Life Certificate : পেনশনভোগীদের জন্য বড় খবর ! বাড়িতে বসেই এবার আরও সহজে জমা দিতে পারবেন লাইফ সার্টিফিকেট

Last Updated:
Life Certificate: সাধারণত, ব্যাঙ্ক-ডাকঘরের যে শাখা থেকে পেনশন নেন, সেখানে গিয়ে প্রাপকদের লাইফ সার্টিফিকেট দিতে হয় ৷
1/7
পেনশনভোগীদের জন্য বড় সিদ্ধান্ত! বাড়িতে বসেই মিলবে ' লাইফ সার্টিফিকেট'। রাজ্যের প্রবীণ নাগরিকরা যাতে সমস্ত ধরনের সুযোগ সুবিধা পান তা নিশ্চিত করার জন্য একাধিক পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে ৷ নিয়ম অনুযায়ী পেনশন হোল্ডারদের প্রতিবছর লাইভ সার্টিফিকেট জমা দেওয়ার জন্য ব্যাঙ্কে যেতে হয় ৷
পেনশনভোগীদের জন্য বড় সিদ্ধান্ত! বাড়িতে বসেই মিলবে ' লাইফ সার্টিফিকেট'। রাজ্যের প্রবীণ নাগরিকরা যাতে সমস্ত ধরনের সুযোগ সুবিধা পান তা নিশ্চিত করার জন্য একাধিক পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে ৷ নিয়ম অনুযায়ী পেনশন হোল্ডারদের প্রতিবছর লাইভ সার্টিফিকেট জমা দেওয়ার জন্য ব্যাঙ্কে যেতে হয় ৷
advertisement
2/7
বয়স্ক পেনশন হোল্ডারদের ক্ষেত্রে ব্যাঙ্কে যাওয়া সমস্যার | সেইদিকে গুরুত্ব রেখে ভারতীয় ডাক বিভাগ পেনশন হোল্ডারদের বাড়িতে পৌঁছে, অর্থাৎ দুয়ারে গিয়ে সেই সুবিধা দিচ্ছে, নভেম্বর মাস জুড়ে অনুষ্ঠিত হবে এই কর্মকাণ্ড ৷
বয়স্ক পেনশন হোল্ডারদের ক্ষেত্রে ব্যাঙ্কে যাওয়া সমস্যার | সেইদিকে গুরুত্ব রেখে ভারতীয় ডাক বিভাগ পেনশন হোল্ডারদের বাড়িতে পৌঁছে, অর্থাৎ দুয়ারে গিয়ে সেই সুবিধা দিচ্ছে, নভেম্বর মাস জুড়ে অনুষ্ঠিত হবে এই কর্মকাণ্ড ৷
advertisement
3/7
সাধারণত, ব্যাঙ্ক-ডাকঘরের যে শাখা থেকে পেনশন নেন, সেখানে গিয়ে প্রাপকদের লাইফ সার্টিফিকেট দিতে হয় ৷ তিনি চলাফেরায় অক্ষম হলে বণ্টনকারী সংস্থার প্রতিনিধি বাড়ি এসে তা নিয়ে যান ৷  এই দুই পদ্ধতির পাশাপাশি চালু রয়েছে ডিজিটাল ব্যবস্থায় সার্টিফিকেট জমার নিয়ম ৷ এতে পেনশনার বাড়িতে বসে নিজেই তা দিতে পারেন ৷
সাধারণত, ব্যাঙ্ক-ডাকঘরের যে শাখা থেকে পেনশন নেন, সেখানে গিয়ে প্রাপকদের লাইফ সার্টিফিকেট দিতে হয় ৷ তিনি চলাফেরায় অক্ষম হলে বণ্টনকারী সংস্থার প্রতিনিধি বাড়ি এসে তা নিয়ে যান ৷  এই দুই পদ্ধতির পাশাপাশি চালু রয়েছে ডিজিটাল ব্যবস্থায় সার্টিফিকেট জমার নিয়ম ৷ এতে পেনশনার বাড়িতে বসে নিজেই তা দিতে পারেন ৷
advertisement
4/7
কেন্দ্র চায় সমস্ত পেনশনপ্রাপকই যাতে ডিজিটাল পদ্ধতিতে লাইফ সার্টিফিকেটই জমা দেন, তার ব্যবস্থা করতে ৷ পেনশন প্রাপকদের বছরে একবার সাধারণত নভেম্বর মাসে এই সার্টিফিকেট জমা দিতে হয়  ৷ এক্ষেত্রে কারও নাম করে অন্য কোনও ব্যক্তি পেনশন তুলছেন না বা পেনশন প্রাপক জীবিত রয়েছেন তা নিশ্চিত করা হয়ে থাকে ৷  আর এই প্রক্রিয়ায় আঙুলের ছাপ এবং মুখের ছবি নেওয়া হয় পেনশন প্রাপকের তথ্য যাচাই করার জন্য ৷ 
কেন্দ্র চায় সমস্ত পেনশনপ্রাপকই যাতে ডিজিটাল পদ্ধতিতে লাইফ সার্টিফিকেটই জমা দেন, তার ব্যবস্থা করতে ৷ পেনশন প্রাপকদের বছরে একবার সাধারণত নভেম্বর মাসে এই সার্টিফিকেট জমা দিতে হয়  ৷ এক্ষেত্রে কারও নাম করে অন্য কোনও ব্যক্তি পেনশন তুলছেন না বা পেনশন প্রাপক জীবিত রয়েছেন তা নিশ্চিত করা হয়ে থাকে ৷  আর এই প্রক্রিয়ায় আঙুলের ছাপ এবং মুখের ছবি নেওয়া হয় পেনশন প্রাপকের তথ্য যাচাই করার জন্য ৷ 
advertisement
5/7
এই প্রসঙ্গে বিস্তারিত তথ্য দেওয়া হয়েছে, পশ্চিমবঙ্গ অর্থ দফতরের পোর্টালে ৷ স্মার্ট ফোনে ছবি তোলার জন্য ক্যামেরার গুণমান ৫ মেগাপিক্সেল প্রয়োজন ৷ এছাড়াও র‌্যাম থাকতে হবে ৪ জিবি ৷
এই প্রসঙ্গে বিস্তারিত তথ্য দেওয়া হয়েছে, পশ্চিমবঙ্গ অর্থ দফতরের পোর্টালে ৷ স্মার্ট ফোনে ছবি তোলার জন্য ক্যামেরার গুণমান ৫ মেগাপিক্সেল প্রয়োজন ৷ এছাড়াও র‌্যাম থাকতে হবে ৪ জিবি ৷
advertisement
6/7
এখন বয়স্কদের সমস্যার কথা মাথায় রেখে MeitY এবং UIDAI তৈরি করেছে ফেস অথেনটিকেশন টেকনোলজি (FAT) ৷ এর সাহায্যে ফেস ভেরিফিকেশন প্রযুক্তি লাইফ সার্টিফিকেট জন্য ব্যবহার করা যেতে পারে ৷ EPFO জুলাই 2022-এ এই প্রযুক্তি গ্রহণ করেছে এর সাহায্যে পেনশনভোগীরা তাদের বাড়ি থেকে DLC জমা দিতে পারেন ৷
এখন বয়স্কদের সমস্যার কথা মাথায় রেখে MeitY এবং UIDAI তৈরি করেছে ফেস অথেনটিকেশন টেকনোলজি (FAT) ৷ এর সাহায্যে ফেস ভেরিফিকেশন প্রযুক্তি লাইফ সার্টিফিকেট জন্য ব্যবহার করা যেতে পারে ৷ EPFO জুলাই 2022-এ এই প্রযুক্তি গ্রহণ করেছে এর সাহায্যে পেনশনভোগীরা তাদের বাড়ি থেকে DLC জমা দিতে পারেন ৷
advertisement
7/7
দুটি নির্দিষ্ট অ্যাপ 'জীবন প্রমাণ ফেস অ্যাপ্লিকেশন' ও 'আধার ফেস আর ডি' ডাউনলোড করতে হবে ৷ এরপর ছবি তুলে তা জমা দিতে হবে ৷  তারা ঘরে বসে যেকোনো অ্যান্ড্রয়েড স্মার্টফোনের সাহায্যে তাদের লাইফ সার্টিফিকেটের কাজ করতে পারেন ৷ এতে ফেসিয়াল স্ক্যান করে পেনশনভোগীকে সনাক্ত করা হয় ৷  এতে ব্যবহার করা হয়েছে UIDAI-এর ফেস সনাক্তকরণ অ্যাপ ৷  রাজ্যে এই মুহূর্তে প্রায় ১২ লাখ পেনশন গ্রাহক রয়েছেন ৷  সরকারের এই সিদ্ধান্তে স্বাভাবিকভাবেই উপকৃত হতে চলেছেন তাঁরা ৷ 
দুটি নির্দিষ্ট অ্যাপ 'জীবন প্রমাণ ফেস অ্যাপ্লিকেশন' ও 'আধার ফেস আর ডি' ডাউনলোড করতে হবে ৷ এরপর ছবি তুলে তা জমা দিতে হবে ৷  তারা ঘরে বসে যেকোনো অ্যান্ড্রয়েড স্মার্টফোনের সাহায্যে তাদের লাইফ সার্টিফিকেটের কাজ করতে পারেন ৷ এতে ফেসিয়াল স্ক্যান করে পেনশনভোগীকে সনাক্ত করা হয় ৷  এতে ব্যবহার করা হয়েছে UIDAI-এর ফেস সনাক্তকরণ অ্যাপ ৷  রাজ্যে এই মুহূর্তে প্রায় ১২ লাখ পেনশন গ্রাহক রয়েছেন ৷  সরকারের এই সিদ্ধান্তে স্বাভাবিকভাবেই উপকৃত হতে চলেছেন তাঁরা ৷ 
advertisement
advertisement
advertisement