয়ে নিজের জীবিত থাকার প্রমাণ না দিলে অবসরকালীন ভাতা পাওয়া যায় না। যাঁরা সুপার সিনিয়র বা ৮০-র উপরে বয়স, তাঁরা ১ অক্টোবর থেকে ৩০ নভেম্বর পর্যন্ত এই কাজ করার সুযোগ পান।
advertisement
3/7
এখন লাইফ সার্টিফিকেট একটি বায়োমেট্রিক নির্ভর আধার-ভিত্তিক ডিজিটাল শংসাপত্র। একে ডিজিটাল লাইফ-সার্টিফিকেট বলা হচ্ছে। প্রত্যেক পেনশনভোগীর জন্য এটি আলাদা, কারণ তাঁর আধার নম্বর ও বায়োমেট্রিক এতে যুক্ত।
এখন লাইফ সার্টিফিকেট একটি বায়োমেট্রিক নির্ভর আধার-ভিত্তিক ডিজিটাল শংসাপত্র। একে ডিজিটাল লাইফ-সার্টিফিকেট বলা হচ্ছে। প্রত্যেক পেনশনভোগীর জন্য এটি আলাদা, কারণ তাঁর আধার নম্বর ও বায়োমেট্রিক এতে যুক্ত।
advertisement
4/7
এই ডিজিটাল লাইফ সার্টিফিকেট ভারতের তথ্য ও প্রযুক্তি আইনের অধীনে স্বীকৃত। এর ফলে এখন আর সরাসরি ব্যাঙ্কে গিয়ে উপস্থিত হওয়ার প্রয়োজন হচ্ছে না।
এই ডিজিটাল লাইফ সার্টিফিকেট ভারতের তথ্য ও প্রযুক্তি আইনের অধীনে স্বীকৃত। এর ফলে এখন আর সরাসরি ব্যাঙ্কে গিয়ে উপস্থিত হওয়ার প্রয়োজন হচ্ছে না।
advertisement
5/7
কীভাবে করা যাবে?
কীভাবে করা যাবে?
advertisement
6/7
১. ব্যাঙ্ক বা পোস্ট অফিস, যেখান থেকে পেনশন পাওয়া যায় সেখানে আধার লিঙ্ক করাতে হবে।

২. লাগবে একটি ৫ মেগাপিক্সেল ফ্রন্ট ক্যামেরা এবং ইন্টারনেট-সহ যেকোনও একটি অ্যান্ড্রয়েড স্মার্টফোন।

৩. Google থেকে AadhaarFaceRD এবং Jeevan Pramaan Face App ডাউনলোড করে নিতে হবে।
১. ব্যাঙ্ক বা পোস্ট অফিস, যেখান থেকে পেনশন পাওয়া যায় সেখানে আধার লিঙ্ক করাতে হবে। ২. লাগবে একটি ৫ মেগাপিক্সেল ফ্রন্ট ক্যামেরা এবং ইন্টারনেট-সহ যেকোনও একটি অ্যান্ড্রয়েড স্মার্টফোন। ৩. Google থেকে AadhaarFaceRD এবং Jeevan Pramaan Face App ডাউনলোড করে নিতে হবে।
advertisement
7/7
৪. পেনশনভোগীর মুখ স্ক্যান করে যাচাই করিয়ে নিতে হবে।৫. পেনশনভোগীর যাবতীয় তথ্য জানাতে হবে।

৬. ফ্রন্ট ক্যামেরা দিয়ে একটি ছবি তুলে তা জমা দিতে হবে।
৭.
এরপর SMS-এ একটি লিঙ্ক আসবে, যার সাহায্যে লাইফ সার্টিফিকেট ডাউনলোড করা যাবে।
৮.
এক্ষেত্রে আধার নম্বর বা VID বাধ্যতামূলক।
৪. পেনশনভোগীর মুখ স্ক্যান করে যাচাই করিয়ে নিতে হবে।৫. পেনশনভোগীর যাবতীয় তথ্য জানাতে হবে। ৬. ফ্রন্ট ক্যামেরা দিয়ে একটি ছবি তুলে তা জমা দিতে হবে। ৭. এরপর SMS-এ একটি লিঙ্ক আসবে, যার সাহায্যে লাইফ সার্টিফিকেট ডাউনলোড করা যাবে। ৮. এক্ষেত্রে আধার নম্বর বা VID বাধ্যতামূলক।
advertisement
advertisement
advertisement