বাবাকে দেখেই প্রথমে দৌড় শুরু করেছিলেন তিনি। তিতাস সাধুর বাবা ছিলেন জেলা স্তরের অ্যাথলিট। তবে তিতাসের আর শেষ পর্যন্ত দৌড়বিদ হওয়া হয়নি। তাঁর জন্য অনেক বড় কিছু অপেক্ষা করছিল হয়তো! প্রথমে দৌড়, তার পর সাঁতার, শেষে টিটি। তার পর সব ছেড়ে ক্রিকেট। আর সেই ক্রিকেট খেলেই বিশ্বচ্যাম্পিয়ন দলের সদস্য চুঁচুড়ার তিতাস সাধু। ২০১৬-১৭ মরশুমে বাংলার মহিলা দলের বোলিং কোচ ছিলেন শিবশঙ্কর দাস। সেই সময় কোচ প্রিয়ঙ্কর মুখোপাধ্যায় প্রথম শিবশঙ্করের কাছে নিয়ে যান তিতাসকে। তিতাসের ছোটবেলার কোচ প্রিয়ঙ্কর মুখোপাধ্যায়। তিতাসের উচ্চতা ৫ ফিট ৮ ইঞ্চি। পেস বোলিংয়ের ক্ষেত্রে যা অ্যাডভান্টেজ। তিতাস আবার পড়াশোনাতেও ভাল। মাধ্যমিকে ৯৩ শতাংশ নম্বর পেয়েছিলেন তিনি। সেই তিতাস বিশ্বকাপ জয়ের পর এখন আইপিএলের দিকে তাকিয়ে রয়েছেন। অনূর্ধ্ব ১৯ বিশ্বকাপ জিতে ফেরার পর থেকে অনেক জায়গা থেকে সংবর্ধনা পেয়েছেন তিতাস। তবে তাঁর ফোকাস নড়ে যায়নি। সিনিয়র দলের হয়ে সাফল্য অর্জনই তাঁর লক্ষ্য।
মহিলাদের আইপিএলের নিলামে এবার সবার নজর থাকবে তিতাসের দিকে। কারণ তাঁর মতো পেসারকে দলে পেতে চাইবে একাধিক দল। ফলে তিতাস এবার বড় প্রস্তাব পেতেই পারেন।
Published by:Suman Majumder
First published:
নিউজ১৮ বাংলায় সবার আগে পড়ুন ব্রেকিং নিউজ। থাকছে দৈনিক টাটকা খবর, খবরের লাইভ আপডেট। সবচেয়ে ভরসাযোগ্য বাংলা খবর পড়ুন নিউজ১৮ বাংলার ওয়েবসাইটে।