Bengali News: চলন্ত গাড়ির সামনে মরণঝাঁপ, দুই সিভিকের কাণ্ডে তারপরেও বেঁচে গেল যুবক!

Last Updated:

সিভিক ভলেন্টিয়ারদের তৎপরতাতেই প্রাণে বেঁচে গিয়েছেন ওই যুবক। যুবকটিকে উদ্ধার করার পর ওই সিভিক ভলেন্টিয়াররা থানায় ফোন করে বিষয়টি জানান

+
জেলা

জেলা পুলিশ অফিসে দুই সিভিক

মালদহ: ডিউটি শেষে থানা থেকে বাড়ি ফিরছিলেন দুই সিভিক ভলেন্টিয়ার। গভীর রাত, তখন চারিপাশ অন্ধকারে ঢাকা। এরই মধ্যে তাঁদের নজরে আসে জাতীয় সড়কের মাঝে এক যুবক ঘোরাঘুরি করছে। কিন্তু কিছু বোঝার আগেই ওই যুবক একটি চলন্ত পিক আপ ভ্যানের সামনে মরণঝাঁপ দেয়। সঙ্গে সঙ্গে ওই দুই সিভিক ভলেন্টিয়ার চিৎকার করে ওঠেন। তাই শুনে পিক আপ ভ্যানের চালক ব্রেক মারেন। ওমনি ওই দুই সিভিক ভলেন্টিয়ার নিজেদের জীবনের পরোয়া না করে ঝাঁপ দিয়ে পিক আপ ভ্যানের চাকার সামনে থেকে ওই যুবককে টেনে সরিয়ে দেন।
ঘটনাটি কালিয়াচক থানার বালিয়াডাঙা মোড়ের। কালিয়াচক থানায় কর্মরত ওই দুই সিভিক ভলেন্টিয়ারের নাম মহম্মদ সাদ্দাম হোসেন ও মহম্মদ সানাউল্লাহ শেখ। এই দুজনের তৎপরতাতেই প্রাণে বেঁচে গিয়েছেন ওই যুবক। যুবকটিকে উদ্ধার করার পর ওই সিভিক ভলেন্টিয়াররা কালিয়াচক থানায় ফোন করে বিষয়টি জানান। তারপর সেখান থেকে পুলিশ এসে তাঁকে স্থানীয় হাসপাতালে নিয়ে যায় চিকিৎসার জন্য।
advertisement
advertisement
এই রোমহর্ষক অভিজ্ঞতার কথা জানাতে গিয়ে সিভিক ভলেন্টিয়ার মহম্মদ সাদ্দাম হোসেন বলেন, অন্ধকারে জাতীয় সড়কের ওপর ওই যুবককে ঘোরাঘুরি করতে দেখি সন্দেহ হয়। বেশ কয়েকবার রাস্তার মাঝে চলে আসছিলেন। হঠাৎ একটি চলন্ত পিক আপ ভ্যানের সামনে ঝাঁপ দেয়। আমরা চিৎকার করি। প্রথমে রাস্তার দুই দিকে ট্রাফিক নিয়ন্ত্রণ করি। তারপর চাকার সামনে থেকে তাকে উদ্ধার করি। এই কাজের জন্য আমাদেরকে পুরস্কার দেওয়া হয়েছে, আমরা খুশি।
advertisement
আরও খবর পড়তে ফলো করুন
দুই সিভিকের এই কীর্তি প্রসঙ্গে মালদহের পুলিশ সুপার প্রদীপ কুমার যাদব বলেন, কালিয়াচক থানায় কর্মরত ওই দুই সিভিক ভলেন্টিয়ার খুব ভাল কাজ করেছে। সাহসিকতার পরিচয় দিয়েছে। তাই তাদেরকে পুলিশের পক্ষ থেকে রিঅ্যাওয়ার্ড দেওয়া হয়েছে। এদিকে উদ্ধার হ‌ওয়া যুবকের পরিবারকে খবর দেওয়া হয়। তাঁরা এলে ছেলেকে পরিবারের হাতে তুলে দেয় কালিয়াচক থানার পুলিশ।
advertisement
হরষিত সিংহ
view comments
বাংলা খবর/ খবর/উত্তরবঙ্গ/
Bengali News: চলন্ত গাড়ির সামনে মরণঝাঁপ, দুই সিভিকের কাণ্ডে তারপরেও বেঁচে গেল যুবক!
Next Article
advertisement
দুর্গাপুর স্টেশনে গেলে আর ফিরতে ইচ্ছে হবে না! ২৪ ঘণ্টা মিলবে পানীয় জল আর অফুরন্ত খাবার
দুর্গাপুর স্টেশনে গেলে আর ফিরতে ইচ্ছে হবে না! ২৪ ঘণ্টা মিলবে পানীয় জল আর অফুরন্ত খাবার
  • দুর্গাপুর স্টেশনে ২৪ ঘণ্টা ভেন্ডিং মেশিনে স্বাস্থ্যকর খাবার ও পানীয় পাওয়া যাবে

  • UPI-দিয়ে সহজেই পেমেন্ট করা যাবে

  • দুর্গাপুর স্টেশন স্মার্ট, পরিষ্কার এবং যাত্রী-সহযোগী স্টেশন হয়ে উঠছে

VIEW MORE
advertisement
advertisement