Shocking|| Facebook Wedding: 'ফেসবুক Friend'-কে বিয়ে... ইংরেজি অনার্স ছাত্রীর কী মর্মান্তিক পরিণতি জানলে শিউড়ে উঠবেন!

Last Updated:

Shocking|| Facebook Wedding: দু'বছর আগে ঝাড়গ্রাম জেলার লালগড় থানার বড় বৃন্দাবনপুরের বাসিন্দা বুরুঝর্ণা হেমব্রমের সঙ্গে কালনার একচাকা গ্রামের বাসিন্দা পুলকেশ সোরেনের বিয়ে হয়।

সোশ্যাল মিডিয়া প্রেমের মর্মান্তিক পরিণতি
সোশ্যাল মিডিয়া প্রেমের মর্মান্তিক পরিণতি
বর্ধমান: ফেসবুকে আলাপ। তারপর বাড়ির অমতে বিয়ে। কিন্তু তারপরেই অন্য দিকে মোড় নিল প্রেমকাহিনী। শুরু হল অন্ধকার দিন। সবশেষে চাহিদামতো পণ না মেলায় সেই বধূকেই গায়ে আগুন লাগিয়ে খুন করার অভিযোগ উঠল স্বামী ও শাশুড়ির বিরুদ্ধে। ওই কলেজ ছাত্রী বধূর বাপের বাড়ির অভিযোগের ভিত্তিতে তদন্ত শুরু করেছে পুলিশ। ঘটনাকে কেন্দ্র করে কালনায় ব্যাপক চাঞ্চল্যের সৃষ্টি হয়েছে।
মৃতার নাম বুরুঝর্ণা হেমব্রম(২১)। ইংরেজি অনার্সের ছাত্রী ছিলেন তিনি। শুক্রবার সকালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় কলকাতা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে ওই বধূর মৃত্যু হয়। স্বামী ও শ্বশুরবাড়ির লোকজনের বিরুদ্ধে কালনা থানায় অভিযোগ করেছেন মৃতার বাপের বাড়ির লোকজন।
advertisement
advertisement
পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, দু'বছর আগে ঝাড়গ্রাম জেলার লালগড় থানার বড় বৃন্দাবনপুরের বাসিন্দা বুরুঝর্ণা হেমব্রমের সঙ্গে কালনার একচাকা গ্রামের বাসিন্দা পুলকেশ সোরেনের বিয়ে হয়। বুরুঝর্ণা পড়াশোনায় খুব মেধাবী ছিলেন। বিয়ের পর তিনি পঞ্চম সেমেস্টারের পরীক্ষাও দেন। ফেসবুকে তাঁর সঙ্গে পুলকেশের পরিচয় হয়েছিল। তারপর তারা বিয়ে করে। বাড়ির অমতে বিয়ে হওয়ায় মেয়ের বাড়ির লোকজন প্রথমে মেনে নেয়নি। তবে পরে মেনে নেয়।
advertisement
অভিযোগ, বিয়ের দু- মাস পর থেকেই তাঁর ওপর শারীরিক ও মানসিক নির্যাতন শুরু করে স্বামী পুলকেশ ও শাশুড়ি প্রতিমা সোরেন।পণের জন্য মোটা টাকাও চায় তারা। বাপের বাড়ির পক্ষ থেকে নগদ পঞ্চাশ হাজার টাকা দিলেও অতিরিক্ত পণের দাবিতে অত্যাচারের মাত্রা বাড়তে থাকে।
advertisement
২২ জানুয়ারি সকালে পুলকেশ ফোন করে বুরুঝর্ণার বাপের বাড়িত। বলা হয়, বুরুঝর্ণা গায়ে আগুন লাগিয়েছে। এরপর চুঁচুড়া হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। চিকিৎসাধীন অবস্থায় শুক্রবার সকালে সেখানে তাঁর মৃত্যু হয়। মৃতার বাবা বীরেশ্বর হেমব্রমের অভিযোগ, "পণের দাবিতে মেয়ের উপর শারীরিক ও মানসিক নির্যাতন করত তার স্বামী ও শাশুড়ি। মেয়ে ঘটনার আগে ফোনে জানিয়েছিল, তার প্রাণহানির আশঙ্কা রয়েছে। আগুনে দগ্ধ অবস্থায় মেয়ে আমাদের জানিয়ে গিয়েছে, স্বামী ও শাশুড়ি তার গায়ে কেরোসিন ঢেলে আগুন লাগিয়ে দিয়েছে। পুলিশের কাছে লিখিত অভিযোগ করেছি।
বাংলা খবর/ খবর/দক্ষিণবঙ্গ/
Shocking|| Facebook Wedding: 'ফেসবুক Friend'-কে বিয়ে... ইংরেজি অনার্স ছাত্রীর কী মর্মান্তিক পরিণতি জানলে শিউড়ে উঠবেন!
Next Article
advertisement
পথ দুর্ঘটনায় মৃত্যু হয় ক্লাব এর সদস্যর এক আত্মীয়র! তারপরেই, এই এলাকার পুজোর থিম দেখলে অবাক হবেন!
পথ দুর্ঘটনায় মৃত্যু হয় ক্লাব এর সদস্যর এক আত্মীয়র! অন্যরকম থিম এই এলাকায়
VIEW MORE
advertisement
advertisement