হোম /খবর /পশ্চিম বর্ধমান /
বকেয়া প্রায় চার লাখ! টাকা ফিরে পেতে ব্যবসায়ীকেই অপহরণ, বাস থেকে নামিয়ে হাওয়া

West Burdwan News: বকেয়া প্রায় চার লাখ! টাকা ফিরে পেতে ব্যবসায়ীকেই অপহরণ, বাস থেকে নামিয়ে বেপাত্তা

X
টাকার [object Object]

West Burdwan News: ব্যবসায়ী সন্তোষ দে তার ছেলের কাছ থেকে তিন লক্ষ আশি হাজার টাকার কড়াই কিনেছিলেন।

  • Share this:

পানাগড়, পশ্চিম বর্ধমান : এক ব্যবসায়ীর কাছে অপর ব্যবসায়ীর দেনা। বকেয়া মূল্যের অঙ্ক কম নয়। প্রায় চার লক্ষ টাকা। অথচ সেই টাকা পরিশোধ করার কোনও লক্ষণ ছিল না। তাই ব্যবসায়ীকেই অপহরণ করলেন অপর ব্যবসায়ী। যে ঘটনাকে কেন্দ্র করে ব্যাপক চাঞ্চল্য ছড়াল পানাগড়ের বিরুডিহা বাস স্ট্যান্ড সংলগ্ন এলাকায়। অভিযোগ, অপহৃত ব্যবসায়ী সন্তোষ দে কাটোয়ার বাসিন্দা। তিনি আসানসোল রেলপাড় এলাকার এক বাসিন্দার কাছ থেকে ধারে তিন লক্ষ আশি হাজার টাকার জিনিস কিনেছিলেন। কিন্তু সেই টাকা ফেরত দিচ্ছিলেন না। তারপরেই এমন কাণ্ড।

অপহরণকারী ব্যবসায়ির মা জানিয়েছেন, অভিযুক্ত ব্যবসায়ী সন্তোষ দে তার ছেলের কাছ থেকে তিন লক্ষ আশি হাজার টাকার কড়াই কিনেছিলেন। প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন টাকা ফেরত দিয়ে দেবেন সময় মতো। কিন্তু টাকা পরিশোধ করছিলেন না তিনি।

আরও পড়ুন- বিমান চালানোর সময় পানীয়-গুজিয়া খেয়ে বিপাকে দুই পাইলট ! আপাতত সাসপেন্ড

আরও পড়ুন: বঙ্গোপসাগরে নিম্নচাপ...! আগামী ১২ ঘণ্টায় ১৩ রাজ্য কাঁপাবে ঝড়-বৃষ্টি-শিলাবৃষ্টি! IMD -র বড় সতর্কতা!

এমন কী টাকা পেতে তাঁরা ব্যবসায়ীর বাড়ি কাটোয়াতেও গিয়েছিলেন। সেখানকার স্থানীয় কাউন্সিলরের কাছে অনুরোধ করেছেন টাকা ফেরত পাওয়ার জন্য। কিন্তু সেসব দিকে কর্ণপাত করেননি ব্যবসায়ী সন্তোষ দে। তারপরেই তাকে অপহরণ করা হয়েছে বলে অভিযোগ।

জানা গিয়েছে, এদিন একটি বাসে করে আসছিলেন অপহৃত ব্যবসায়ী। সে সময়ই বিরুডিহা বাস স্ট্যান্ড সংলগ্ন এলাকায় তাকে বাস থেকে নামিয়ে, একটি ছোট গাড়িতে করে তুলে নিয়ে চলে যাওয়া হয়। চারজন মিলে তাকে ছোট গাড়িতে তুলে নিয়ে চলে গিয়েছিল বলে অভিযোগ। পরে জামুরিয়ার কাছে নাকা চেকিং এ অভিযুক্তদের ধরে ফেলা হয়। আসানসোলের রেলপাড়ের ব্যবসায়ী সহ তার সাগরেরদের তুলে দেওয়া হয়েছে কাঁকসা থানার পুলিশের হাতে। ঘটনার তদন্ত শুরু করেছে পুলিশ। তবে অপহৃত ব্যক্তি এই বিষয়ে কোনও মন্তব্য করতে চাননি।

Nayan Ghosh

Published by:Uddalak B
First published:

Tags: Crime