নিউজিল্যান্ড: ২৪১/৮ (৫০ ওভার)
ইংল্যান্ড: ২৪১ (৫০ ওভার)
সুপার ওভারেও ম্যাচ টাই ৷ বেশি বাউন্ডারি মারার জন্য ম্যাচ জিতে নেয় ইংল্যান্ড
#লন্ডন: পারফেক্ট ফাইনাল হয়তো একেই বলে ৷ এমন রুদ্ধশ্বাস বিশ্বকাপ ফাইনাল এর আগে দেখেনি ক্রিকেটবিশ্ব ৷ প্রথমে টাই তারপর ম্যাচের নিষ্পত্তি হল না সুপার ওভারেও ৷ কারণ সেখানেও টাই ৷ ম্যাচ জিততে সুপার ওভারে ১৬ রান করতেই হত নিউজিল্যান্ডকে ৷ কিন্তু সেখানেও দুর্ভাগ্য ব্ল্যাক ক্যাপসদের ৷ ১৫ রানে থামল তারা ৷ শেষপর্যন্ত বেশি বাউন্ডারি মারার সুবাদে প্রথমবার বিশ্বচ্যাম্পিয়নশিপ খেতাব গেল ইংল্যান্ডের দখলে ৷
Hats off to Captain Morgan
Photo courtesy: @cricketworldcup#CWC19Final #CWC19 pic.twitter.com/N8KX0Eubb4
— CricketNext (@cricketnext) July 14, 2019
The moment the World Cup was won #WeAreEngland | #CWC19 | #CWC19Final pic.twitter.com/Vt8onfi9hU
— ICC (@ICC) July 14, 2019
নিউজিল্যান্ডের ২৪১ রান তাড়া করতে নেমে শেষ ওভারে জেতার জন্য ইংল্যান্ডের দরকার ছিল ১৫ রান। ট্রেন্ট বোল্টের ওভারের প্রথম দুটো বলে রান নিতে পারেননি বেন স্টোকস। পরের বলেই ছক্কা হাঁকান তিনি। কিন্তু এখানেই ম্যাচে ফ্যাক্টর গড়ে দেন আম্পায়ার কুমার ধর্মসেনা ৷ গাপ্টিলের ছোঁড়া বল স্টোকসের ব্যাট ছুঁয়ে চলে যায় বাউন্ডারিতে ৷ তাতে ইংল্যান্ডকে ৬ রান দেন ধর্মসেনা ৷ শেষ দু’ বলে জেতার জন্য ইংল্যান্ডের দরকার হয় ৩ রান ৷ ম্যাচ টাই হলে খেলা গড়ায় সুপার ওভারে ৷ সেখানেও ম্যাচ টাই হলে বেশি বাউন্ডারি মারার সুবাদে চ্যাম্পিয়ন হয় ইংল্যান্ডই ৷
দুর্ভাগ্য নিউজিল্যান্ডের। গত বারও ফাইনালে পৌঁছেছিল তারা। অস্ট্রেলিয়ার কাছে হারতে হয়। এ বারও ফাইনালে পৌঁছে শেষপর্যন্ত ইংল্যান্ডের কাছে হার মানতে হল তাঁদের।