Money Making Tips: এই পাঁচ কৌশল মেনে চলুন, ফিক্সড ডিপোজিটের রিটার্ন বাড়বে বহু গুণ
- Published by:Dolon Chattopadhyay
- trending desk
- Written by:Trending Desk
Last Updated:
ফিক্সড ডিপোজিটে বিনিয়োগেরও কিছু কৌশল রয়েছে। সুদের হার ঠিক থাকলেও এই কৌশলের উপরেই রিটার্ন নির্ভর করে।
advertisement
advertisement
ক্রেডিট রেটিং-এর উপর ভিত্তি করে: ক্রিসিল বা আইসিআরএ ক্রেডিট রেটিং জারি করে। এটা ফিক্সড ডিপোজিটের নির্ভরযোগ্যতার গুরুত্বপূর্ণ সূচক। রেটিং যত বেশি হবে সেই ফিক্সড ডিপোজিট তত নিরাপদ মনে করা হয়। তবে ‘বেশি ঝুঁকি মানে বেশি রিটার্ন’, এই প্রবাদটাও সমান সত্য। কম রেটের ফিক্সড ডিপোজিটে সুদের হার একটু বেশি হয়। তাই বলে বেশি রিটার্নের লোভে নিরাপত্তা এবং নির্ভরযোগ্যতাকে উপেক্ষা করাটা মোটেই বুদ্ধিমানের কাজ নয়।
advertisement
advertisement
advertisement
ল্যাডারিং স্ট্র্যাটেজি: ল্যাডারিং স্ট্র্যাটেজিতে সুদের হারকে কাজে লাগানো যায়। রিটার্ন বাড়াতে চাইলে এটা আদর্শ। এতে নির্দিষ্ট পরিমাণ টাকা বিভিন্ন মেয়াদে বিনিয়োগ করা হয়। মেয়াদ শেষ ফের বিনিয়োগ। একটা উদাহরণ দেওয়া যাক। ধরা যাক কেউ ৫ লাখ টাকা পাঁচ বছরের জন্য বিনিয়োগ করবেন। পুরো টাকাটাই যদি তিনি পাঁচ বছরের জন্য ফিক্সড ডিপোজিট করে দেন, তাহলে লক ইন পিরিয়ডে চলে গেল। পাঁচ বছরে তিনি আর এতে হাত দিতে পারবেন না। সুদ বাড়লেও কিছু করার নেই।
advertisement
ল্যাডারিং স্ট্র্যাটেজিতে পাঁচ লাখ টাকাকে পাঁচ ভাগে ভাগ করে আলাদা আলাদা মেয়াদে বিনিয়োগ করা হয়। ১ লাখ টাকা ১ বছর, ২ লাখ টাকা ২ বছর এবং ৩ লাখ টাকা পাঁচ বছর মেয়াদে। এক বছর পর ১ লাখ টাকার মেয়াদ শেষ হলে, সুদ সহ সেটা ফের চার বছরের জন্য বিনিয়োগ করতে হবে। ১ ভাবে ২ লাখ টাকাও সুদ সমেত ফের বিনিয়োগ। এতে লিকুইডিটি বজায় থাকছে। কাজে লাগানো যাচ্ছে সুদকেও।