"দলকে ডুবিয়েছি, সমর্থকদের কাছে ক্ষমা চাইছি" বলছেন ডাচ ডিফেন্ডার

Last Updated:

পাত্রিক শিককে আটকাতে গিয়ে মালেনের চেয়েও বড় সর্বনাশ করে বসলেন সেন্টারব্যাক ম্যাটাইস ডি লিট। বলের নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে ফেলে সেটি শিকের পায়ে যাওয়া ঠেকাতে গিয়ে বলে হাত লাগালেন

বলের নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে ফেলে সেটি শিকের পায়ে যাওয়া ঠেকাতে গিয়ে বলে হাত লাগালেন। রেফারি প্রথমে হলুদ কার্ড দেখালেও ভিএআর তাঁকে দ্বিতীয়বার ভাবাল। মাঠের পাশে অবস্থিত স্ক্রিন দেখে তিনি নিশ্চিত হলেন ডাচ্‌ তারকার অপরাধ আরও বড়, সেটির প্রায়শ্চিত্ত কেবল হলুদ কার্ড দিলেই হবে না। এরপর তাঁকে সরাসরি লাল কার্ড দেখিয়েই মাঠ থেকে বের করে দিলেন।
advertisement
এর পরের ইতিহাস তো জানা। ফুটবলের বড় আসরে আরও একবার হৃদয় ভাঙল নেদারল্যান্ডসের। ১৯৮৮ সালের পর বড় কোনো প্রতিযোগিতা না জেতা, বিশ্বের অন্যতম সেরা ফুটবলশক্তি ১০ জনের দল হয়ে পড়ার পর চেক প্রজাতন্ত্রের কাছে হারিয়ে বসল ম্যাচের নিয়ন্ত্রণ। ডি লিট দলের এ অবস্থার দায়ভার পুরোটাই নিজের কাঁধে নিচ্ছেন। এটা তো সত্য, দ্বিতীয়ার্ধের ১০ মিনিটের মাথায় ওই কাণ্ড ডাচ্‌ দলের আত্মবিশ্বাসে বড় রকমের আঘাত হয়ে এসেছিল। যার ফলেই রক্ষণের নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে জোড়া গোল হজম।
advertisement
advertisement
জুভেন্টাসের রক্ষণভাগের এ তারকা ম্যাচ শেষে একটি ডাচ্‌ গণমাধ্যমের কাছে বলেন, ‘সবকিছু নিয়ন্ত্রণেই ছিল। আমি মাটিতে পড়ে গিয়েছিলাম। সে সময় পেছন থেকে ধাক্কা খাই। ওই সময় বলে হাত লেগে যায়।’ ওই মুহূর্তেই যে খেলা চেক প্রজাতন্ত্রের দিকে ঘুরিয়ে দিয়েছে, সেটি স্বীকার করছেন ডি লিখট, ‘ঠিক ওই মুহূর্তই ম্যাচের গতিপথ পাল্টে দিয়েছে। আমি স্বীকার করছি, এ জন্য আমিই দায়ী। তবে আমি গর্বিত যে আমার সতীর্থরা এ অবস্থাতেও শেষপর্যন্ত লড়াই করে গেছে।’
advertisement
দল হিসেবে ভেঙে পড়ার কুখ্যাতি আছে নেদারল্যান্ডসের। অতীতে অনেকবারই এমন হয়েছে। বিশ্বকাপ ফুটবলে তিনবার ফাইনাল খেলে (১৯৭৪, ১৯৭৮, ২০১০) একবারও শিরোপা জেতেনি নেদারল্যান্ডস। সেমিফাইনাল থেকে বিদায় নিয়ে দলটা তিনবার হয়েছে তৃতীয়। ডি লিট বিদায় নেওয়ার কয়েক ঘন্টা পরে বিদায় নিয়েছেন জুভেন্টাসে তার সতীর্থ ক্রিস্টিয়ানো রোনাল্ডো। ডাচ সমর্থকদের কাছে ক্ষমা চেয়ে নিচ্ছেন এই ডিফেন্ডার।
বাংলা খবর/ খবর/খেলা/
"দলকে ডুবিয়েছি, সমর্থকদের কাছে ক্ষমা চাইছি" বলছেন ডাচ ডিফেন্ডার
Next Article
advertisement
পথ দুর্ঘটনায় মৃত্যু হয় ক্লাব এর সদস্যর এক আত্মীয়র! তারপরেই, এই এলাকার পুজোর থিম দেখলে অবাক হবেন!
পথ দুর্ঘটনায় মৃত্যু হয় ক্লাব এর সদস্যর এক আত্মীয়র! অন্যরকম থিম এই এলাকায়
VIEW MORE
advertisement
advertisement