South 24 Parganas News: এইভাবে জৈব সারের ব্যবহার করে মাছ চাষ করলেই হবেন মালামাল! ব্যপক হারে বৃদ্ধি পাবে পরিমাণ
- Reported by:SUMAN SAHA
- hyperlocal
- Published by:Sayani Rana
Last Updated:
জৈব সার ব্যবহার করে অল্প দিনে যে কোনও প্রজাতির মাছ বড় করা যায়। এই সার ব্যবহার করে বড় করা মাছ খেয়ে মানুষেরও ক্ষতির সম্ভাবনা কম।
দক্ষিণ ২৪ পরগনা: রাসায়নিক যুক্ত সার ব্যবহার করা বিভিন্ন মাছ খেয়ে মানুষের সারা শরীরে নানান ধরনের রোগের সৃষ্টি হচ্ছে। জৈব সার ব্যবহার করে অল্প দিনে যে কোনও প্রজাতির মাছ বড় করা যায়। এই সার ব্যবহার করে বড় করা মাছ খেয়ে মানুষেরও ক্ষতির সম্ভাবনা কম। তাছাড়া এই ধরনের জৈব সার পুকুরে প্রয়োগ করলে রোগ জীবাণু থেকে অনেকটাই মুক্তি পাওয়া যায়।
মূলত কৃষি কাজের মতো মাছ চাষেও ভাল ফলনের জন্য সারের ব্যবহার খুবই গুরুত্বপূর্ণ। কিন্তু রাসায়নিক সার প্রয়োগের ফলে পুকুরের মাটি ও জলের গুণাবলী নষ্ট হয়। এই সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে গোবর, মুরগির মল, শুয়োরের মল, অ্যাজোলা, কচুরিপানা সার, কেঁচো সার, সর্ষের খোল ইত্যাদি পুকুরে দেওয়া যায়।
advertisement
advertisement
যে জৈব সারই প্রয়োগ করা হোক না কেন, মাছের ভাল ফলন পেতে হলে এক বছরে এক বিঘা পুকুরে ১১ কেজি নাইট্রোজেন ও ৫ কেজি ফসফেট জোগান দিতে হবে। এর বেশি হয়ে গেলে আবার পুকুরের জল দূষিত হয়ে ঘন সবুজ রঙের হয়ে যায়, মাছের শরীরের ভেতর চাপের সৃষ্টি হয়, জলে দ্রবীভূত অক্সিজেন কমে যায়, মাছের ক্ষুধামন্দ হয়। যার জেরে মাছের মৃত্যু পর্যন্ত হতে পারে।
advertisement
তাই কোন জৈব সার কতটা দিতে হবে তা জানা জরুরি। মূলত এক বিঘা পুকুরে এক মিটার গভীরতার জন্য এক বছরে মোট ১০০০ কেজি গোবর প্রয়োগ করতে হয়। কিন্তু মহুয়া খোল পুকুরে দেওয়া থাকলে ৬৫০ কেজিই যথেষ্ট। পুকুরের জলে ছিটিয়ে দিলে মাছ গোবরের মধ্যেকার অপাচ্য খাদ্যাংশ খেয়ে নেয়। বাকিটা পুকুরে সার হিসাবে যুক্ত হয়।
advertisement
সুমন সাহা
view commentsLocation :
Kolkata,West Bengal
First Published :
Jan 30, 2024 10:19 AM IST
বাংলা খবর/ খবর/দক্ষিণ ২৪ পরগনা/
South 24 Parganas News: এইভাবে জৈব সারের ব্যবহার করে মাছ চাষ করলেই হবেন মালামাল! ব্যপক হারে বৃদ্ধি পাবে পরিমাণ








