লক্ষ্মীর ভাণ্ডার নয়, রাস্তা চাই! পঞ্চায়েতের কার্যালয়ে তালা ঝুলিয়ে বিক্ষোভ ক্ষুব্ধ গ্রামবাসীর
- Published by:Aishwarya Purkait
- local18
Last Updated:
Locking Panchayat Office: "রাজ্যের পুজো কমিটিগুলোকে ১ লক্ষ ১০ হাজার করে দেওয়া হচ্ছে। অথচ গ্রামের এই রাস্তা মেরামত হচ্ছে না। লক্ষ্মীর ভাণ্ডারের দরকার নেই, রাস্তাটা করে দিন"।
চন্দ্রকোনা, পশ্চিম মেদিনীপুর, সুকান্ত চক্রবর্তী: গ্রামীণ রাস্তার অবস্থা বেহাল। পারাপার করা দুষ্কর। প্রশাসনকে জানিয়েও কোন সুরাহা হয়নি। শেষমেশ দেওয়ালে পিঠ ঠেকে যেতে গ্রাম পঞ্চায়েতের কার্যালয়ে তালা ঝুলিয়ে বিক্ষোভ দেখালেন ক্ষুব্ধ গ্রামবাসী। ঘটনাটি ঘটেছে পশ্চিম মেদিনীপুর জেলা দাসপুর এক নম্বর ব্লকের সরবেড়িয়া গ্রাম পঞ্চায়েত এলাকায়।
আরও পড়ুনঃ বুকে ব্যাথা, শ্বাসকষ্ট নিয়ে হাসপাতালে এসে রোগীর মৃত্যু! চিকিৎসায় গাফিলতি? গ্রামীণ হাসপাতাল বদলে গেল রণক্ষেত্রে
জানা যায়, সরবেড়িয়া ১ নম্বর গ্রাম পঞ্চায়েতের মাঝগেড়িয়া পশ্চিমপাড়ায় দীর্ঘ ৬০০ মিটার গ্রামীণ রাস্তা দীর্ঘদিন ধরে বেহাল অবস্থায় পড়ে রয়েছে। সেই রাস্তা দিয়ে যাতায়াত কার্যত অযোগ্য। বারবার রাস্তা মেরামতের আর্জি নিয়ে প্রশাসনের দারস্থ হয়েছেন গ্রামের অসহায় লোকজন। কিন্তু সাড়া মেলেনি প্রশাসনের। কেবল মিলেছে আশ্বাস। কোন সুরাহা না হওয়ায় বাধ্য হয়ে গ্রাম পঞ্চায়েত কার্যালয়ে তালা ঝুলিয়ে বিক্ষোভ শুরু করেন গ্রামবাসীরা। বেশ কিছুক্ষণ ধরে চলতে থাকে বিক্ষোভ।
advertisement
আরও পড়ুনঃ থাকার জন্য বাড়ি ভাড়া নিয়ে চলছিল নিষিদ্ধ কর্মকাণ্ড! গভীর রাতে পুলিশ হানা দিতেই চক্ষু চড়ক গাছ, হাতেনাতে গ্রেফতার ২ চক্রী
বিক্ষোভকারী এক গ্রামবাসীর অভিযোগ, দুর্গাপুজোর জন্যে রাজ্যের পুজো কমিটিগুলোকে ১ লক্ষ ১০ হাজার করে দেওয়া হচ্ছে। অথচ গ্রামের এই রাস্তা মেরামত হচ্ছে না। সরকারের কাছে গ্রামবাসীদের আদেবন, গ্রামের মেয়ে, বউদের লক্ষ্মীর ভাণ্ডারের দরকার নেই, রাস্তাটা করে দিন।
advertisement
advertisement
এই বিষয়ে গ্রাম পঞ্চায়েত প্রধান জানান, পাড়ায় সমাধানে বিষয়টি জানানো হয়েছে। পথশ্রী প্রকল্পেও দেওয়া হয়েছে। পথশ্রী ঠেকে মাপ নেওয়া হয়েছে। টাকা এলে কাজ হবে।
Location :
Kolkata [Calcutta],Kolkata,West Bengal
First Published :
September 09, 2025 10:00 PM IST
বাংলা খবর/ খবর/দক্ষিণবঙ্গ/
লক্ষ্মীর ভাণ্ডার নয়, রাস্তা চাই! পঞ্চায়েতের কার্যালয়ে তালা ঝুলিয়ে বিক্ষোভ ক্ষুব্ধ গ্রামবাসীর