Lightning Death: আর পাঁচটা দিনের মত মাঠে কাজে গিয়ে বাড়ি ফেরা হল না যুবকের, বৃষ্টি আসতেই সব শেষ
- Published by:kaustav bhowmick
- hyperlocal
- Reported by:Saikat Shee
Last Updated:
Lightning Death: বাদাম চাষের মাঠে কীটনাশক স্প্রে করতে গিয়েছিলেন। দুপুরের দিকে হঠাৎ বজ্রবিদ্যুত সহ ঝড় বৃষ্টি নামে। ঝড় বৃষ্টি থেমে গেলেও দীর্ঘক্ষণ গৌতম বাড়ি না ফেরায় পরিবারের সদস্যরা বাদাম চাষের ক্ষেতে গিয়ে দেখতে পান
পূর্ব মেদিনীপুর: আর পাঁচটা দিনের মত মাঠে কাজ করতে গিয়েছিলেন। কিন্তু আর বাড়ি ফেরা হল না গৌতম জানার। দুপুরের ঘনিয়ে আসা কালো মেঘ অন্ধকারে ঢেকে দিল তাঁর গোটা পরিবারকে। এই যুবকের মর্মান্তিক মৃত্যুতে শোকস্তব্ধ গোটা গ্রাম।
সকালে রোদ ঝলমলে আকাশ দেখে চাষের ক্ষেতে রোজের মত কাজ করতে গিয়েছিল গৌতম। কিন্তু দুপুরের পর কালো মেঘ ঘনিয়ে আসে। সঙ্গে শুরু হয় ঝড় ও বজ্রবিদ্যুৎসহ বৃষ্টি। বাড়ি ফেরার আগেই বজ্রাঘাতে মৃত্যু হয় তাঁর। ঘটনাটি ঘটেছে পূর্ব মেদিনীপুর জেলার পটাশপুর-২ ব্লকের খাড়গ্রাম পঞ্চায়েতের খড়ুই পশ্চিমসাই গ্রামে।
advertisement
advertisement
বর্তমানে বৃষ্টির সঙ্গে ব্যাপক বজ্রপাত হচ্ছে। তাতে মৃত্যুর সংখ্যাও বাড়ছে। নিজের বাদাম ক্ষেতে কাজ করতে গিয়ে মর্মান্তিকভাবে গৌতম জানারও মৃত্যু হল। বছর ৩৮-এর গৌতমবাবুর বাড়িতে স্ত্রী, মা-বাবা ও সন্তানেরা রয়েছে।
মৃতের পরিবার সূত্রে জানা গিয়েছে, বাদাম চাষের মাঠে কীটনাশক স্প্রে করতে গিয়েছিলেন। দুপুরের দিকে হঠাৎ বজ্রবিদ্যুত সহ ঝড় বৃষ্টি নামে। ঝড় বৃষ্টি থেমে গেলেও দীর্ঘক্ষণ গৌতম বাড়ি না ফেরায় পরিবারের সদস্যরা বাদাম চাষের ক্ষেতে গিয়ে দেখতে পান, চাষের ক্ষেতের মধ্যেই লুটিয়ে পড়ে রয়েছে তিনি। বাড়ির লোকজন ও প্রতিবেশীরা মিলে মাঠ থেকে গৌতমের ঝলসানো দেহ বাড়িতে নিয়ে আসেন। পরে তাঁকে নিয়ে যাওয়া হয় পটাশপুর হাসপাতালে। সেখানে চিকিৎসকরা মৃত বলে ঘোষণা করেন।
advertisement
সৈকত শী
কলকাতা এবং পশ্চিমবঙ্গের সব লেটেস্ট ব্রেকিং নিউজ পাবেন নিউজ 18 বাংলায় ৷ থাকছে দক্ষিণবঙ্গ এবং উত্তরবঙ্গের খবরও ৷ দেখুন ব্রেকিং নিউজ এবং সব গুরুত্বপূর্ণ খবর নিউজ 18 বাংলার লাইভ টিভিতে ৷ এর পাশাপাশি সব খবরের আপডেট পেতে ডাউনলোড করতে পারেন নিউজ 18 বাংলার অ্যাপ ৷ News18 Bangla-কে গুগলে ফলো করতে ক্লিক করুন এখানে ৷
Location :
Kolkata,West Bengal
First Published :
May 13, 2024 8:42 PM IST
বাংলা খবর/ খবর/দক্ষিণবঙ্গ/
Lightning Death: আর পাঁচটা দিনের মত মাঠে কাজে গিয়ে বাড়ি ফেরা হল না যুবকের, বৃষ্টি আসতেই সব শেষ