এরকম ক্যারেকটার সার্টিফিকেটও কেউ কাউকে দেয় ! গ্রামপ্রধানের কাণ্ড দেখে হেসে কুটিপাটি নেটিজেনরা

Last Updated:

সম্প্রতি একজন ব্যক্তির যে ক্যারেকটার সার্টিফিকেট সোশ্যাল মিডিয়ায় @_santa_banta_jokes_ ইনস্টাগ্রাম অ্যাকাউন্ট থেকে ভাইরাল হয়েছে, তা ভদ্রতার ধারকাছ দিয়েও যায়নি।

এরকম ক্যারেকটার সার্টিফিকেটও কেউ কাউকে দেয় ! (Photo: Instagram/@_santa_banta_jokes_)
এরকম ক্যারেকটার সার্টিফিকেটও কেউ কাউকে দেয় ! (Photo: Instagram/@_santa_banta_jokes_)
দৌসা, রাজস্থান: এই বিষয়ে কোনও সন্দেহই প্রকাশ করা চলে না যে ক্যারেকটার সার্টিফিকেট এক আনুষ্ঠানিক নথি। সাধারণত তাতে কোনও ব্যক্তির উদ্দেশ্যে ভাল ভাল কথাই লেখা হয়ে থাকে। এবার তার ব্যত্যয় ঘটেছে বলেই নেটাগরিকরা হেসে কুটিপাটি হচ্ছেন। তবে, সোশ্যাল মিডিয়ায় চোখ রাখলেই কিন্তু নানা জনের চরিত্র নিয়ে নানা কিছু জানা যায়। প্রাক্তন থেকে শুরু করে নিন্দুক, হামেশাই বিষ উগরে থাকেন, নিজেদের পরিচিতদের মধ্যেও এ আকছার দেখা যায়!
যাই হোক, ক্যারেকটার সার্টিফিকেটের দরকার হয় অনেক সময় সরকারি কাজের জন্যয়। এলাকার কাউন্সিলর অথবা গ্রামের সরপঞ্চ বা গ্রামপ্রধানকে তা লিখে দিতে হয়। যেহেতু বিষয়টি জীবিকার সঙ্গে সম্পর্কিত, তাই আসলে চরিত্র কেমন, তা গোপনেই রেখে দেওয়া হয়। তবে, সম্প্রতি একজন ব্যক্তির যে ক্যারেকটার সার্টিফিকেট সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল হয়েছে, তা ভদ্রতার ধারকাছ দিয়েও যায়নি। এই ক্যারেকটার সার্টিফিকেট দিয়েছেন জনৈক গ্রামপ্রধান। কিন্তু এতে এমন কিছু লেখা আছে, যা পড়ার পর সকলেই হতবাক! এই ক্যারেকটার সার্টিফিকেট দেখে সকলেই বলছেন যে গ্রামপ্রধানের নিশ্চয়ই সেই ব্যক্তির সঙ্গে বনিবনা নেই, তাই তিনি এভাবে শোধ তুলেছেন।
advertisement
advertisement
সম্প্রতি @_santa_banta_jokes_ ইনস্টাগ্রাম অ্যাকাউন্টে একটি ছবি পোস্ট করা হয়েছে যা দেখে মনে হচ্ছে এটি কারও ক্যারেকটার সার্টিফিকেটট। গোটা বিষয়টা সাজানো হতেই পারে হতে পারে, তবে এই ক্যারেকটার সার্টিফিকেটে যেভাবে ছোট ছোট বিবরণ যেভাবে উল্লেখ করা হয়েছে, তা দেখে মনে হচ্ছে এটি আসল হওয়ার সম্ভাবনাই বেশি। এই ক্যারেকটার সার্টিফিকেট দেওয়া হয়েছে জ্ঞানচন্দ্র বৈরওয়ারকে, তিনি রাজস্থানের দৌসার বাসিন্দা। আর এই ক্যারেকটার সার্টিফিকেট দিয়েছেন দৌসা জেলার জয়সিংপুরা গ্রামের সরপঞ্চ।
advertisement
advertisement
ক্যারেকটার সার্টিফিকেটের উপরে ব্যক্তির নাম, তাঁর বাবার নাম এবং ঠিকানা লেখা আছে। এই পর্যন্ত সব ঠিকঠাক, কিন্তু নীচে লেখা আছে – আমি তাঁকে খুব ভাল করে চিনি। তিনি অত্যন্ত কলহপ্রবণ ব্যক্তি। অন্যকে গালি দেওয়া তাঁর স্বভাব। সব শেষে সরপঞ্চের সিল এবং স্বাক্ষরও রয়েছে। তারিখ দেওয়া রয়েছে ২০ জুলাই, ২০১৯। সন্দেহ নেই যে এই ক্যারেকটার সার্টিফিকেট দিলে জ্ঞানচন্দ্রকে আর চাকরি পেতে হত না। কিন্তু কেন এটি এভাবে লেখা হয়েছিল সে সম্পর্কে কোনও তথ্য নেই।
advertisement
এই পোস্টটি ১ হাজারেরও বেশি লাইক পেয়েছে। কেউ কেউ মন্তব্য করে তাঁদের প্রতিক্রিয়াও জানিয়েছেন। একজন বলেছেন- এই দুজনকে সবচেয়ে ভাল বন্ধু বলে মনে হচ্ছে। আরেকজন বলেছেন যে সবচেয়ে ভাল বন্ধু যখন গ্রামপ্রধান হয়ে ওঠে, তখন এমনটাই হয়! অন্য একজন বলেছেন যে এটাই আসল ক্যারেকটার সার্টিফিকেট, পুরোপুরি খাঁটি, না চিনলে কেউ এরকম লিখতে পারেন না!
view comments
বাংলা খবর/ খবর/পাঁচমিশালি/
এরকম ক্যারেকটার সার্টিফিকেটও কেউ কাউকে দেয় ! গ্রামপ্রধানের কাণ্ড দেখে হেসে কুটিপাটি নেটিজেনরা
Next Article
advertisement
Maharashtra Doctor Death Update: কী চলত সরকারি হাসপাতালে, কেন নিজেকে শেষ করে দিলেন মহারাষ্ট্রের তরুণী চিকিৎসক? বিরাট কেলেঙ্কারি ফাঁস
কী চলত সরকারি হাসপাতালে,কেন নিজেকে শেষ করলেন মহারাষ্ট্রের তরুণী চিকিৎসক? কেলেঙ্কারি ফাঁস
  • মহারাষ্ট্রে তরুণী চিকিৎসকের আত্মহত্যার ঘটনায় এবার চাঞ্চল্যকর অভিযোগ তুলল নির্যাতিতার পরিবার৷ মৃতার এক সম্পর্কিত ভাইয়ের অভিযোগ, ওই চিকিৎসককে ময়নাতদন্তের ভুয়ো রিপোর্ট তৈরি করতে বাধ্য করা হত৷

VIEW MORE
advertisement
advertisement