East Bardhaman News: পাম্প থাকতেও টিউবয়েলের অপরিশুদ্ধ জল খাচ্ছে ছাত্ররা! তা দিয়েই হচ্ছে মিড ডে মিলের রান্না

Last Updated:

পরিস্থিতি কতটা ভয়ঙ্কর হলে ছোট ছোট বাচ্চা ছেলেমেয়েরা টিউবয়েলের অপরিশুদ্ধ জল পান করে! এমনই অবস্থা আউশগ্রামের এক শিশু শিক্ষা কেন্দ্রের। সেখানকার মিড ডে মিল রান্না নিয়েও আছে একাধিক অভিযোগ

+
title=

পূর্ব বর্ধমান: পাম্প থাকতেও মিলছে না পানীয় জল। এমনই ঘটনা ঘটেছে আউশগ্রামের সামাইপুর লাইকিনি আদিবাসী পাড়া শিশু শিক্ষা কেন্দ্রে। ফলে মিড ডে মিল রান্নার কাজ হচ্ছে টিউবয়েলের অপরিষ্কার জল দিয়ে। শিশুরাও ওই জল‌ই পান করতে বাধ্য হচ্ছে। সবমিলিয়ে ভয়ঙ্কর অস্বাস্থ্যকর পরিস্থিতি।
এহেন জলের সমস্যার কারণে ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন অভিভাবকরা। শিশু শিক্ষা কেন্দ্রে পানীয় জলের সমস্যা প্রসঙ্গে আউসগ্রাম-১ ব্লকের বিডিও অরিন্দম মুখোপাধ্যায় বলেন, "ওই শিশু শিক্ষা কেন্দ্র জলসাথী প্রকল্পে আবেদন করলে সংযোগ হয়ে যাবে।"
advertisement
প্রসঙ্গত, আউসগ্রাম-১ ব্লকের সামাইপুর গ্রামের আদিবাসী পাড়ার এই শিশু শিক্ষা কেন্দ্রে প্রায় ৪৫ জন পড়ুয়া পড়াশুনা করে। রয়েছেন দু'জন শিক্ষিকাও। জানা গিয়েছে, এই শিশু শিক্ষা কেন্দ্রে পানীয় জলের জন্য মিনি পাম্প বসানো আছে। পরিশ্রুত পানীয় জল তবুও অমিল। রান্নার জল নিয়ে আসা হয় কাছাকাছি এক টিউবয়েল থেকে। অভিযোগ, মিড ডে মিলের রান্না হয় শুকনো পাতা ও গাছের ডালপালা পুড়িয়ে। এই শিশু শিক্ষা কেন্দ্রের শিক্ষিকা বিথীকা পাল নায়েক বলেন, আমাদের কেন্দ্রে রান্নার জন্য যে গ্যাসের সংযোগ তাতে দুটি সিলিন্ডার ছিল। একটি চুরি হয়ে গিয়েছে। তারপর থেকে মাঝেমধ্যে শুকনো জ্বালানি পুড়িয়ে ভাত রান্না হয়। তবে তরকারি রান্না হয় গ্যাসেই। জলের সমস্যা নিয়ে ওই শিক্ষিকার বক্তব্য, আমরা বহুবার বলেছি পাম্প থেকে একটি ডাইরেক্ট সংযোগ দেওয়ার জন্য কিন্তু তা হয়নি।
view comments
বাংলা খবর/ খবর/পূর্ব বর্ধমান/
East Bardhaman News: পাম্প থাকতেও টিউবয়েলের অপরিশুদ্ধ জল খাচ্ছে ছাত্ররা! তা দিয়েই হচ্ছে মিড ডে মিলের রান্না
Next Article
advertisement
Maharashtra Doctor Death Update: কী চলত সরকারি হাসপাতালে, কেন নিজেকে শেষ করে দিলেন মহারাষ্ট্রের তরুণী চিকিৎসক? বিরাট কেলেঙ্কারি ফাঁস
কী চলত সরকারি হাসপাতালে,কেন নিজেকে শেষ করলেন মহারাষ্ট্রের তরুণী চিকিৎসক? কেলেঙ্কারি ফাঁস
  • মহারাষ্ট্রে তরুণী চিকিৎসকের আত্মহত্যার ঘটনায় এবার চাঞ্চল্যকর অভিযোগ তুলল নির্যাতিতার পরিবার৷ মৃতার এক সম্পর্কিত ভাইয়ের অভিযোগ, ওই চিকিৎসককে ময়নাতদন্তের ভুয়ো রিপোর্ট তৈরি করতে বাধ্য করা হত৷

VIEW MORE
advertisement
advertisement