West Midnapore News: গ্রামবাংলার হারিয়ে যেতে বসা 'এই' পেশা নতুন রূপে ফিরল বেলদায়

Last Updated:

বেলদায় দেখা মিলল বহুরুপীর। বেঁচে থাক এই পেশা দাবি সকলের

+
প্রতীকী

প্রতীকী ছবি

বেলদা: আগেকার দিনে মুখে শরীরে নানান রঙ মেখে, নানা রকম সেজে সাধারণ মানুষকে আনন্দ দিতেন বহুরূপীরা। কিন্তু সময় পরিবর্তনের সঙ্গে সঙ্গে কমছে বহুরূপীর সংখ্যাও।  তাই বর্তমান রাস্তায় আর খুব বেশি দেখা যায় না বহুরূপীদের। সং সেজে সাধারণ মানুষকে আনন্দ দেওয়া এবং তাদের থেকে সামান্য অর্থ উপার্জন করাই ছিল বহুরূপীদের পেশা।
তবে বর্তমান প্রজন্মের কাছে এই বহুরূপী অতীত। উপার্জন কম হবে বলে আর কেউ আসতে চায় না এই পেশাতে। জ্যোতিরীন্দ্রনাথ ঠাকুরের ‘অলিকবাবু’ নাটক হোক কিংবা শরৎচন্দ্রের ‘শ্রীকান্ত’ উপন্যাসে শ্রীনাথ বহুরূপী, সকলেই তাঁদের ব্যাপারে অল্প-বিস্তর জানে। তবে উপন্যাসের সেই চরিত্রের বাইরে বর্তমান প্রজন্মের অনেকেই হয়ত তাঁদের স্বচক্ষে দেখেনি। গ্রাম বাংলার প্রাচীন এক সংস্কৃতি ও শিল্প হল বহুরূপী।
advertisement
advertisement
কিন্তু এরমধ্যেও পশ্চিম মেদিনীপুরের বেলদা সহ পার্শ্ববর্তী এলাকায় দোকান থেকে অর্থ সংগ্রহ করছেন এক বহুরূপী। কিছু মানুষ তাঁকে দেখে অবাক হচ্ছেন। প্রসঙ্গত পুরনো দিনে নানা উৎসবে, অনুষ্ঠানে দেখা যেত বহুরূপীদের। নানান রঙ দিয়ে সং সেজে অর্থ উপার্জন করত তাঁরা। এই বহুরূপী পেশা বেঁচে থাকুক দাবি সকলের। তাই বেলদায় বহুরূপী দেখতে পেয়ে খুশি সকলেই। তাদের দাবি বেঁচে থাকুক বহুরূপী পেশা যাতে ভবিষ্যৎ প্রজন্ম জানতে পারে গ্রাম বাংলার প্রাচীন এই শিল্পকে।
advertisement
Ranjan Chanda
view comments
বাংলা খবর/ খবর/পশ্চিম মেদিনীপুর/
West Midnapore News: গ্রামবাংলার হারিয়ে যেতে বসা 'এই' পেশা নতুন রূপে ফিরল বেলদায়
Next Article
advertisement
'বন্ধু, রহো সাথে...' চোখের ঈশারাতেই ২৩ বছর পার! বুলি ফোটে না, তবু 'কথা' দিয়ে 'কথা' রেখেছেন উত্তম-উজ্জ্বলা
'বন্ধু, রহো সাথে..' চোখের ঈশারায় ২৩ বছর পার! বুলি ফোটে না, তবু কথা দিয়ে কথা রেখেছেন দম্পতি
  • ২৩ বছর ধরে কথা না বলেও ইশারায় সংসার চালাচ্ছেন উত্তম ও উজ্জ্বলা

  • শিলিগুড়িতে চা-বিস্কুট বিক্রি করে

  • প্রেম ও পাশে থাকার এ এক অনন্য নজির

VIEW MORE
advertisement
advertisement