North 24 Parganas: জলাশয়গুলিতে বৃষ্টির জল জমতেই মুখে হাসি পাট চাষীদের

Last Updated:

জেলা জুড়ে বিক্ষিপ্ত বৃষ্টিপাতের ফলে খাল, বিল, পুকুর, জলাশয়ে জল জমতেই মুখে হাসি পাট চাষিদের। অপর্যাপ্ত বৃষ্টির কারণে এতদিন পাট জাক দেওয়ার জায়গার অভাবে দেখা দিয়েছিল জেলা জুড়ে।

+
চলছে

চলছে পাট পচানোর কাজ

#উত্তর ২৪ পরগনা : জেলা জুড়ে বিক্ষিপ্ত বৃষ্টিপাতের ফলে খাল, বিল, পুকুর, জলাশয়ে জল জমতেই মুখে হাসি পাট চাষিদের। অপর্যাপ্ত বৃষ্টির কারণে এতদিন পাট জাক দেওয়ার জায়গার অভাবে দেখা দিয়েছিল জেলা জুড়ে। জলের অভাবে পাট জাক দিতে সমস্যা হওয়ায়, পাটের রঙ কালো হয়ে যাচ্ছিল। বৃষ্টি নামতেই বদলালো সেই পরিস্থিতি।
দীর্ঘ সময় ধরে চলা তাপপ্রবাহের ফলে শুকিয়ে যায় খাল, বিল, পুকুরের জল। পাট জাক দেওয়ার জন্য জায়গার অভাব দেখা দেয়। ফলে ক্ষতিগ্রস্ত হন পাট চাষীরা। আলিপুর আবহাওয়া দফতরের পূর্বাভাসের পরই যেন আশায় বুক বাঁধতে শুরু করেন জেলার পাট চাষীরা। কয়েক দিন ধরে চলা বিক্ষিপ্ত ও মাঝারি বৃষ্টিপাতের জেরে জেলার বিভিন্ন প্রান্তের জলাশয় গুলিতে আবারো জমেছে জল।
advertisement
আরও পড়ুনঃ এ কি কাণ্ড! কাকে গাধা বললেন পিসি সরকার জুনিয়র!
এরপরই তড়িঘড়ি পাট পচানোর জন্য ময়দানে নেমে পড়েছেন চাষিরা। মাটি চাপা দিয়ে এখন বেশ কয়েকদিন ধরে পচানো হবে পাট। এদিন জেলার বিভিন্ন প্রান্তের পাশাপাশি অশোকনগরের শ্রীকৃষ্ণপুর গ্রাম পঞ্চায়েতের নুরপুর এলাকায় আশুদি বিলে দেখা গেল আনন্দের সঙ্গেই পাট জাক দেওয়ার কাজ করছেন চাষীরা।
advertisement
advertisement
আর সেই কাজে হাত লাগিয়েছেন মহিলা থেকে ক্ষুদে চাষীরাও। পাট চাষ করতে বিঘায় ছয় থেকে সাত হাজার টাকা খরচ হয়। কয়েকদিনের বৃষ্টিতে অবস্থার সামান্য পরিবর্তন হয়েছে বলেও জানান পাট চাষীরা। সোনালী ফসল পাট পচাতে সাধারণত ২৮ দিনের মত সময় লাগে। বিশেষ পদ্ধতিতে এই পাট পচানো হয়ে থাকে জলে।
আরও পড়ুনঃ জলাশয়গুলিতে বৃষ্টির জল জমতেই মুখে হাসি পাট চাষীদের
জমির থেকে পাট তুলে নিয়ে আসলেও এতদিন যাক দেওয়ার জায়গার অভাবে তা শুকিয়ে কালো হয়ে যাচ্ছিল। ফলে ক্ষতির সম্মুখীন হতে হচ্ছিল চাষীদের। বৃষ্টির ফলে জল জমতেই যুদ্ধকালীন পরিস্থিতিতে ফসল বাঁচাতে নেমে পড়েছেন চাষিরা। জমা জলেই পাট কাঁদা দিয়ে চাপিয়ে রাখা হচ্ছে পচানোর জন্য। প্লাস্টিকের ব্যবহার বন্ধ হতেই চাহিদা বেড়েছে পাটের।
advertisement
বাজারসহ বিভিন্ন মার্কেট গুলিতেও পাটের ব্যাগ ব্যবহারের উপর জোর দেওয়া হচ্ছে স্থানীয় প্রশাসনের পক্ষ থেকে। সেই জায়গায় দাঁড়িয়ে, পর্যাপ্ত পরিমাণে না হলেও, পাট জাক দেওয়ার জলা জায়গা মেলায় কিছুটা হলেও স্বস্তির নিঃশ্বাস চাষীদের মধ্যে। এখনও বেশ কয়েক দিন চলবে বৃষ্টি, বলেই জানিয়েছে হাওয়া অফিস। ফলে জেলার পাট চাষীরা ক্ষতি সামলে কতটা ঘুরে দাঁড়াতে পারে এখন সেটাই দেখার।
advertisement
Rudra Narayan Roy
বাংলা খবর/ খবর/উত্তর ২৪ পরগণা/
North 24 Parganas: জলাশয়গুলিতে বৃষ্টির জল জমতেই মুখে হাসি পাট চাষীদের
Next Article
advertisement
পথ দুর্ঘটনায় মৃত্যু হয় ক্লাব এর সদস্যর এক আত্মীয়র! তারপরেই, এই এলাকার পুজোর থিম দেখলে অবাক হবেন!
পথ দুর্ঘটনায় মৃত্যু হয় ক্লাব এর সদস্যর এক আত্মীয়র! অন্যরকম থিম এই এলাকায়
VIEW MORE
advertisement
advertisement