বর্ধমান: দিদির দূত হয়ে এলাকায় গিয়ে মন্দিরে পুজো দেওয়ার পাশাপাশি এলাকার বাসিন্দাদের অভাব অভিযোগ শুনলেন নেতামন্ত্রীরা। তেমনই জন সংযোগের পাশাপাশি এলাকার স্কুলগুলিতে পড়াশোনার মান খতিয়ে দেখছেন, পড়ুয়াদের সঙ্গে গল্প করছেন রাজ্যের গ্রন্থাগার মন্ত্রী সিদ্দিকুল্লা চৌধুরী। তাদের চকোলেট উপহার দিচ্ছেন।
আরও পড়ুন: পরপর ৩ জন, মালদহের যুবকদের বীভৎস পরিণতি মিজোরামে! বাড়িতে এল নিথর দেহ
স্কুলে ড্রপ আউট রুখতে প্রধান শিক্ষককে পরামর্শ দেন মন্ত্রী। তিনি বলেন, স্কুলে কেউ না এলে সরাসরি অভিভাবকেই ফোন করবেন। স্কুল থেকে অভিভাবকরা ফোন পেলে তাঁরাও বিষয়টি ভাববেন। তাতে ড্রপ আউট কমবে। মন্ত্রী আরও বলেন, গত বাজেটে রাজ্য সরকার শিক্ষা খাতে কোটি কোটি টাকা খরচ করেছে। তাই স্কুলে পড়ুয়াদের ভালোভাবে পড়াতে হবে। বেসরকারি স্কুল থাকলেও সরকারি স্কুলে পড়াশুনা ভালো ভাবে করাতে হবে। তিন ছাত্রীর কাছ থেকে রিডিং শুনে মন্ত্রী বলেন, আমি দিদির বার্তাবাহক হিসাবে এসেছি। তোমাদের যদি কোনও অসুবিধা থাকে আমাকে বলতে পার। মন্ত্রীর এমন কথায় খুশি স্কুলের পড়ুয়া শিক্ষক সকলেই।
আরও পড়ুন: 'আমি ওর জায়গায় হলে মানহানির মামলা করতাম,' হিরণকে কটাক্ষ অভিষেকের
কাটোয়া ১ ব্লকের কোশিগ্রাম পঞ্চায়েতের চুড়পুনি গ্রামে দিদির দূত হয়ে যান মন্ত্রী সিদ্দিকুল্লা চৌধুরী, কেতুগ্রামের বিধায়ক শেখ শাহনেওয়াজ। ওই অঞ্চলটি কেতুগ্রাম বিধানসভার মধ্যে পড়ে। স্কুলে কিছুক্ষন কাটানোর পাশাপাশি এলাকায় ঘুরে ঘুরে মানুষের অভাব অভিযোগ শোনেন।
নিউজ১৮ বাংলায় সবার আগে পড়ুন ব্রেকিং নিউজ। থাকছে দৈনিক টাটকা খবর, খবরের লাইভ আপডেট। সবচেয়ে ভরসাযোগ্য বাংলা খবর পড়ুন নিউজ১৮ বাংলার ওয়েবসাইটে।