Investment Tips For 2025: ২০২৫ সালে কোথায় বিনিয়োগ করলে সবেচেয়ে বেশি লাভ পাবেন? সেক্টর ধরে ধরে বোঝালেন বিশেষজ্ঞরা

Last Updated:
Investment Tips: চলতি বছরের প্রথমভাগে ভারতের ইক্যুইটি বাজার দুর্দান্ত পারফর্ম করে। কিন্তু দ্বিতীয়ভাগে বড়সড় পতন হয়। এর পিছনে অনেক কারণ রয়েছে।
1/8
আর কয়েক দিনের অপেক্ষা। তারপরই নতুন বছর। কিন্তু এখনও পৃথিবীর বেশ কিছু প্রান্তে ভূ-রাজনৈতিক উত্তেজনা রয়েছে। সুদের হারেও খুব একটা হেরফের হয়নি। ফলে নতুন বছর অর্থাৎ ২০২৫ সালেও বাজার ওঠানামা করবে, যেমন এ বছর হয়েছে। আর্থিক বিশেষজ্ঞদের অনুমান এমনটাই। চলতি বছরের প্রথমভাগে ভারতের ইক্যুইটি বাজার দুর্দান্ত পারফর্ম করে। কিন্তু দ্বিতীয়ভাগে বড়সড় পতন হয়। এর পিছনে অনেক কারণ রয়েছে। লোকসভা নির্বাচন ছিল, ডলার আগের তুলনায় শক্তিশালী হয়েছে, ভারতের অর্থনীতিতেও মন্দার আশঙ্কা দেখা দিচ্ছিল। ফলে বাজার সেভাবে বাড়েনি।
আর কয়েক দিনের অপেক্ষা। তারপরই নতুন বছর। কিন্তু এখনও পৃথিবীর বেশ কিছু প্রান্তে ভূ-রাজনৈতিক উত্তেজনা রয়েছে। সুদের হারেও খুব একটা হেরফের হয়নি। ফলে নতুন বছর অর্থাৎ ২০২৫ সালেও বাজার ওঠানামা করবে, যেমন এ বছর হয়েছে। আর্থিক বিশেষজ্ঞদের অনুমান এমনটাই। চলতি বছরের প্রথমভাগে ভারতের ইক্যুইটি বাজার দুর্দান্ত পারফর্ম করে। কিন্তু দ্বিতীয়ভাগে বড়সড় পতন হয়। এর পিছনে অনেক কারণ রয়েছে। লোকসভা নির্বাচন ছিল, ডলার আগের তুলনায় শক্তিশালী হয়েছে, ভারতের অর্থনীতিতেও মন্দার আশঙ্কা দেখা দিচ্ছিল। ফলে বাজার সেভাবে বাড়েনি।
advertisement
2/8
পরিসংখ্যান অনুযায়ী, চলতি বছরের ৩০ নভেম্বর পর্যন্ত অর্থাৎ ১১ মাসে এনএসই থেকে ১৮.১ শতাংশ রিটার্ন পেয়েছেন বিনিয়োগকারীরা। ৩ বছরের CAGR ছিল ১৭.২ শতাংশ, ৫ বছরে ১৯.৯ শতাংশ আর ১০ বছরে ১৪.৬ শতাংশ। ইক্যুইটি মিউচুয়াল ফান্ড থেকে এসআইপির মাধ্যমে বিপুল মুনাফা মিলেছে। মিউচুয়াল ফান্ডে বিনিয়োগের পরিমাণও বেড়েছে লাফিয়ে লাফিয়ে।
পরিসংখ্যান অনুযায়ী, চলতি বছরের ৩০ নভেম্বর পর্যন্ত অর্থাৎ ১১ মাসে এনএসই থেকে ১৮.১ শতাংশ রিটার্ন পেয়েছেন বিনিয়োগকারীরা। ৩ বছরের CAGR ছিল ১৭.২ শতাংশ, ৫ বছরে ১৯.৯ শতাংশ আর ১০ বছরে ১৪.৬ শতাংশ। ইক্যুইটি মিউচুয়াল ফান্ড থেকে এসআইপির মাধ্যমে বিপুল মুনাফা মিলেছে। মিউচুয়াল ফান্ডে বিনিয়োগের পরিমাণও বেড়েছে লাফিয়ে লাফিয়ে।
advertisement
3/8
এই বছর, এনটিপিসি গ্রিন এনার্জি, ওলা ইলেকট্রিক মোবিলিটি এবং সুইগি লিমিটেডের মতো বড় সংস্থার আইপিও বাজারে এসেছে। বিনিয়োগকারীরাও আগ্রহ দেখিয়েছেন। ২০২৫ সালে এই সেক্টরগুলো আরও শক্তিশালী হবে বলে অনুমান করছেন আর্থিক বিশেষজ্ঞরা। তাঁরা বলছেন, সরকারি ব্যয় এবং কর্পোরেট ব্যায়ের বৃদ্ধি ধীরে ধীরে ভারতীয় অর্থনীতির উন্নতি ঘটাবে। পাশাপাশি ইনোভেশন-ভিত্তিক থিমগুলো আরও শক্তিশালী হবে।
এই বছর, এনটিপিসি গ্রিন এনার্জি, ওলা ইলেকট্রিক মোবিলিটি এবং সুইগি লিমিটেডের মতো বড় সংস্থার আইপিও বাজারে এসেছে। বিনিয়োগকারীরাও আগ্রহ দেখিয়েছেন। ২০২৫ সালে এই সেক্টরগুলো আরও শক্তিশালী হবে বলে অনুমান করছেন আর্থিক বিশেষজ্ঞরা। তাঁরা বলছেন, সরকারি ব্যয় এবং কর্পোরেট ব্যায়ের বৃদ্ধি ধীরে ধীরে ভারতীয় অর্থনীতির উন্নতি ঘটাবে। পাশাপাশি ইনোভেশন-ভিত্তিক থিমগুলো আরও শক্তিশালী হবে।
advertisement
4/8
বরোদা বিএনপি পারিবাস মিউচুয়াল ফান্ড বিশেষ চারটি সেক্টরকে চিহ্নিত করেছে। সেগুলি হল ফাইন্যান্সিয়াল সেক্টর, ইন্ডাস্ট্রি ৫.০, রিটেইল এবং এনার্জি ট্রান্সজিশন। তাদের মতে, নতুন বছরে এই চারটি সেক্টর আড়ে-বহরে বাড়বে, প্রচুর লাভ পাবেন বিনিয়োগকারীরা।
বরোদা বিএনপি পারিবাস মিউচুয়াল ফান্ড বিশেষ চারটি সেক্টরকে চিহ্নিত করেছে। সেগুলি হল ফাইন্যান্সিয়াল সেক্টর, ইন্ডাস্ট্রি ৫.০, রিটেইল এবং এনার্জি ট্রান্সজিশন। তাদের মতে, নতুন বছরে এই চারটি সেক্টর আড়ে-বহরে বাড়বে, প্রচুর লাভ পাবেন বিনিয়োগকারীরা।
advertisement
5/8
ফাইন্যান্সিয়াল সেক্টর: ভারত ইতিমধ্যেই ডিজিটাল পেমেন্টের দুনিয়ায় সবার উপরে রয়েছে ভারত। ডিজিটাল ফাইন্যান্সিয়াল সলিউশনস থেকে সমাজের সর্ব স্তরের মানুষ সুবিধা পাবেন। উৎপাদনশীলতা বাড়বে। বিনিয়োগের নতুন সুযোগ সামনে আসবে।
ফাইন্যান্সিয়াল সেক্টর: ভারত ইতিমধ্যেই ডিজিটাল পেমেন্টের দুনিয়ায় সবার উপরে রয়েছে ভারত। ডিজিটাল ফাইন্যান্সিয়াল সলিউশনস থেকে সমাজের সর্ব স্তরের মানুষ সুবিধা পাবেন। উৎপাদনশীলতা বাড়বে। বিনিয়োগের নতুন সুযোগ সামনে আসবে।
advertisement
6/8
v
ইন্ডাস্ট্রি ৫.০: আর্থিক বিশেষজ্ঞরা বলছেন, ভারতের ম্যানুফ্যাকচারিং সেক্টর নতুন ভাবে ডানা মেলছে। নতুন বছরে তা আরও বাড়বে। আন্তর্জাতিক বাজারের পাশাপাশি ঘরোয়া বাজারেও চাহিদা বাড়ছে। খুব শীঘ্রই ম্যানুফ্যাকচারিং হাবে পরিণত হবে ভারত।
advertisement
7/8
রিটেলাইজেশন: অনুমান করা হচ্ছে, ২০৩৫ সালের মধ্যে জেড জেনারেশনের ব্যয় ১.৮ ট্রিলিয়ন মার্কিন ডলারে পৌঁছবে। প্রযুক্তি ক্রয়ক্ষমতার প্রতিটি ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে। এতে বাজার মূলধনের পুনর্বণ্টনের সম্ভাবনাও রয়েছে।
রিটেলাইজেশন: অনুমান করা হচ্ছে, ২০৩৫ সালের মধ্যে জেড জেনারেশনের ব্যয় ১.৮ ট্রিলিয়ন মার্কিন ডলারে পৌঁছবে। প্রযুক্তি ক্রয়ক্ষমতার প্রতিটি ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে। এতে বাজার মূলধনের পুনর্বণ্টনের সম্ভাবনাও রয়েছে।
advertisement
8/8
এনার্জি ট্রান্সজিশন: এটা আন্তর্জাতিক থিম। ভারতও প্রস্তুত। জীবাশ্ম জ্বালানি থেকে পুনর্নবীকরণযোগ্য শক্তি (সোলার, উইন্ড, ইলেকট্রিক ভেহিক্যাল)-তে যাওয়ার প্রক্রিয়া বিনিয়োগের নতুন দিগন্ত খুলে দিচ্ছে।
এনার্জি ট্রান্সজিশন: এটা আন্তর্জাতিক থিম। ভারতও প্রস্তুত। জীবাশ্ম জ্বালানি থেকে পুনর্নবীকরণযোগ্য শক্তি (সোলার, উইন্ড, ইলেকট্রিক ভেহিক্যাল)-তে যাওয়ার প্রক্রিয়া বিনিয়োগের নতুন দিগন্ত খুলে দিচ্ছে।
advertisement
advertisement
advertisement