Paschim Medinipur News: কাঠফাটা রোদে পুড়ছে বাংলা, তার মধ্যে এই রেল স্টেশনে নেই এক বিন্দু জল
- Published by:Debalina Datta
Last Updated:
Paschim Medinipur News: স্টেশনের প্রায় সব ট্যাপই বন্ধ। মিলছে না পানীয় জল। সমস্যাই নিত্যযাত্রী থেকে রেলের কর্মীরা
বেলদা: কাঠফাটা রোদ। প্রচন্ড গরমে নাজেহাল সাধারণ মানুষ। দিনের পর দিন তাপমাত্রা বৃদ্ধি পাওয়ায় বাড়ছে জলের সংকট। তাপপ্রবাহের মধ্যে জল না পাওয়ার অভিযোগ সামনে এসেছে। বেশ কয়েকদিন ধরে বেলদা রেল স্টেশনে মিলছে না পানীয় জল। স্টেশনের প্রায় সব কটি জলের ট্যাপ বন্ধ। ফলে স্টেশনে আসা যাত্রীরা পানীয় জলের সংকটে ভুগছেন।
খড়গপুর ডিভিশনের বেলদা স্টেশনে আসা যাত্রীরা জল না পেয়ে ক্ষোভ প্রকাশ করছেন। প্রসঙ্গত দক্ষিণ-পূর্ব রেলের শাখার খড়গপুর ডিভিশনের একাধিক স্টেশনকে অমৃত ভারত স্টেশনে রূপ দেওয়া হচ্ছে। বেলদা স্টেশন ও তার ব্যতিক্রম নয়। ইতিমধ্যেই নতুনভাবে স্টেশন ভবন তৈরির কাজ চলছে। খড়গপুর বালেশ্বর তৃতীয় লাইনের কাজ চলায় মাটি খোঁড়াখুঁড়ির ফলে বিদ্যুৎ সংযোগ ও পাইপলাইনের সমস্যা হচ্ছে। যে কারণেই জল সরবরাহ ব্যাহত হচ্ছে বলে রেল সূত্রে খবর।
advertisement
advertisement
তবে গরমের সময় স্টেশনে আসা যাত্রী এবং তার পরিজনেরা পানীয় জল না পেয়ে ক্ষোভ প্রকাশ করছেন। স্বাভাবিকভাবে পানীয় জল স্টেশনে না পেয়ে কখনও বাইরে থেকে কিনতে হচ্ছে, আবার দূর থেকে জল এনে খেতে হচ্ছে।
advertisement
শুধু যাত্রীরা নয় স্টেশনে রাত্রি যাপন করা ভবঘুরে এবং স্থানীয়রা রেল স্টেশনে জল ব্যবহার করতেন। জল না পেয়ে কার্যত সমস্যায় পড়েছেন তারাও। রেল সূত্রে খবর তৃতীয় লাইনের কাজ এর কারণে এই পরিষেবা ব্যাহত হয়েছে। দ্রুত সমাধান হবে বলে জানিয়েছে রেল কর্তৃপক্ষ।
প্রসঙ্গত রেল স্টেশনে অন্যান্য বেশ কয়েকটি ট্যাপ থাকলেও দুটি ঠান্ডা জলের মেশিন ছিল। স্টেশনের কাজ চলায় তা সরিয়ে ফেলা হয়েছে। একটি থেকে সামান্য জল পড়লেও তা প্রায় তেমন কাজে আসছে না। স্বাভাবিকভাবে সমস্যায় পড়তে হচ্ছে রেল কর্মী থেকে সাধারণ মানুষকে। রেলের এই অসহযোগিতার বিরুদ্ধে সমাজ মাধ্যমে সরব হয়েছে নেটিজেনেরা। কবে মিলবে পানীয় জল সে প্রশ্ন তুলছে নিত্যযাত্রীরা।
advertisement
Ranjan Chanda
view commentsLocation :
Kolkata,West Bengal
First Published :
April 17, 2023 1:57 PM IST
বাংলা খবর/ খবর/পশ্চিম মেদিনীপুর/
Paschim Medinipur News: কাঠফাটা রোদে পুড়ছে বাংলা, তার মধ্যে এই রেল স্টেশনে নেই এক বিন্দু জল