Sukanya Samriddhi Yojana নিয়ে অনেকেই এগুলো জানেন না

Last Updated:
১০ বছরের কমবয়সী কন্যাসন্তানের হয়ে অভিভাবকেরা এই অ্যাকাউন্ট খুলতে পারেন। শুধুমাত্র মনোনীত ব্যাঙ্ক কিংবা পোস্ট অফিসেই তা খোলা সম্ভব।
1/13
শিশুকন্যাদের জন্য সরকার সমর্থিত ছোট সেভিংস স্কিম হল সুকন্যা সমৃদ্ধি যোজনা। এটা মূলত বেটি বাঁচাও, বেটি পড়াও যোজনার অংশ। ১০ বছরের কমবয়সী কন্যাসন্তানের হয়ে অভিভাবকেরা এই অ্যাকাউন্ট খুলতে পারেন। শুধুমাত্র মনোনীত ব্যাঙ্ক কিংবা পোস্ট অফিসেই তা খোলা সম্ভব। সুকন্যা সমৃদ্ধি যোজনা অ্যাকাউন্টের মেয়াদ ২১ বছর কিংবা ১৮ বছরের উর্ধ্বে কন্যাসন্তানের বিবাহ না হওয়া পর্যন্ত। আর এই স্কিমের সবথেকে ভাল বিষয় হল, উচ্চ হারে সুদ তো পাওয়া যায়ই, সেই সঙ্গে একাধিক ট্যাক্স বেনিফিটও মেলে। আজকের প্রতিবেদনে সুকন্যা সমৃদ্ধি যোজনা স্কিমের বিষয়ে বিশদে আলোচনা করা যাক।
শিশুকন্যাদের জন্য সরকার সমর্থিত ছোট সেভিংস স্কিম হল সুকন্যা সমৃদ্ধি যোজনা। এটা মূলত বেটি বাঁচাও, বেটি পড়াও যোজনার অংশ। ১০ বছরের কমবয়সী কন্যাসন্তানের হয়ে অভিভাবকেরা এই অ্যাকাউন্ট খুলতে পারেন। শুধুমাত্র মনোনীত ব্যাঙ্ক কিংবা পোস্ট অফিসেই তা খোলা সম্ভব। সুকন্যা সমৃদ্ধি যোজনা অ্যাকাউন্টের মেয়াদ ২১ বছর কিংবা ১৮ বছরের উর্ধ্বে কন্যাসন্তানের বিবাহ না হওয়া পর্যন্ত। আর এই স্কিমের সবথেকে ভাল বিষয় হল, উচ্চ হারে সুদ তো পাওয়া যায়ই, সেই সঙ্গে একাধিক ট্যাক্স বেনিফিটও মেলে। আজকের প্রতিবেদনে সুকন্যা সমৃদ্ধি যোজনা স্কিমের বিষয়ে বিশদে আলোচনা করা যাক।
advertisement
2/13
কিছু গুরুত্বপূর্ণ বিষয়: সুদের হার: বার্ষিক ৮ শতাংশ (অর্থবর্ষ ২০২৩-২৪-এর তৃতীয় ত্রৈমাসিক)। বিনিয়োগের মেয়াদ: অ্যাকাউন্ট খোলার পর থেকে ১৫ বছর পর্যন্ত। মেয়াদপূর্তির সময়কাল (সুকন্যা সমৃদ্ধি যোজনার ক্ষেত্রে বয়সের উর্ধ্বসীমা): ২১ বছর কিংবা ১৮ বছরের উর্ধ্বে কন্যাসন্তানের বিবাহ না হওয়া পর্যন্ত। ন্যূনতম জমা রাখার পরিমাণ: ২৫০ টাকা। সর্বোচ্চ জমার পরিমাণ: একটি অর্থবর্ষে দেড় লক্ষ টাকা। আয়কর ছাড়: ১৯৬১ সালের আয়কর আইনের ৮০সি ধারার অধীনে আয়কর ছাড় পাওয়া যাবে (এক বছরে দেড় লক্ষ টাকার সর্বোচ্চ ক্যাপিটাল)।
কিছু গুরুত্বপূর্ণ বিষয়: সুদের হার: বার্ষিক ৮ শতাংশ (অর্থবর্ষ ২০২৩-২৪-এর তৃতীয় ত্রৈমাসিক)। বিনিয়োগের মেয়াদ: অ্যাকাউন্ট খোলার পর থেকে ১৫ বছর পর্যন্ত। মেয়াদপূর্তির সময়কাল (সুকন্যা সমৃদ্ধি যোজনার ক্ষেত্রে বয়সের উর্ধ্বসীমা): ২১ বছর কিংবা ১৮ বছরের উর্ধ্বে কন্যাসন্তানের বিবাহ না হওয়া পর্যন্ত। ন্যূনতম জমা রাখার পরিমাণ: ২৫০ টাকা। সর্বোচ্চ জমার পরিমাণ: একটি অর্থবর্ষে দেড় লক্ষ টাকা। আয়কর ছাড়: ১৯৬১ সালের আয়কর আইনের ৮০সি ধারার অধীনে আয়কর ছাড় পাওয়া যাবে (এক বছরে দেড় লক্ষ টাকার সর্বোচ্চ ক্যাপিটাল)।
advertisement
3/13
সুদের হার: সুকন্যা সমৃদ্ধি যোজনার সুদের হার প্রতি ত্রৈমাসিকে ঘোষণা করে সরকার। ২০২৩-২৪ অর্থবর্ষের তৃতীয় ত্রৈমাসিকে (অক্টোবর-ডিসেম্বর) সুদের হার নির্ধারণ করা হয়েছে বার্ষিক ৮ শতাংশ।
সুদের হার: সুকন্যা সমৃদ্ধি যোজনার সুদের হার প্রতি ত্রৈমাসিকে ঘোষণা করে সরকার। ২০২৩-২৪ অর্থবর্ষের তৃতীয় ত্রৈমাসিকে (অক্টোবর-ডিসেম্বর) সুদের হার নির্ধারণ করা হয়েছে বার্ষিক ৮ শতাংশ।
advertisement
4/13
যোগ্যতা: ১. কন্যাসন্তানের মা-বাবা অথবা আইনি অভিভাবক তার নামে সুকন্যা সমৃদ্ধি যোজনার অ্যাকাউন্ট খুলতে পারবেন। ২. অ্যাকাউন্ট খোলার সময়ে কন্যা সন্তানের বয়স যেন ১০ বছরের নিচে থাকে। ৩. একজন কন্যাসন্তানের নামে একটিমাত্র অ্যাকাউন্টই খোলা যাবে। ৪. প্রতিটি পরিবার দু’টি সুকন্যা সমৃদ্ধি যোজনা অ্যাকাউন্ট খোলার অনুমতি পাবেন। অর্থাৎ এক-একজন কন্যাসন্তানের জন্য একটি অ্যাকাউন্ট।
যোগ্যতা: ১. কন্যাসন্তানের মা-বাবা অথবা আইনি অভিভাবক তার নামে সুকন্যা সমৃদ্ধি যোজনার অ্যাকাউন্ট খুলতে পারবেন। ২. অ্যাকাউন্ট খোলার সময়ে কন্যা সন্তানের বয়স যেন ১০ বছরের নিচে থাকে। ৩. একজন কন্যাসন্তানের নামে একটিমাত্র অ্যাকাউন্টই খোলা যাবে। ৪. প্রতিটি পরিবার দু’টি সুকন্যা সমৃদ্ধি যোজনা অ্যাকাউন্ট খোলার অনুমতি পাবেন। অর্থাৎ এক-একজন কন্যাসন্তানের জন্য একটি অ্যাকাউন্ট।
advertisement
5/13
তবে বিশেষ কিছু ক্ষেত্রে দু’টির বেশি কন্যাসন্তানের জন্য সুকন্যা সমৃদ্ধি অ্যাকাউন্ট খোলা যাবে। ১. যমজ কিংবা ট্রিপলেট সন্তানের জন্মের আগে যদি কোনও কন্যাসন্তান জন্মায় কিংবা ট্রিপলেট সন্তান আগে জন্মালে তৃতীয় অ্যাকাউন্ট খোলা যেতে পারে। ২. যমজ অথবা ট্রিপলেট সন্তানের জন্মের পরে যদি কন্যাসন্তান জন্মায়, তাহলে তৃতীয় অ্যাকাউন্ট খোলা যাবে।
তবে বিশেষ কিছু ক্ষেত্রে দু’টির বেশি কন্যাসন্তানের জন্য সুকন্যা সমৃদ্ধি অ্যাকাউন্ট খোলা যাবে। ১. যমজ কিংবা ট্রিপলেট সন্তানের জন্মের আগে যদি কোনও কন্যাসন্তান জন্মায় কিংবা ট্রিপলেট সন্তান আগে জন্মালে তৃতীয় অ্যাকাউন্ট খোলা যেতে পারে। ২. যমজ অথবা ট্রিপলেট সন্তানের জন্মের পরে যদি কন্যাসন্তান জন্মায়, তাহলে তৃতীয় অ্যাকাউন্ট খোলা যাবে।
advertisement
6/13
বিনিয়োগের উপযোগিতা: উচ্চ সুদের হার: পিপিএফ-এর মতো অন্যান্য সরকার-সমর্থিত ট্যাক্স সেভিং স্কিমের তুলনায় এই স্কিমে স্থায়ী ভাবে উচ্চ হারে রিটার্ন পাওয়া যায় (বর্তমানে ২০২৩-২৪ অর্থবর্ষের তৃতীয় ত্রৈমাসিকের জন্য বার্ষিক ৮ শতাংশ)।
বিনিয়োগের উপযোগিতা: উচ্চ সুদের হার: পিপিএফ-এর মতো অন্যান্য সরকার-সমর্থিত ট্যাক্স সেভিং স্কিমের তুলনায় এই স্কিমে স্থায়ী ভাবে উচ্চ হারে রিটার্ন পাওয়া যায় (বর্তমানে ২০২৩-২৪ অর্থবর্ষের তৃতীয় ত্রৈমাসিকের জন্য বার্ষিক ৮ শতাংশ)।
advertisement
7/13
নিশ্চিত রিটার্ন: যেহেতু সুকন্যা সমৃদ্ধি যোজনা একটি সরকার সমর্থিত স্কিম, তাই এটি নিশ্চিত রূপে রিটার্ন দিতে সক্ষম।  ট্যাক্স বেনিফিট: ৮০সি ধারার আওতায় বার্ষিক ১.৫ লক্ষ টাকা পর্যন্ত ট্যাক্স ডিডাকশন বেনিফিট পাওয়া যায়।
নিশ্চিত রিটার্ন: যেহেতু সুকন্যা সমৃদ্ধি যোজনা একটি সরকার সমর্থিত স্কিম, তাই এটি নিশ্চিত রূপে রিটার্ন দিতে সক্ষম। ট্যাক্স বেনিফিট: ৮০সি ধারার আওতায় বার্ষিক ১.৫ লক্ষ টাকা পর্যন্ত ট্যাক্স ডিডাকশন বেনিফিট পাওয়া যায়।
advertisement
8/13
নমনীয় বিনিয়োগ: বিনিয়োগকারী ন্যূনতম বার্ষিক ২৫০ টাকা এবং সর্বোচ্চ বার্ষিক ১.৫ লক্ষ টাকা বিনিয়োগ করতে পারেন। এর ফলে বিভিন্ন রকম আয়ের মানুষের পক্ষে এই স্কিমে বিনিয়োগ করা সম্ভব।
নমনীয় বিনিয়োগ: বিনিয়োগকারী ন্যূনতম বার্ষিক ২৫০ টাকা এবং সর্বোচ্চ বার্ষিক ১.৫ লক্ষ টাকা বিনিয়োগ করতে পারেন। এর ফলে বিভিন্ন রকম আয়ের মানুষের পক্ষে এই স্কিমে বিনিয়োগ করা সম্ভব।
advertisement
9/13
চক্রবৃদ্ধির সুবিধা: সুকন্যা সমৃদ্ধি যোজনা হল দীর্ঘমেয়াদি বিনিয়োগের দুর্দান্ত মাধ্যম। কারণ এটা বার্ষিক চক্রবৃদ্ধির সুবিধা প্রদান করে থাকে। তাই খুব স্বল্প পরিমাণে বিনিয়োগ করলেও দীর্ঘ মেয়াদে উচ্চ রিটার্ন পাওয়া সম্ভব।  সুবিধাজনক স্থানান্তর: দেশের এক প্রান্ত থেকে অন্য প্রান্তে মা-বাবা অথবা অভিভাবকের ট্রান্সফার হলে তখন সুকন্যা সমৃদ্ধি অ্যাকাউন্ট সহজেই ট্রান্সফার করা সম্ভব।
চক্রবৃদ্ধির সুবিধা: সুকন্যা সমৃদ্ধি যোজনা হল দীর্ঘমেয়াদি বিনিয়োগের দুর্দান্ত মাধ্যম। কারণ এটা বার্ষিক চক্রবৃদ্ধির সুবিধা প্রদান করে থাকে। তাই খুব স্বল্প পরিমাণে বিনিয়োগ করলেও দীর্ঘ মেয়াদে উচ্চ রিটার্ন পাওয়া সম্ভব। সুবিধাজনক স্থানান্তর: দেশের এক প্রান্ত থেকে অন্য প্রান্তে মা-বাবা অথবা অভিভাবকের ট্রান্সফার হলে তখন সুকন্যা সমৃদ্ধি অ্যাকাউন্ট সহজেই ট্রান্সফার করা সম্ভব।
advertisement
10/13
অন্যান্য বৈশিষ্ট্য: ১. এই অ্যাকাউন্ট হোল্ডার যদি এক আর্থিক বর্ষে ন্যূনতম ২৫০ টাকা জমা করতে না পারেন, তাহলে তাঁর সুকন্যা সমৃদ্ধি যোজনার অ্যাকাউন্টটি ‘ডিফল্ট অ্যাকাউন্ট’ বলে দেগে দেওয়া হবে। ম্যাচিউরিটির সময়কাল পর্যন্ত এই স্কিমে প্রযোজ্য হারে সুদ ধার্য হবে ডিফল্ট অ্যাকাউন্টে। তবে ডিফল্ট অ্যাকাউন্টটি অ্যাকাউন্ট খোলার ১৫ বছর পূর্ণ হওয়ার আগে ন্যূনতম ২৫০ টাকা + ৫০ টাকা (প্রতি ডিফল্টেড বছর) দিয়ে পুনরুজ্জীবিত করা যেতে পারে। ২. শিশুকন্যার বয়স ১৮ বছর হলে সে নিজের অ্যাকাউন্ট নিজেই পরিচালনা করতে পারবে। তবে তার জন্য সংশ্লিষ্ট ব্যাঙ্ক অথবা পোস্ট অফিসে কিছু জরুরি নথিপত্র জমা করতে হবে। ৩. আগের অর্থবর্ষের শেষে উপলব্ধ ব্যালেন্সের ৫০% পর্যন্ত অ্যাকাউন্ট থেকে প্রত্যাহার করা যেতে পারে। একবার শিশুকন্যার বয়স ১৮ বছর পেরিয়ে গেলে কিংবা সে দশম শ্রেণী পাশ করলে ফি অথবা অন্যান্য চার্জের মতো উচ্চশিক্ষা সংক্রান্ত খরচ মেটানোর জন্য অ্যাকাউন্ট থেকে টাকা তোলা যাবে। নির্দিষ্ট সিলিং এবং ফি অথবা অন্যান্য চার্জের প্রকৃত প্রয়োজন সাপেক্ষে সর্বোচ্চ ৫ বছরের জন্য এক বছরে কিংবা কিস্তিতে সর্বোচ্চ টাকা প্রত্যাহার করা যেতে পারে।
অন্যান্য বৈশিষ্ট্য: ১. এই অ্যাকাউন্ট হোল্ডার যদি এক আর্থিক বর্ষে ন্যূনতম ২৫০ টাকা জমা করতে না পারেন, তাহলে তাঁর সুকন্যা সমৃদ্ধি যোজনার অ্যাকাউন্টটি ‘ডিফল্ট অ্যাকাউন্ট’ বলে দেগে দেওয়া হবে। ম্যাচিউরিটির সময়কাল পর্যন্ত এই স্কিমে প্রযোজ্য হারে সুদ ধার্য হবে ডিফল্ট অ্যাকাউন্টে। তবে ডিফল্ট অ্যাকাউন্টটি অ্যাকাউন্ট খোলার ১৫ বছর পূর্ণ হওয়ার আগে ন্যূনতম ২৫০ টাকা + ৫০ টাকা (প্রতি ডিফল্টেড বছর) দিয়ে পুনরুজ্জীবিত করা যেতে পারে। ২. শিশুকন্যার বয়স ১৮ বছর হলে সে নিজের অ্যাকাউন্ট নিজেই পরিচালনা করতে পারবে। তবে তার জন্য সংশ্লিষ্ট ব্যাঙ্ক অথবা পোস্ট অফিসে কিছু জরুরি নথিপত্র জমা করতে হবে। ৩. আগের অর্থবর্ষের শেষে উপলব্ধ ব্যালেন্সের ৫০% পর্যন্ত অ্যাকাউন্ট থেকে প্রত্যাহার করা যেতে পারে। একবার শিশুকন্যার বয়স ১৮ বছর পেরিয়ে গেলে কিংবা সে দশম শ্রেণী পাশ করলে ফি অথবা অন্যান্য চার্জের মতো উচ্চশিক্ষা সংক্রান্ত খরচ মেটানোর জন্য অ্যাকাউন্ট থেকে টাকা তোলা যাবে। নির্দিষ্ট সিলিং এবং ফি অথবা অন্যান্য চার্জের প্রকৃত প্রয়োজন সাপেক্ষে সর্বোচ্চ ৫ বছরের জন্য এক বছরে কিংবা কিস্তিতে সর্বোচ্চ টাকা প্রত্যাহার করা যেতে পারে।
advertisement
11/13
২. শিশুকন্যার বয়স ১৮ বছর হলে সে নিজের অ্যাকাউন্ট নিজেই পরিচালনা করতে পারবে। তবে তার জন্য সংশ্লিষ্ট ব্যাঙ্ক অথবা পোস্ট অফিসে কিছু জরুরি নথিপত্র জমা করতে হবে। ৩. আগের অর্থবর্ষের শেষে উপলব্ধ ব্যালেন্সের ৫০% পর্যন্ত অ্যাকাউন্ট থেকে প্রত্যাহার করা যেতে পারে। একবার শিশুকন্যার বয়স ১৮ বছর পেরিয়ে গেলে কিংবা সে দশম শ্রেণী পাশ করলে ফি অথবা অন্যান্য চার্জের মতো উচ্চশিক্ষা সংক্রান্ত খরচ মেটানোর জন্য অ্যাকাউন্ট থেকে টাকা তোলা যাবে। নির্দিষ্ট সিলিং এবং ফি অথবা অন্যান্য চার্জের প্রকৃত প্রয়োজন সাপেক্ষে সর্বোচ্চ ৫ বছরের জন্য এক বছরে কিংবা কিস্তিতে সর্বোচ্চ টাকা প্রত্যাহার করা যেতে পারে।
২. শিশুকন্যার বয়স ১৮ বছর হলে সে নিজের অ্যাকাউন্ট নিজেই পরিচালনা করতে পারবে। তবে তার জন্য সংশ্লিষ্ট ব্যাঙ্ক অথবা পোস্ট অফিসে কিছু জরুরি নথিপত্র জমা করতে হবে। ৩. আগের অর্থবর্ষের শেষে উপলব্ধ ব্যালেন্সের ৫০% পর্যন্ত অ্যাকাউন্ট থেকে প্রত্যাহার করা যেতে পারে। একবার শিশুকন্যার বয়স ১৮ বছর পেরিয়ে গেলে কিংবা সে দশম শ্রেণী পাশ করলে ফি অথবা অন্যান্য চার্জের মতো উচ্চশিক্ষা সংক্রান্ত খরচ মেটানোর জন্য অ্যাকাউন্ট থেকে টাকা তোলা যাবে। নির্দিষ্ট সিলিং এবং ফি অথবা অন্যান্য চার্জের প্রকৃত প্রয়োজন সাপেক্ষে সর্বোচ্চ ৫ বছরের জন্য এক বছরে কিংবা কিস্তিতে সর্বোচ্চ টাকা প্রত্যাহার করা যেতে পারে।
advertisement
12/13
প্রিম্যাচিওর ক্লোজার: ১. অ্যাকাউন্টধারী কন্যাসন্তানের যদি অকালমৃত্যু ঘটে, তাহলে তার মা-বাবা এবং আইনি অভিভাবক অ্যাকাউন্টের চূড়ান্ত পরিমাণ অর্থ এবং প্রাপ্ত সুদ দাবি করতে পারবেন। এর জন্য জরুরি নথি জমা করা আবশ্যক। ২. অ্যাকাউন্ট চালালানো সম্ভব না হলে সময়ের আগেই তা বন্ধ করে দেওয়া যেতে পারে। এর জন্য অবশ্য সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের সঠিক অনুমতির প্রয়োজন হবে।
প্রিম্যাচিওর ক্লোজার: ১. অ্যাকাউন্টধারী কন্যাসন্তানের যদি অকালমৃত্যু ঘটে, তাহলে তার মা-বাবা এবং আইনি অভিভাবক অ্যাকাউন্টের চূড়ান্ত পরিমাণ অর্থ এবং প্রাপ্ত সুদ দাবি করতে পারবেন। এর জন্য জরুরি নথি জমা করা আবশ্যক। ২. অ্যাকাউন্ট চালালানো সম্ভব না হলে সময়ের আগেই তা বন্ধ করে দেওয়া যেতে পারে। এর জন্য অবশ্য সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের সঠিক অনুমতির প্রয়োজন হবে।
advertisement
13/13
কোন কোন ব্যাঙ্ক এই অ্যাকাউন্টের সুবিধা প্রদান করে? এইচডিএফসি ব্যাঙ্ক অ্যাক্সিস ব্যাঙ্ক পঞ্জাব ন্যাশনাল ব্যাঙ্ক কানাড়া ব্যাঙ্ক ইউনিয়ন ব্যাঙ্ক অফ ইন্ডিয়া আইসিআইসিআই ব্যাঙ্ক সেন্ট্রাল ব্যাঙ্ক অফ ইন্ডিয়া আইডিবিআই ব্যাঙ্ক ইন্ডিয়ান ব্যাঙ্ক স্টেট ব্যাঙ্ক অফ ইন্ডিয়া ব্যাঙ্ক অফ মহারাষ্ট্র পঞ্জাব অ্যান্ড সিন্ধ ব্যাঙ্ক ইন্ডিয়ান ওভারসীজ ব্যাঙ্ক ইউকো ব্যাঙ্ক ব্যাঙ্ক অফ ইন্ডিয়া ব্যাঙ্ক অফ বরোদা
কোন কোন ব্যাঙ্ক এই অ্যাকাউন্টের সুবিধা প্রদান করে? এইচডিএফসি ব্যাঙ্ক অ্যাক্সিস ব্যাঙ্ক পঞ্জাব ন্যাশনাল ব্যাঙ্ক কানাড়া ব্যাঙ্ক ইউনিয়ন ব্যাঙ্ক অফ ইন্ডিয়া আইসিআইসিআই ব্যাঙ্ক সেন্ট্রাল ব্যাঙ্ক অফ ইন্ডিয়া আইডিবিআই ব্যাঙ্ক ইন্ডিয়ান ব্যাঙ্ক স্টেট ব্যাঙ্ক অফ ইন্ডিয়া ব্যাঙ্ক অফ মহারাষ্ট্র পঞ্জাব অ্যান্ড সিন্ধ ব্যাঙ্ক ইন্ডিয়ান ওভারসীজ ব্যাঙ্ক ইউকো ব্যাঙ্ক ব্যাঙ্ক অফ ইন্ডিয়া ব্যাঙ্ক অফ বরোদা
advertisement
advertisement
advertisement