FTA-তে শুল্ক মুক্ত থাকার তালিকায় UK ওয়াইনকেও রেখেছে ভারত, বিয়ারের উপরেও মিলছে সীমিত ছাড়

Last Updated:
Beer Price Drop: গত ৬ মে ঘোষণা করা হয়েছিল ফ্রি ট্রেড এগ্রিমেন্ট বা এফটিএ। আর সাম্প্রতিক ইউনাইটেড কিংডমের সঙ্গে করা এফটিএ-র আওতায় ব্রিটিশ ওয়াইনকে আমদানি শুল্ক ছাড় থেকে বাদ দিয়েছে এবং ইউকে বিয়ারের উপর সীমিত ছাড় দিচ্ছে ভারত। এমনটাই জানিয়েছেন এক উর্ধ্বতন আধিকারিক।
1/7
গরমের মরশুম আসতে না আসতেই বিয়ার পানকারীদের সংখ্যাও যেন বেড়েছে। তবে অনেক সময় বাজারে নিজের প্রিয় ব্র্যান্ডটি পাওয়া যাচ্ছে না। কিন্তু হতাশ হওয়ার কোনও কারণ নেই। কারণ এবার ব্রিটিশ বিয়ার ব্র্যান্ড অত্যন্ত সস্তায় পাওয়া যাবে আমাদের দেশে। কিন্তু কীভাবে? (Representative Image)
গরমের মরশুম আসতে না আসতেই বিয়ার পানকারীদের সংখ্যাও যেন বেড়েছে। তবে অনেক সময় বাজারে নিজের প্রিয় ব্র্যান্ডটি পাওয়া যাচ্ছে না। কিন্তু হতাশ হওয়ার কোনও কারণ নেই। কারণ এবার ব্রিটিশ বিয়ার ব্র্যান্ড অত্যন্ত সস্তায় পাওয়া যাবে আমাদের দেশে। কিন্তু কীভাবে? (Representative Image)
advertisement
2/7
Times Of India-র খবর অনুযায়ী গত ৬ মে ঘোষণা করা হয়েছিল ফ্রি ট্রেড এগ্রিমেন্ট বা এফটিএ। আর সাম্প্রতিক ইউনাইটেড কিংডমের সঙ্গে করা এফটিএ-র আওতায় ব্রিটিশ ওয়াইনকে আমদানি শুল্ক ছাড় থেকে বাদ দিয়েছে এবং ইউকে বিয়ারের উপর সীমিত ছাড় দিচ্ছে ভারত। এমনটাই জানিয়েছেন এক উর্ধ্বতন আধিকারিক। (Representative Image)
Times Of India-র খবর অনুযায়ী গত ৬ মে ঘোষণা করা হয়েছিল ফ্রি ট্রেড এগ্রিমেন্ট বা এফটিএ। আর সাম্প্রতিক ইউনাইটেড কিংডমের সঙ্গে করা এফটিএ-র আওতায় ব্রিটিশ ওয়াইনকে আমদানি শুল্ক ছাড় থেকে বাদ দিয়েছে এবং ইউকে বিয়ারের উপর সীমিত ছাড় দিচ্ছে ভারত। এমনটাই জানিয়েছেন এক উর্ধ্বতন আধিকারিক। (Representative Image)
advertisement
3/7
আর ভারত-ব্রিটেনের সাম্প্রতিক ফ্রি ট্রেড এগ্রিমেন্ট (এফটিএ)-এর জেরে ব্রিটিশ বিয়ারের উপর আমদানি শুল্ক ১৫০ শতাংশ থেকে কমিয়ে ৭৫ শতাংশ করা হয়েছিল। উদাহরণ হিসেবে বলা যেতে পারে যে, ২০০ টাকার দামের কিছু কিছু ব্রিটিশ বিয়ার ব্র্যান্ড মাত্র ৫০ টাকায় পাওয়া যাবে। এখানেই শেষ নয়,গত ৬ মে ঘোষিত এফটিএ-তে আরও বেশ কিছু সংবেদনশীল কৃষি পণ্যকেও শুল্ক হ্রাসের আওতা থেকে বাদ দেওয়া হয়েছে। এর মধ্যে অন্যতম হল - দুগ্ধজাত পণ্য, আপেল, পনির, ওটস এবং পশু ও উদ্ভিজ্জ তেল।
আর ভারত-ব্রিটেনের সাম্প্রতিক ফ্রি ট্রেড এগ্রিমেন্ট (এফটিএ)-এর জেরে ব্রিটিশ বিয়ারের উপর আমদানি শুল্ক ১৫০ শতাংশ থেকে কমিয়ে ৭৫ শতাংশ করা হয়েছিল। উদাহরণ হিসেবে বলা যেতে পারে যে, ২০০ টাকার দামের কিছু কিছু ব্রিটিশ বিয়ার ব্র্যান্ড মাত্র ৫০ টাকায় পাওয়া যাবে। এখানেই শেষ নয়,গত ৬ মে ঘোষিত এফটিএ-তে আরও বেশ কিছু সংবেদনশীল কৃষি পণ্যকেও শুল্ক হ্রাসের আওতা থেকে বাদ দেওয়া হয়েছে। এর মধ্যে অন্যতম হল - দুগ্ধজাত পণ্য, আপেল, পনির, ওটস এবং পশু ও উদ্ভিজ্জ তেল।
advertisement
4/7
সংবাদ সংস্থা পিটিআই ওই আধিকারিকের বক্তব্য তুলে ধরেছে। ওই কর্মকর্তার কথায়, ওই বাণিজ্য চুক্তিতে অন্যান্য কৃষিপণ্যের সঙ্গে ওয়াইনকেও বাদের তালিকায় রাখা হয়েছে। আমরা ব্রিটিশ বিয়ারের উপরেও সীমিত শুল্ক ছাড় দিচ্ছি। চলতি মাসের গোড়ার দিকে সংশ্লিষ্ট চুক্তির জন্য আলোচনা সম্পন্ন করেছে ভারত এবং ইউকে। এটি আসলে এমন একটি চুক্তি, যার মাধ্যমে ব্রিটিশ স্কচ হুইস্কি এবং গাড়িগুলি ভারতে আরও সাশ্রয়ী বা সস্তার হয়ে যাবে। এর পাশাপাশি পোশাক বা জামাকাপড় এবং চর্মজাত পণ্যের মতো ভারতীয় এক্সপোর্ট বা রফতানি উপর শুল্ক শিথিল করবে ইউকে-ও। (Representative Image)
সংবাদ সংস্থা পিটিআই ওই আধিকারিকের বক্তব্য তুলে ধরেছে। ওই কর্মকর্তার কথায়, ওই বাণিজ্য চুক্তিতে অন্যান্য কৃষিপণ্যের সঙ্গে ওয়াইনকেও বাদের তালিকায় রাখা হয়েছে। আমরা ব্রিটিশ বিয়ারের উপরেও সীমিত শুল্ক ছাড় দিচ্ছি। চলতি মাসের গোড়ার দিকে সংশ্লিষ্ট চুক্তির জন্য আলোচনা সম্পন্ন করেছে ভারত এবং ইউকে। এটি আসলে এমন একটি চুক্তি, যার মাধ্যমে ব্রিটিশ স্কচ হুইস্কি এবং গাড়িগুলি ভারতে আরও সাশ্রয়ী বা সস্তার হয়ে যাবে। এর পাশাপাশি পোশাক বা জামাকাপড় এবং চর্মজাত পণ্যের মতো ভারতীয় এক্সপোর্ট বা রফতানি উপর শুল্ক শিথিল করবে ইউকে-ও। (Representative Image)
advertisement
5/7
এই চুক্তির অধীনে ভারত ধীরে ধীরে ইউকে-র হুইস্কি এবং জিনের উপর শুল্ক কমিয়ে আনবে। বর্তমানে তা ১৫০ শতাংশ থেকে ৭৫ শতাংশে নামিয়ে আনা হবে। এরপর চুক্তির দশম বছরে তা আরও ৪০ শতাংশে নামিয়ে আনা হবে। শুল্ক হ্রাস থেকে ওয়াইনকে বাদ দেওয়া কিন্তু কৌশলগত ভাবে একটি গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ। কারণ ইউরোপীয় ইউনিয়ন এই ক্ষেত্রে এক গুরুত্বপূর্ণ প্লেয়ার। ইউকে-কে যে কোনও ছাড় দেওয়া হলে চলমান বাণিজ্য আলোচনায় একই রকম আচরণের জন্য ইউরোপীয় ইউনিয়ন থেকে চাপ তৈরি হতে পারত। (Representative Image)
এই চুক্তির অধীনে ভারত ধীরে ধীরে ইউকে-র হুইস্কি এবং জিনের উপর শুল্ক কমিয়ে আনবে। বর্তমানে তা ১৫০ শতাংশ থেকে ৭৫ শতাংশে নামিয়ে আনা হবে। এরপর চুক্তির দশম বছরে তা আরও ৪০ শতাংশে নামিয়ে আনা হবে। শুল্ক হ্রাস থেকে ওয়াইনকে বাদ দেওয়া কিন্তু কৌশলগত ভাবে একটি গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ। কারণ ইউরোপীয় ইউনিয়ন এই ক্ষেত্রে এক গুরুত্বপূর্ণ প্লেয়ার। ইউকে-কে যে কোনও ছাড় দেওয়া হলে চলমান বাণিজ্য আলোচনায় একই রকম আচরণের জন্য ইউরোপীয় ইউনিয়ন থেকে চাপ তৈরি হতে পারত। (Representative Image)
advertisement
6/7
এদিকে আবার ভারত এবং ইউরোপীয় ইউনিয়নের মধ্যে একটি ভিন্ন ফ্রি ট্রেড এগ্রিমেন্ট সংক্রান্ত আলোচনা ইতিমধ্যেই বেশ উন্নত পর্যায়েই রয়েছে। দেশীয় শিল্পের উদ্বেগ দূর করে ওই আধিকারিক বলেন যে, স্কচের উপর শুল্ক হ্রাসের ফলে ভারতের হুইস্কি প্রস্তুতকারকদের উপর বিরূপ প্রভাব পড়ার সম্ভাবনা কম। কারণ এই হ্রাসের পরিমাণ এক দশক ধরে পর্যায়ক্রমে করা হবে এবং বর্তমান আমদানির পরিমাণ কম থাকবে। (Representative Image)
এদিকে আবার ভারত এবং ইউরোপীয় ইউনিয়নের মধ্যে একটি ভিন্ন ফ্রি ট্রেড এগ্রিমেন্ট সংক্রান্ত আলোচনা ইতিমধ্যেই বেশ উন্নত পর্যায়েই রয়েছে। দেশীয় শিল্পের উদ্বেগ দূর করে ওই আধিকারিক বলেন যে, স্কচের উপর শুল্ক হ্রাসের ফলে ভারতের হুইস্কি প্রস্তুতকারকদের উপর বিরূপ প্রভাব পড়ার সম্ভাবনা কম। কারণ এই হ্রাসের পরিমাণ এক দশক ধরে পর্যায়ক্রমে করা হবে এবং বর্তমান আমদানির পরিমাণ কম থাকবে। (Representative Image)
advertisement
7/7
হিসাব অনুযায়ী, যদিও ২০২২ সালে শুরু হওয়া ভারত-ইউকে আলোচনা আনুষ্ঠানিক ভাবে শেষ হয়েছে। তবুও এফটিএ কার্যকর হতে সময় লাগবে। আনুমানিক ১৫ মাসেরও বেশি সময় লেগে যেতে পারে বলা মনে করা হচ্ছে। উভয় দেশই বর্তমানে এফটিএ টেক্সটের আইনি যাচাই-বাছাই বা লিগ্যাল স্ক্রাবিংয়ের প্রক্রিয়ার মধ্যে দিয়ে যাচ্ছে। অন্য এক কর্মকর্তা আবার বলেন যে, হয়তো অগাস্ট-সেপ্টেম্বর মাসের মধ্যে এই বার্তাটি জনসমক্ষে প্রকাশ করা হবে। আইনি পর্যালোচনার পর এফটিএ স্বাক্ষরিত হবে এবং তারপর তা ইউকে-র সংসদে অনুমোদন প্রক্রিয়ার মধ্য দিয়ে যাবে। এতে চুক্তিটি বাস্তবায়নের আগে এক বছর পর্যন্ত সময় লাগতে পারে। (Representative Image)
হিসাব অনুযায়ী, যদিও ২০২২ সালে শুরু হওয়া ভারত-ইউকে আলোচনা আনুষ্ঠানিক ভাবে শেষ হয়েছে। তবুও এফটিএ কার্যকর হতে সময় লাগবে। আনুমানিক ১৫ মাসেরও বেশি সময় লেগে যেতে পারে বলা মনে করা হচ্ছে। উভয় দেশই বর্তমানে এফটিএ টেক্সটের আইনি যাচাই-বাছাই বা লিগ্যাল স্ক্রাবিংয়ের প্রক্রিয়ার মধ্যে দিয়ে যাচ্ছে। অন্য এক কর্মকর্তা আবার বলেন যে, হয়তো অগাস্ট-সেপ্টেম্বর মাসের মধ্যে এই বার্তাটি জনসমক্ষে প্রকাশ করা হবে। আইনি পর্যালোচনার পর এফটিএ স্বাক্ষরিত হবে এবং তারপর তা ইউকে-র সংসদে অনুমোদন প্রক্রিয়ার মধ্য দিয়ে যাবে। এতে চুক্তিটি বাস্তবায়নের আগে এক বছর পর্যন্ত সময় লাগতে পারে। (Representative Image)
advertisement
advertisement
advertisement