কেঁচো মারতে আনা বিষ জল ভেবে খেয়ে ফেলল শিশু! তারপরই ঘটে গেল মর্মান্তিক ঘটনা, শোকের ছায়া এলাকায়

Last Updated:

কেঁচো মারতে বাড়িতে রাখা হয়েছিল কীটনাশক, পরিবারের অসাবধানতায় সেই কীটনাশক পান করে মৃত্যু হল এক দেড় বছরের শিশুকন্যার।

তেহট্ট মহকুয়া হাসপাতাল
তেহট্ট মহকুয়া হাসপাতাল
তেহট্ট, নদীয়া, সমীর রুদ্র: কেঁচো মারতে বাড়িতে রাখা হয়েছিল কীটনাশক, পরিবারের অসাবধানতায় সেই কীটনাশক পান করে মৃত্যু হল এক দেড় বছরের শিশুকন্যার। শুক্রবার রাতে মর্মান্তিক ঘটনাটি ঘটেছে তেহট্টের কুষ্টিয়ায়। মৃত শিশুকন্যার নাম অরিত্রি বিশ্বাস।
পরিবার সূত্রে জানা গিয়েছে, বাড়িতে কেঁচোর উপদ্রব থেকে রক্ষা পেতে নিয়ে আসা হয়েছিল কীটনাশক। ঘরের ভিতরেই রাখা হয়েছিল কীটনাশকের বোতল। শুক্রবার সন্ধ্যায় শিশুকে ঘুম পাড়িয়ে বাইরে কাজ করছিলেন মা। সেই সময় ঘুম ভেঙে একা ঘরের ভেতরেই খেলছিল ছোট্ট অরিত্রি। সেই সময় কীটনাশকের বোতল হাতে পেয়ে জল ভেবে কীটনাশক পান করে সে।
advertisement
advertisement
এরপরই অসুস্থ হয়ে পড়ে জোরে কান্নাকাটি শুরু করে। কান্নার আওয়াজে তার মা ঘরে গিয়ে দেখেন মুখ থেকে ফেনা বের হচ্ছে অরিত্রির এবং পাশে খোলা অবস্থায় পড়ে রয়েছে কীটনাশকের বোতল। সঙ্গে সঙ্গেই তাকে নিয়ে যাওয়া হয় নদিয়ার তেহট্ট মহকুমা হাসপাতালে। সেখানেই চিকিৎসা চলাকালীন মৃত্যুর কোলে ঢোলে পড়ে একরত্তি। এই আকস্মিক মৃত্যুর ঘটনায় শোকের ছায়া নেমে এসেছে পরিবারে। এলাকাবাসীরাও হতবাক হয়ে পড়েছেন। শিশু অরিত্রির অকাল প্রয়াণে গোটা এলাকায় নেমে এসেছে গভীর শোক।
advertisement
মৃত ওই শিশুর ঠাকুরদা তুষার বিশ্বাস জানিয়েছেন, “যখন বুঝতে পারি তখন সঙ্গে সঙ্গে আমরা হাসপাতালে নিয়ে আসি। হাসপাতালে ডাক্তার দেখানোর পর আধঘণ্টার মধ্যেই শিশু মারা যায়। অসাবধানতাবশত কেঁচো মারার বিষ খাওয়ার ফলেই এমন ঘটনা ঘটেছে।”
view comments
বাংলা খবর/ খবর/দক্ষিণবঙ্গ/
কেঁচো মারতে আনা বিষ জল ভেবে খেয়ে ফেলল শিশু! তারপরই ঘটে গেল মর্মান্তিক ঘটনা, শোকের ছায়া এলাকায়
Next Article
advertisement
Maharashtra Doctor Death Update: কী চলত সরকারি হাসপাতালে, কেন নিজেকে শেষ করে দিলেন মহারাষ্ট্রের তরুণী চিকিৎসক? বিরাট কেলেঙ্কারি ফাঁস
কী চলত সরকারি হাসপাতালে,কেন নিজেকে শেষ করলেন মহারাষ্ট্রের তরুণী চিকিৎসক? কেলেঙ্কারি ফাঁস
  • মহারাষ্ট্রে তরুণী চিকিৎসকের আত্মহত্যার ঘটনায় এবার চাঞ্চল্যকর অভিযোগ তুলল নির্যাতিতার পরিবার৷ মৃতার এক সম্পর্কিত ভাইয়ের অভিযোগ, ওই চিকিৎসককে ময়নাতদন্তের ভুয়ো রিপোর্ট তৈরি করতে বাধ্য করা হত৷

VIEW MORE
advertisement
advertisement