Success Story: দাম জলের দরে সস্তা, এবার বাড়িতে বসেই মুশকিল আসান! এই ছাত্ররা যা তৈরি করলেন অবিশ্বাস্য...!
- Published by:Riya Das
- local18
- Written by:Trending Desk
Last Updated:
Success Story: সহরসা ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজের ছাত্র অজয় কুমার যাদব লেজার লাইট হোম সিকিউরিটি সিস্টেম উদ্ভাবন করেছেন।
পটনা: কৃষক দিনভর ব্যস্ত থাকেন ক্ষেতের কাজে। সেই সময়ে বাড়িতে যে লোকজন থাকবেই সব সময়ে, এমন কথা জোর দিয়ে বলা যায় না। তেমনই আবার অন্য দিকে তিনি যখন ক্ষেতের কাজ শেষ করে বাড়িতে ফিরে আসেন, ক্ষেত পড়ে থাকে অরক্ষিত অবস্থায়। নজরদারির নানা ডিভাইস যে বাজারে সুলভ নয়, তা বলা যাবে না। তবে সবার ক্রয়ক্ষমতা তার সুবিধা নিতে দেয় না।
যদিও কৃষকরা এখন ঘরে বসেই তাঁদের ক্ষেতের পরিচর্যা করতে পারবেন। এটি কীভাবে হতে পারে, তা শুনে সম্ভবত যে কেউ হতবাক হয়ে যাবে। কিন্তু, বিহারের একজন ছাত্র এর একটি সমাধান খুঁজে পেয়েছেন এবং এমন একটি ডিভাইস তৈরি করেছেন। এর মাধ্যমে এখন ঘরে বসেই নিজেদের খামার এবং বাড়ির যত্ন নেওয়া যেতে পারে। এর মাধ্যমে তাদের উপর নজর রাখা যেতে পারে। এক নজরে দেখে নেওয়া যাক, এটি কী ধরনের ডিভাইস এবং কীভাবে এই ডিভাইসটি কাজ করে।
advertisement
advertisement
শিক্ষার্থীরা তৈরি করেছে লেজার লাইট হোম সিকিউরিটি সিস্টেম –
আসলে, বিহারের সহরসার এক ছাত্র একটি আশ্চর্যজনক সমাধান খুঁজে পেয়েছেন এই বিষয়ে। সহরসার এক ছাত্র এমন একটি যন্ত্র তৈরি করেছেন, যা দিয়ে মাঠকে সম্পূর্ণ নিরাপদ রাখা যাবে। সহরসা ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজের ছাত্র অজয় কুমার যাদব লেজার লাইট হোম সিকিউরিটি সিস্টেম উদ্ভাবন করেছেন। এই ডিভাইসটি যে কোনও জায়গায় খুব সহজেই ইনস্টল করা যায়। এর পাশাপাশি নবনির্মিত বাড়ির যত্নও নেওয়া যেতে পারে। ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজের ছাত্র অজয় কুমার যাদব জানিয়েছেন যে, এই ডিভাইসটি বিশেষভাবে নিরাপত্তার জন্য তৈরি করা হয়েছে। কৃষকরা চারপাশে এই ডিভাইসটি বসিয়ে তাঁদের জমির যত্ন নিতে পারেন।
advertisement
৬০ টাকায় ডিভাইস প্রস্তুত –
ছাত্র অজয় কুমার যাদব লোকাল 18-কে জানান যে, এই ডিভাইসের বিশেষত্ব হল যে কোনও ব্যক্তি বা প্রাণী বাড়িতে ও খামারে প্রবেশ করলে অ্যালার্ম বাজতে শুরু করবে এবং এর তথ্য সরাসরি বাড়ির মালিকের মোবাইলে পৌঁছে যাবে এবং মোবাইলেও একটি মেসেজ আসবে। এই ডিভাইসে চিপস, ট্রানজিস্টর, ব্যাটারি, আয়না ও লেজার ব্যবহার করা হয়েছে। এই ডিভাইসটি তৈরি করতে সময় লেগেছে ৩ থেকে ৪ ঘণ্টা। তিনি জানান যে, এই ডিভাইসটি তৈরি করতে মাত্র ৬০ টাকা খরচ হয়েছে। পাশাপাশি, এই ডিভাইসটি তৈরিতে সুমিত কুমার, অমিত আনন্দ, সুপ্রিয়া কুমারী উল্লেখযোগ্য অবদান রেখেছেন।
Location :
Kolkata,West Bengal
First Published :
November 07, 2024 5:02 PM IST
বাংলা খবর/ খবর/পাঁচমিশালি/
Success Story: দাম জলের দরে সস্তা, এবার বাড়িতে বসেই মুশকিল আসান! এই ছাত্ররা যা তৈরি করলেন অবিশ্বাস্য...!