Banking News: বিক্রির পথে দেশের আরও একটি ব্যাঙ্ক? তাহলে গ্রাহকদের এবার কী হবে? দেখে নিন এই ব্যাঙ্কে আপনার টাকা রয়েছে কি না

Last Updated:
Big News on Bank: দেশের আরেকটি ব্যাঙ্ক বিক্রি হতে পারে ? এর মাধ্যমে গ্রাহকদের আমানত, লেনদেন ও পরিষেবা কীভাবে প্রভাবিত হবে?
1/5
বদলে যেতে চলেছে মালিকানা। এবার বিক্রির মুখে দেশের আরও একটি ব্যাঙ্ক। কিন্তু কোন ব্যাঙ্কের আজ এহেন পরিণতি? সরকারি সূত্রে খবর এসে গিয়েছে যে, বিক্রি হতে চলেছে IDBI ব্যাঙ্ক। ইতিমধ্যেই এই ব্যাঙ্কের স্ট্র্যাটেজিক ডিসইনভেস্ট প্রক্রিয়া চূড়ান্ত পর্যায়ে পৌঁছে গিয়েছে বলে খবর চলে এসেছে। এদিকে আইডিবিআই ব্যাঙ্কের লক্ষ লক্ষ গ্রাহক রয়েছেন। ফলে এখন প্রশ্ন হচ্ছে যে, এবার কী হবে সেই গ্রাহকদের?
বদলে যেতে চলেছে মালিকানা। এবার বিক্রির মুখে দেশের আরও একটি ব্যাঙ্ক। কিন্তু কোন ব্যাঙ্কের আজ এহেন পরিণতি? সরকারি সূত্রে খবর এসে গিয়েছে যে, বিক্রি হতে চলেছে IDBI ব্যাঙ্ক। ইতিমধ্যেই এই ব্যাঙ্কের স্ট্র্যাটেজিক ডিসইনভেস্ট প্রক্রিয়া চূড়ান্ত পর্যায়ে পৌঁছে গিয়েছে বলে খবর চলে এসেছে। এদিকে আইডিবিআই ব্যাঙ্কের লক্ষ লক্ষ গ্রাহক রয়েছেন। ফলে এখন প্রশ্ন হচ্ছে যে, এবার কী হবে সেই গ্রাহকদের?
advertisement
2/5
সরকারি সূত্রের তরফে জানানো হয়েছে যে, শীঘ্রই বিক্রি হয়ে যাবে আইডিবিআই ব্যাঙ্ক। মূলত এর অংশীদারিত্বই বিক্রি হবে। এর মধ্যেই অবশ্য শেয়ার কেনা-বেচার চুক্তি নিয়ে ইন্টার-মিনিস্টেরিয়াল গ্রুপ থেকে ছাড়পত্রও এসে গিয়েছে। চলতি বছরের সেপ্টেম্বর মাসের প্রথম সপ্তাহ থেকে বিডিং বা দরপত্র হাঁকার নিলাম প্রক্রিয়া শুরু হয়ে যেতে পারে।
সরকারি সূত্রের তরফে জানানো হয়েছে যে, শীঘ্রই বিক্রি হয়ে যাবে আইডিবিআই ব্যাঙ্ক। মূলত এর অংশীদারিত্বই বিক্রি হবে। এর মধ্যেই অবশ্য শেয়ার কেনা-বেচার চুক্তি নিয়ে ইন্টার-মিনিস্টেরিয়াল গ্রুপ থেকে ছাড়পত্রও এসে গিয়েছে। চলতি বছরের সেপ্টেম্বর মাসের প্রথম সপ্তাহ থেকে বিডিং বা দরপত্র হাঁকার নিলাম প্রক্রিয়া শুরু হয়ে যেতে পারে।
advertisement
3/5
কিন্তু কারা কিনতে চলেছে এই আইডিবিআই ব্য়াঙ্ককে? মানি কন্ট্রোলের একটি প্রতিবেদন থেকে জানা যাচ্ছে, যেসব ব্যাঙ্ক আইডিবিআই ব্য়াঙ্ক কেনার জন্য আগ্রহ প্রকাশ করেছে, তাদের মধ্যে এগিয়ে রয়েছে দুবাইয়ের এমিরেটস এনবিডি ব্যাঙ্ক। তবে এখনও পর্যন্ত সংশ্লিষ্ট সংস্থার তরফ থেকে কোনও রকম চুক্তি চূড়ান্ত করা হয়নি। 
কিন্তু কারা কিনতে চলেছে এই আইডিবিআই ব্য়াঙ্ককে? মানি কন্ট্রোলের একটি প্রতিবেদন থেকে জানা যাচ্ছে, যেসব ব্যাঙ্ক আইডিবিআই ব্য়াঙ্ক কেনার জন্য আগ্রহ প্রকাশ করেছে, তাদের মধ্যে এগিয়ে রয়েছে দুবাইয়ের এমিরেটস এনবিডি ব্যাঙ্ক। তবে এখনও পর্যন্ত সংশ্লিষ্ট সংস্থার তরফ থেকে কোনও রকম চুক্তি চূড়ান্ত করা হয়নি।
advertisement
4/5
তবে সূত্রের তরফে দাবি যে, প্রায় ৪০ থেকে ৫০ হাজার কোটি টাকায় বিক্রি হতে পারে এই ব্যাঙ্ক। বলে রাখা ভাল যে, বর্তমানে কেন্দ্রীয় সরকার এবং জীবন বিমা কর্পোরেশন বা এলআইসি-র হাতে রয়েছে আইডিবিআই ব্যাঙ্কের ৯৫ শতাংশ অংশীদারিত্বের মালিকানা। যার মধ্য়ে থেকে ৬০.৭২ শতাংশ অংশীদারিত্ব বিক্রি করে দেওয়ার পরিকল্পনা করা হয়েছে। শেয়ার পারচেজ এগ্রিমেন্ট বা এসপিএ-র ক্ষেত্রে চূড়ান্ত ছাড়পত্র এসে গেলেই দরপত্র প্রকাশ করা হবে। এই প্রসঙ্গে বলে রাখা ভাল যে, শেয়ার পারচেজ এগ্রিমেন্ট বা এসপিএ হল একটি আইনি নথি। যেখানে সংস্থার শেয়ার কেনা-বেচার শর্তগুলি উল্লিখিত থাকে। গত বছর অর্থাৎ ২০২৪ সালের জানুয়ারি মাস থেকেই এই অংশীদারিত্ব বিক্রির প্রক্রিয়া শুরু হয়ে গিয়েছিল।
তবে সূত্রের তরফে দাবি যে, প্রায় ৪০ থেকে ৫০ হাজার কোটি টাকায় বিক্রি হতে পারে এই ব্যাঙ্ক। বলে রাখা ভাল যে, বর্তমানে কেন্দ্রীয় সরকার এবং জীবন বিমা কর্পোরেশন বা এলআইসি-র হাতে রয়েছে আইডিবিআই ব্যাঙ্কের ৯৫ শতাংশ অংশীদারিত্বের মালিকানা। যার মধ্য়ে থেকে ৬০.৭২ শতাংশ অংশীদারিত্ব বিক্রি করে দেওয়ার পরিকল্পনা করা হয়েছে। শেয়ার পারচেজ এগ্রিমেন্ট বা এসপিএ-র ক্ষেত্রে চূড়ান্ত ছাড়পত্র এসে গেলেই দরপত্র প্রকাশ করা হবে। এই প্রসঙ্গে বলে রাখা ভাল যে, শেয়ার পারচেজ এগ্রিমেন্ট বা এসপিএ হল একটি আইনি নথি। যেখানে সংস্থার শেয়ার কেনা-বেচার শর্তগুলি উল্লিখিত থাকে। গত বছর অর্থাৎ ২০২৪ সালের জানুয়ারি মাস থেকেই এই অংশীদারিত্ব বিক্রির প্রক্রিয়া শুরু হয়ে গিয়েছিল।
advertisement
5/5
এই পরিস্থিতিতে গ্রাহকদের উপরে এর কেমন প্রভাব পড়বে?ব্যাঙ্কের মালিকানার হাতবদল হয়ে গেলেও গ্রাহকদের অ্য়াকাউন্ট কখনওই বন্ধ বা ক্লোজ হয়ে যাবে না। তবে মালিকানা বদলালে ব্যাঙ্কের নীতিতে কিছু পরিবর্তন আনা হতে পারে। যার জেরে গ্রাহকদের লাভও হতে পারে অথবা তাঁদের ক্ষতির মুখেও পড়তে হতে পারে। এমতাবস্থায় ব্যাঙ্কের সুদের হার বাড়তে পারে, যার জেরে গ্রাহকদের খরচ আরও বৃদ্ধি পেতে পারে।
এই পরিস্থিতিতে গ্রাহকদের উপরে এর কেমন প্রভাব পড়বে?
ব্যাঙ্কের মালিকানার হাতবদল হয়ে গেলেও গ্রাহকদের অ্য়াকাউন্ট কখনওই বন্ধ বা ক্লোজ হয়ে যাবে না। তবে মালিকানা বদলালে ব্যাঙ্কের নীতিতে কিছু পরিবর্তন আনা হতে পারে। যার জেরে গ্রাহকদের লাভও হতে পারে অথবা তাঁদের ক্ষতির মুখেও পড়তে হতে পারে। এমতাবস্থায় ব্যাঙ্কের সুদের হার বাড়তে পারে, যার জেরে গ্রাহকদের খরচ আরও বৃদ্ধি পেতে পারে।
advertisement
advertisement
advertisement