Offbeat News: এই গ্রামে এলে মনে হবে স্বয়ং পৃথিবীতেই নেমে এসেছে সূর্য, জানুন সেই আশ্চর্য কাহিনি!

Last Updated:

Offbeat News: সূর্যের রশ্মিই আমাদের পৃথিবীতে জীবনকে চালিয়ে নিয়ে যাচ্ছে। মানুষের জন্যও সূর্যালোক সমান গুরুত্বপূর্ণ। কিন্তু পৃথিবীতে এমন একটি গ্রাম আছে, যেখানে সূর্য উঠত, কিন্তু সূর্যের আলো পৌঁছত না।

 এই গ্রামে এলে মনে হবে স্বয়ং পৃথিবীতেই নেমে এসেছে সূর্য, জানুন সেই আশ্চর্য কাহিনি!
এই গ্রামে এলে মনে হবে স্বয়ং পৃথিবীতেই নেমে এসেছে সূর্য, জানুন সেই আশ্চর্য কাহিনি!
কলকাতাঃ পৃথিবীতে বসবাসকারী প্রতিটি প্রাণীর জন্যই সূর্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। সূর্যের রশ্মিই আমাদের পৃথিবীতে জীবনকে চালিয়ে নিয়ে যাচ্ছে। মানুষের জন্যও সূর্যালোক সমান গুরুত্বপূর্ণ। কিন্তু পৃথিবীতে এমন একটি গ্রাম আছে, যেখানে সূর্য উঠত, কিন্তু সূর্যের আলো পৌঁছত না। এই গ্রামের অন্যতম একটি বড় সমস্যা ছিল সূর্যালোক। গ্রামবাসীরা এই সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে একটি আশ্চর্যজনক সমাধান আবিষ্কার করেছেন। তাঁরা সূর্যকেই পৃথিবীতে অবতরণ করিয়েছেন!
advertisement
না না, আশ্চর্য হওয়ার কিছু নেই, পৃথিবীতে সূর্যকে নামানো মানে তাঁরা নিজেদের জন্য সূর্যালোকের এমন ব্যবস্থা করেছেন, যা দেখে মনে হবে তাঁরা সূর্যকেই পৃথিবীতে নামিয়েছেন। গ্রামবাসীদের এই উপায় জানলে অবাক হবেন যে কেউ। ভিগানেলা সুইজারল্যান্ড এবং ইতালির মধ্যবর্তী একটি গ্রাম। নভেম্বর থেকে ফেব্রুয়ারির মধ্যে সূর্যের আলো কমে গেলে বা সরাসরি আলো না পড়লে এই গ্রাম আলো থেকে বঞ্চিত হয়।
advertisement
আসলে, এই গ্রামটি পাহাড়ের মাঝে অবস্থিত, যার কারণে গ্রামে আলো পৌঁছায় না। ১১ নভেম্বর এখানে সূর্য অদৃশ্য হয়ে যায় এবং ২ ফেব্রুয়ারি আবার বেরিয়ে আসে। স্থানীয় মানুষেরা বলেন যে এটি অনেকটা সাইবেরিয়ার মতো। কিছু রিপোর্ট অনুযায়ী, এখানে প্রায় ২০০ লোক বসবাস করেন। গ্রামবাসীরা এখানে শত শত বছর ধরে এভাবেই বেঁচে ছিলেন। কিন্তু ২০০৫ সালে তাঁদের ভাগ্য বদলে যায়। ভিগানেলার মেয়র পিয়েরফ্রাঙ্কো মিদালির সহায়তায় ১ লক্ষ ইউরো সংগ্রহ করা হয় এবং পাহাড়ে বিশাল আয়না বসানোর কাজ শুরু হয়।
advertisement
২০০৬ সালে নভেম্বর মাসে, পাহাড়ে একটি ৪০ বর্গ মিটার আয়না বসানো হয় যার ওজন ছিল ১.১ টন। এটি ১১০০ মিটার উচ্চতায় বসানো হয়েছিল। সূর্যের আলো আয়নায় পড়ে গ্রামের দিকে প্রতিফলিত হয়। আয়নাটি পুরো গ্রামকে আলোকিত করার জন্য যথেষ্ট বড় ছিল না, তাই আয়নার কোণ এমন ভাবে বসানোর সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে যে এটি গ্রামের চার্চের সামনের স্থানটিকে আলোকিত করবে। এই আয়নাটি একটি কম্পিউটার দ্বারা পরিচালিত হয়, যা সারাদিন সূর্যের গতিবিধি অনুসরণ করে এবং আয়নাটি সেইভাবেই ঘোরে। এই ভাবে এই আয়না গ্রামের একটি অংশকে ৬ ঘন্টা আলোকিত রাখে। আয়না বসানোর পর মানুষের মেজাজ ও প্রকৃতিতেও বড় ধরনের পরিবর্তন দেখা দিয়েছে আলোর আগমনে।
view comments
বাংলা খবর/ খবর/পাঁচমিশালি/
Offbeat News: এই গ্রামে এলে মনে হবে স্বয়ং পৃথিবীতেই নেমে এসেছে সূর্য, জানুন সেই আশ্চর্য কাহিনি!
Next Article
advertisement
সাউথ ব্লক ছেড়ে নতুন ঠিকানায় প্রধানমন্ত্রীর দফতর! সেন্ট্রাল ভিস্তায় গড়ে উঠল ‘সেবাতীর্থ’ কমপ্লেক্স, অমিত শাহ বললেন 'সোনালি যাত্রাপথ'!
সাউথ ব্লক ছেড়ে নতুন ঠিকানায় প্রধানমন্ত্রীর দফতর! সেন্ট্রাল ভিস্তায় গড়ে উঠল ‘সেবাতীর্থ’
  • প্রধানমন্ত্রীর দফতর সাউথ ব্লক ছেড়ে সেন্ট্রাল ভিস্তা প্রকল্পের নতুন কমপ্লেক্সে যাচ্ছে.

  • সেবাতীর্থ কমপ্লেক্সে থাকবে ক্যাবিনেট সচিবালয় ও NSA অজিত ডোভালের দফতর.

  • সেন্ট্রাল ভিস্তা প্রকল্পের অংশ হিসেবে নতুন প্রশাসনিক পরিকাঠামো গড়ে উঠেছে.

VIEW MORE
advertisement
advertisement