Chandrayaan 3: চাঁদের পরে এবার শুক্র গ্রহ জয়ের জোর তোড়জোড়! একের পর এক ধাপ এগোচ্ছে ISRO

Last Updated:

সফল হয়েছে চন্দ্রযান ৩ অভিযান। আর তারপরেই ভবিষ্যতের একগুচ্ছ পরিকল্পনার কথা প্রকাশ্যে আসছে। আগামী মাসে আদিত্য এল ১ উৎক্ষেপণ করা হবে। শুক্রে অভিযান চালানোর কথাও ইতিমধ্যেই ঘোষণা করা হয়েছে।

বেঙ্গালুরু: সফল হয়েছে চন্দ্রযান-৩ অভিযান। আর তারপরেই একে একে প্রকাশ্যে আসছে ভবিষ্যতের একগুচ্ছ পরিকল্পনার কথা। ইসরোর তরফে জানানো হয়েছে, আগামী মাসে আদিত্য এল-১ উৎক্ষেপণ করা হবে। অর্থাৎ, সূর্যের নানা রহস্যের উত্তরের খোঁজেও এবার সাহসী পদক্ষেপ করবে ভারত৷ পাশাপাশি, সূর্যের সবচেয়ে কাছের গ্রহ শুক্রেও অভিযান চালানোর কথা ইতিমধ্যেই ঘোষণা করা হয়েছে সংস্থার তরফে। সফল চন্দ্রাভিযানের পরে এই সমস্ত তথ্য উঠে এসেছে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির কথায়।
মঙ্গল অভিযানের পরে, গত কয়েক বছর ধরেই মহাকাশে মানুষ পাঠানোর প্রস্তুতি নিচ্ছে ভারত। NASA এবং বিশ্বের অন্য দেশগুলির সঙ্গে ভারতও শুক্র গ্রহে অভিযান চালাতে শুক্রযান প্রেরণের তোড়জোড় করছে।
advertisement
গত কয়েক দশক ধরে, বিজ্ঞানীরা পৃথিবীর বাইরে প্রাণের সন্ধান করতে চাইছেন। মহাকাশ অভিযানের এটাই লক্ষ্য। এর আগে বিজ্ঞানীরা মঙ্গলে প্রাণের সম্ভাবনা বা প্রাণ ধারণের অনুকূল পরিস্থিতি থাকতে পারে বলে আশা করেছিলেন। সেক্ষেত্রে তেমন সাফল্য অবশ্য দেখা যায়নি।
advertisement
শুক্রে সম্ভাবনা—
এবার পৃথিবীর দ্বিতীয় নিকটতম গ্রহ শুক্র নিয়ে গবেষণা করতে চাইছেন বিজ্ঞানীরা। পাথুরে শীতল এই গ্রহের অবস্থা মোটেও জীবনধারণের অনুকূল নয়। NASA ইতিমধ্যেই শুক্র অভিযানের প্রস্তুতি শুরু করেছে। ISRO-ও ‘ভেনাস অরবিটার মিশন’-এর প্রস্তুতি নিচ্ছে।
শুক্রযান কী করবে—
মূলত শুক্রের বায়ুমণ্ডল অধ্যয়ন করাই কাজ হবে এই ভারতীয় অভিযানের। ২০১৭ সালে এই অভিযানের কাজ শুরু হয়। ISRO শুক্রপৃষ্ঠ, তার বায়ুমণ্ডলে উপস্থিত রাসায়নিক, সৌর বিকিরণ এবং সৌর বায়ুর প্রভাব, শুক্রের আয়নোস্ফিয়ারের সঙ্গে তাদের বিক্রিয়া পরীক্ষা করে দেখবে।
advertisement
প্রাথমিক ভাবে শুক্র অভিযানের রূপরেখা তৈরি হয়েছিল ২০১২ সালে। অর্থ বরাদ্দ হয় ২০১৭ সালে। প্রথমে শুক্র অভিযানের লক্ষ্য ছিল ২০২৩ সাল। কিন্তু কোভিড-১৯-এর কারণে চন্দ্রযান, গগনযান ইত্যাদি অভিযানের সময়কাল পিছিয়ে যাওয়ায় শুক্র অভিযানও পিছিয়ে গিয়েছে।
advertisement
ISRO সূত্রের খবর ২০৩১ সাল নাগাদ এই অভিযান চালানো হতে পারে। তবে এখনও চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত হয়নি। সাধারণত আট বছর পর শুক্রযান লঞ্চ করার উপযুক্ত সময় হতে পারে। অথবা, ১৯ মাস পরও করা যেতে পারে। যত দেরি হবে তত কম জ্বালানি খরচ হবে। সেই অনুসারে ২০৩১ সালের মধ্যে এই উৎক্ষেপণ করা হতে পারে বলে মনে করা হচ্ছে।
advertisement
কেন শুক্র অভিযান—
বিজ্ঞানীদের দাবি, কোটি কোটি বছর আগে শুক্র ও পৃথিবীর অবস্থা প্রায় একই ছিল। ক্রমশ পৃথিবীতে প্রাণের বিকাশ হয়। কিন্তু শুক্রে হয়নি। তবে পৃথিবীর জলবায়ু পরিবর্তনের খারাপ প্রভাব দীর্ঘদিন চলতে থাকলে নীল গ্রহের অবস্থাও শুক্রের মতো হতে পারে। তাই কী ভাবে শুক্র এমন হয়ে গেল তা জানা খুব জরুরি।
view comments
বাংলা খবর/ খবর/প্রযুক্তি/
Chandrayaan 3: চাঁদের পরে এবার শুক্র গ্রহ জয়ের জোর তোড়জোড়! একের পর এক ধাপ এগোচ্ছে ISRO
Next Article
advertisement
Cyclone Montha Update: উপকূলের দিকে এগোচ্ছে ‘মন্থা’ ! কতটা ক্ষয়ক্ষতির আশঙ্কা অন্ধ্রে? ঘূর্ণিঝড়ের প্রভাব এরাজ্যে কতটা পড়তে পারে
উপকূলের দিকে এগোচ্ছে ‘মন্থা’ ! ক্ষয়ক্ষতির আশঙ্কা অন্ধ্রে, ঘূর্ণিঝড়ের কী প্রভাব এরাজ্যে?
  • উপকূলের দিকে এগোচ্ছে ‘মন্থা’ !

  • কতটা ক্ষয়ক্ষতির আশঙ্কা অন্ধ্রে?

  • ঘূর্ণিঝড়ের প্রভাব এরাজ্যে কতটা পড়তে পারে

VIEW MORE
advertisement
advertisement