East Burdwan: খরচ বাড়ানোর দাবি, সহায়ক মূল্যে ধান নিতে চাইছে না রাইস মিলগুলি...

Last Updated:

বেঙ্গল রাইস মিল এসোসিয়েশনের রাজ্য কার্যকরি সভাপতি আবদুল মালেক বলেন, 'আমরা খাদ্য দফতরের সঙ্গে চুক্তি করে সহায়ক মূল্যে ধান নিয়ে চাল উৎপন্ন করে  যথাসময়ে সরকারের ঘরে পৌঁছে দিই। সরকারের রেশন ব্যবস্থা সেই চালে সচল থাকে। কিন্তু সরকারের দেওয়া খরচে চলছে না। তাই আমরা এবার চুক্তি না করার সিদ্ধান্ত নিয়েছি। এই মুহূর্তে মিলিং চার্জ  ৩০ টাকা দেওয়া হয়। আমাদের দাবি, ৫০ টাকা করে মিলিং চার্জ এক্ষুনি বাড়াতে হবে। ঝাড়খণ্ড আসাম মিলিং চার্জ ৫০ টাকা এবং ৬০ টাকা বাড়িয়ে দিয়েছে।'

পূর্ব বর্ধমান: উত্তরবঙ্গের জেলাগুলির  মতোই রাজ্যের শস্য ভান্ডার পূর্ব বর্ধমান জেলার রাইস মিলগুলিও সহায়ক মূল্যে কেনা ধান থেকে চাল তৈরির ক্ষেত্রে রাজ্য সরকারের সঙ্গে সংঘাতের পথেই হাঁটছে। পূর্ব বর্ধমান জেলায় তিনশোর বেশি রাইস মিল রয়েছে। শতাধিক রাইস মিল সহায়ক মূল্যে কেনা ধান থেকে চাল তৈরির প্রক্রিয়ায় অংশ নেয়। তাদের বেশিরভাগই বেঙ্গল রাইস মিল অ্যাসোসিয়েশনের সঙ্গে যুক্ত।
তাদের বক্তব্য, 2016 সাল থেকে সরকার খরচ বাড়ায়নি। অথচ তাদের খরচ বেড়েই চলেছে। তাই সরকার এই খাতে অর্থ না বাড়ালে তারা এই প্রক্রিয়ায় অংশ নেবে না। বেঙ্গল রাইস মিল অ্যাসোসিয়েশনের সবুজ সংকেত না মেলা পর্যন্ত সরকারের সঙ্গে চুক্তি করবে না তারা। এখনও পর্যন্ত এই জেলার কোনও রাইস মিল চুক্তি করেনি।
advertisement
রাজ্য সরকারের সাথে এবার সংঘাতের পথে হাঁটতে চলেছে বেঙ্গল রাইস মিল অ্যাসোসিয়েশন। ধান ভাঙার সরকারি বরাদ্দ বৃদ্ধি না হলে সরকারের সাথে চুক্তি করবেন না মিল মালিকেরা। ফলে রেশনিং ব্যবস্থা বির্পযস্ত হওয়ার সম্ভবনা। সহায়ক মুল্যে চাষীরা ধান বিক্রি করতে না পারলে ফোড়েদের  দাপট বৃদ্ধির আশঙ্কাও রয়েছে।
advertisement
আরও পড়ুন: ট্রেনের কোচের সাজেই রেস্তরাঁ! পুজোয় আড্ডা, পেটপুজোর ঠিকানা! কোথায় পাবেন
সংগঠনের তরফে জানানো হয়েছে, প্রতি কুইন্টাল ধান ভাঙাতে তাদের খরচ হয় ১০০টাকার ওপরে। অথচ তারা পান মাত্র ৩০টাকা। যার মধ্যে কেন্দ্র সরকার দেয় ২০টাকা।রাজ্য সরকার দেয় ১০টাকা। দীর্ঘদিন ধরে এই সংগঠন রাজ্য সরকারের কাছে দাবি জানিয়ে আসছেন ১০ টাকার পরিবর্তে ৫০টাকা বরাদ্দ করা হোক ধান ভাঙার জন্য। কিন্তু সরকার সেই দাবি মানে নি। তাই এবারে সরকারি বরাদ্দ বৃদ্ধি না হলে  ধান কেনা ও ভাঙানোর সাথে যুক্ত হবেন না মিল মালিকেরা।
advertisement
বেঙ্গল রাইস মিল এসোসিয়েশনের রাজ্য কার্যকরি সভাপতি আবদুল মালেক বলেন, ‘আমরা খাদ্য দফতরের সঙ্গে চুক্তি করে সহায়ক মূল্যে ধান নিয়ে চাল উৎপন্ন করে  যথাসময়ে সরকারের ঘরে পৌঁছে দিই। সরকারের রেশন ব্যবস্থা সেই চালে সচল থাকে। কিন্তু সরকারের দেওয়া খরচে চলছে না। তাই আমরা এবার চুক্তি না করার সিদ্ধান্ত নিয়েছি। এই মুহূর্তে মিলিং চার্জ  ৩০ টাকা দেওয়া হয়। আমাদের দাবি, ৫০ টাকা করে মিলিং চার্জ এক্ষুনি বাড়াতে হবে। ঝাড়খণ্ড আসাম মিলিং চার্জ ৫০ টাকা এবং ৬০ টাকা বাড়িয়ে দিয়েছে।’
Click here to add News18 as your preferred news source on Google.
কলকাতা এবং পশ্চিমবঙ্গের সব লেটেস্ট ব্রেকিং নিউজ পাবেন নিউজ 18 বাংলায় ৷ থাকছে দক্ষিণবঙ্গ এবং উত্তরবঙ্গের খবরও ৷ দেখুন ব্রেকিং নিউজ এবং সব গুরুত্বপূর্ণ খবর নিউজ 18 বাংলার লাইভ টিভিতে ৷ এর পাশাপাশি সব খবরের আপডেট পেতে ডাউনলোড করতে পারেন নিউজ 18 বাংলার অ্যাপ ৷ News18 Bangla-কে গুগলে ফলো করতে  ক্লিক করুন এখানে ৷ 
view comments
বাংলা খবর/ খবর/দক্ষিণবঙ্গ/
East Burdwan: খরচ বাড়ানোর দাবি, সহায়ক মূল্যে ধান নিতে চাইছে না রাইস মিলগুলি...
Next Article
advertisement
MGNREGA: মনরেগাকে ধ্বংস করেছে মোদি সরকার! কোটি কোটি কৃষক শ্রমিকদের স্বার্থে আঘাত, কেন্দ্রের নয়া ‘কালো আইনের’ বিরুদ্ধে প্রতিবাদের ডাক সনিয়ার
মনরেগাকে ধ্বংস করেছে মোদি সরকার! ‘কালো আইনের’ বিরুদ্ধে প্রতিবাদের ডাক সনিয়ার
  • মনরেগা প্রকল্পের নাম বদল নিয়ে এবার মোদি সরকারের বিরুদ্ধে সরব সোনিয়া গান্ধি

  • কংগ্রেসে নেত্রীর দাবি, মনরেগা প্রকল্পকে কার্যত ধ্বংস করে দিল বিজেপি

  • প্রকল্পকে বদলের আইনকে ‘কালো আইন (ব্ল্যাক ল)’ বলে উল্লেখ্য সোনিয়ার৷

VIEW MORE
advertisement
advertisement