এবার সুবিধা মতো দিনে ধান বিক্রির সুযোগ, খুশি রাজ্যের শস্য ভান্ডারের কৃষকরা

রাজ্যের শস্য ভান্ডার পূর্ব বর্ধমান জেলার গলসিকে বলা হয় শস্যগোলা  প্রচুর পরিমাণ ধান উৎপন্ন হয় এছাড়াও মঙ্গলকোট,কেতুগ্রাম, কালনা, কাটোয়া,মেমারি,খণ্ডঘোষ সহ জেলার বেশিরভাগ অংশেই ব্যাপক পরিমাণে ধান উৎপাদন হয়। সেই ধান সহায়ক মূল্যে বিক্রি করার সময় যথেষ্টই সমস্যার মধ্যে পড়তে হয় কৃষকদের।

চাষিদের সিপিসিতে ধান বিক্রির জন্য প্রথমে রেজিস্ট্রেশন করতে হয়। পরে সিপিসি-তে গিয়ে ধান বিক্রির জন্য নির্দিষ্ট তারিখ নিতে হয়। চলতি বছর পর্যন্ত এই নিয়মেই চাষিরা ধান বিক্রি করেছেন। এতে চাষিদের হয়রান হতে হতো। শুধুমাত্র ধান বিক্রির তারিখের জন্য চাষিদের সিপিসি-তে গিয়ে ঘুরে আসতে হতো। সেখানে দীর্ঘ লাইনে তাঁদের দাঁড়িয়ে থাকতে হত। এক্ষেত্রে চাষিরা স্বজন-পোষণ সহ নানা অনিয়মের অভিযোগও তুলছিলেন। এই নিয়ে নানা বিশৃঙ্খলা দেখা দেয়। সহায়ক মূল্যে ধান বিক্রির প্রক্রিয়া আরও কৃষক সহায়ক করতেই এই উদ্যোগ বলে জানাচ্ছে খাদ্য দফতর।