North Bengal Flood Situation: টাকা ভেসে গেছে জলে, বইপত্র..সব নষ্ট! ত্রাণের খাবার খেয়ে আর কতদিন? দিন গুনছে চা-বাগান

Last Updated:

বিপর্যয়ে ক্ষতি চা বাগানের নানা প্রান্তে। বাগানে বাগানে ঘুরে দেখা যাচ্ছে উপড়ে গিয়েছে চা গাছ। নদীতে ভেসে গিয়েছে চা বাগানের জমি। জলপাইগুড়ির বিভিন্ন চা বাগানেও ব্যাপক ক্ষতি হয়েছে। চা শ্রমিক রাজকুমার ওরাওঁ বলেন, আমাদের সমস্যা চলছিলই। তার মধ্যে এই পরিস্থিতি। যা ছিল তা সব শেষ হয়ে গেল।

News18
News18
উত্তরবঙ্গ: বিপর্যয়ে ক্ষতি চা বাগানে। চা বাগানে জল। শুকিয়ে গিয়েছে চায়ের পাতা। চা বাগান। চা পাতার সবুজ চাদর। সেই সবুজ চাদর ধুয়ে গিয়েছে গত শনিবারের দুর্যোগে।আলিপুরদুয়ারের হাসিমারার সুভাষিণী চা বাগান। এই বেসরকারি চা বাগানে তোর্সার জল ঢোকে। নষ্ট হয়ে গিয়েছে চা পাতা। প্রায় ২৭০ বিঘা চা চাষের জমি ক্ষতিগ্রস্ত। এখানে কাজ বন্ধ। এভাবে দিনের পর দিন কাজ বন্ধ থাকলে বেতন কি মিলবে? চিন্তায় চা শ্রমিকরা।
আলফা টিগ্গা, চা শ্রমিক, হাসিমারার বাসিন্দা। বাগানে বহুদিন কাজ করেন। এদিন বাগানের গেটের সামনে দাঁড়িয়ে হা-হা-হুতাশ করছিলেন। চা বাগান নষ্ট হয়ে গিয়েছে। আমরা কী করব। সবটাই ম্যানেজারের উপর, পরিবারের কথা ভেবে বলছে আলফা।  পচ্চি টিগ্গা, চা শ্রমিক, হাসিমারার বাসিন্দা। বলছেন, আমরা কাজে যেতে পাচ্ছি না। বাচ্চারা স্কুলে যেতে পারছে না। বইপত্র নষ্ট। টাকা নেই। তার মধ্যে বাগানের এই অবস্থা।  শুধু চা বাগান নয়। তছনছ হয়ে গিয়েছে সুভাষিণী চা বাগান এলাকার প্রায় পঞ্চাশটি বাড়ি। ত্রাণের খাবার খেয়ে জীবন চলছে। আলিপুরদুয়ার জেলা পরিষদের সভাধিপতি  স্নিগ্ধা শৈব বলছেন, আমরা সমস্ত রকম ভাবেই চেষ্টা করছি। মানুষের যাতে অসুবিধা না হয় সেদিকে নজর রাখছি। খাবার ও ওষুধ দেওয়ার কাজ শুরু হয়েছে।
advertisement
advertisement
বিপর্যয়ে ক্ষতি চা বাগানের নানা প্রান্তে। বাগানে বাগানে ঘুরে দেখা যাচ্ছে উপড়ে গিয়েছে চা গাছ। নদীতে ভেসে গিয়েছে চা বাগানের জমি। জলপাইগুড়ির বিভিন্ন চা বাগানেও ব্যাপক ক্ষতি হয়েছে। চা শ্রমিক রাজকুমার ওরাওঁ বলেন, আমাদের সমস্যা চলছিলই। তার মধ্যে এই পরিস্থিতি। যা ছিল তা সব শেষ হয়ে গেল।
advertisement
জলপাইগুড়ি জেলায় ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে জিটি, হিলা, ভগতপুর, চুনাভাটি, বিন্নাগুড়ি, তেলিপাড়া চা বাগান। পলাশবাড়ি চা বাগানের কারখানায় জল ঢুকে চার হাজার কেজি চা পাতা নষ্ট হয়েছে বলে দাবি। ডুয়ার্সের চা বাগান মালিক সংগঠন সম্পাদক শুভাশিস মুখোপাধ্যায়, প্রাতিষ্ঠানিক সাহায্যের আবেদন জানাচ্ছেন।সীমা চৌধুরী, সহ-সভাধিপতি, জেলাপরিষদ, জলপাইগুড়ির, তিনি জানান, প্রশাসন সর্বতভাবে সহায়তা করছে। আমরা চা বাগানেও নজর রাখছি। চা বাগানের ক্ষেত্রে আরেকটু দেখলে ভালো হয়। কারণ শ্রমিকরা তো এর উপরেই নির্ভরশীল।
view comments
বাংলা খবর/ খবর/উত্তরবঙ্গ/
North Bengal Flood Situation: টাকা ভেসে গেছে জলে, বইপত্র..সব নষ্ট! ত্রাণের খাবার খেয়ে আর কতদিন? দিন গুনছে চা-বাগান
Next Article
advertisement
Success Story: বেঙ্গালুরুর দুই বোনের কাজ দেখে দোকানদাররা হাসতেন, এখন তাঁরাই ১০০ কোটি টাকার ব্যবসা পরিচালনা করছেন
বেঙ্গালুরুর দুই বোনের কাজ দেখে দোকানদাররা হাসতেন, এখন তাঁদেরই ১০০ কোটি টাকার ব্যবসা !
  • বেঙ্গালুরুর দুই বোনের কাজ দেখে দোকানদাররা হাসতেন

  • এখন তাঁদেরই ১০০ কোটির ব্যবসা !

  • জেনে নিন তাঁদের সাফল্যের কাহিনি

VIEW MORE
advertisement
advertisement