West Medinipur News: লাভের আশায় ধান ছেড়ে তরমুজ চাষ

Last Updated:

লাভের আশায় এবার তিনি আড়াই বিঘা জমিতে তরমুজ চাষ করেছেন। এই সিদ্ধান্ত খেটেও গিয়েছে। ফলে হাসি ফুটেছে ওই কৃষকের মুখে।

+
title=

পশ্চিম মেদিনীপুর: এতোদিন ধান চাষ করতেন। কিন্তু তাতে খরচের পর ধান বিক্রি করে যে টাকা পাওয়া যায় তার মোটেও লাভজনক নয়। আর তাই বাধ্য হয়ে বিকল্প চাষের দিকে ঝুঁকছেন চাষিরা। সেই বিকল্প চাষের অন্যতম হল তরমুজ উৎপাদন। নারায়ণগড়ের কুসবসান এলাকার চাষি গোপাল দাস দীর্ঘদিন ধরে ধান উৎপাদন করতেন। কিন্তু লাভের আশায় এবার তিনি আড়াই বিঘা জমিতে তরমুজ চাষ করেছেন। এই সিদ্ধান্ত খেটেও গিয়েছে। ফলে হাসি ফুটেছে ওই কৃষকের মুখে।
তরমুজ চাষের ক্ষেত্রে বৈশাখ মাসের মাঝামাঝি মাদা তৈরি করে বীজ বসাতে হয়। চার হাত অন্তর তৈরি করতে হয় মাদি। প্রতি মাদাতে ৬ টি করে বীজ পোঁতা হয়। বীজ লাগানোর এক মাসের মধ্যেই ফলন শুরু হয়। বীজ মাটিতে বসানোর আগে খড় বিছিয়ে দিলে ফলনে সুবিধা হয়। এতে তরমুজের গায়ে মাটির দাগ লাগে না। সামান্য রাসায়নিক সার এবং পরিমাণ মতো জৈব সার দিয়ে তৈরি করতে হয় তরমুজ চাষের মাটি।
advertisement
advertisement
ধানের বদলে তরমুজ চাষের এই সিদ্ধান্ত প্রসঙ্গে গোপাল দাস বলেন, আড়াই বিঘা জমিতে তরমুজ ফলাতে ২২৫ গ্রাম বীজ লেগেছে। সবমিলিয়ে এক বিঘা জমিতে তরমুজ চাষে খরচ হয়েছে ১৫ হাজার টাকা। শ্রাবণ মাস থেকে প্রতিদিন প্রায় ১৫ কুইন্টাল তরমুজ পাচ্ছেন তিনি।
বর্ষার সময়ে ফলন ওঠায় ভালো দাম পান চাষিরা। পূর্ব মেদিনীপুর, পশ্চিম মেদিনীপুর সহ ওড়িশাতেও তরমুজ বিক্রি হয়। প্রায় এক বিঘা জমিতে ৮০ থেকে ৯০ হাজার টাকা লাভ থাকে। গোপালবাবুর আশা আগামী দিনে তাঁর এলাকার আরও বেশি সংখ্যক কৃষক তরমুজ চাষের দিকে ঝুঁকবেন।
advertisement
রঞ্জন চন্দ
view comments
বাংলা খবর/ খবর/পশ্চিম মেদিনীপুর/
West Medinipur News: লাভের আশায় ধান ছেড়ে তরমুজ চাষ
Next Article
advertisement
১ কোটি টাকার মহারানি গাউন ! ২৫ জন কারিগরের শ্রমে চোখ ধাঁধাল সোনা, রুপো এবং মূল্যবান পাথরখচিত জয়পুরের এক মাস্টারপিস
১ কোটি টাকার মহারানি গাউন ! ২৫ জন কারিগরের শ্রমে চোখ ধাঁধাল জয়পুরের এক মাস্টারপিস
  • ১ কোটি টাকার মহারানি গাউন !

  • ২৫ জন কারিগরের শ্রমে চোখ ধাঁধাল সোনা, রুপো এবং মূল্যবান পাথরখচিত

  • জয়পুরের এক মাস্টারপিস

VIEW MORE
advertisement
advertisement