Uttar Pradesh Principle Death: দিনের পর দিন অত্যাচার, ১৮ পাতার সুইসাইড নোট লিখে নিজেকে শেষ করলেন শিক্ষক

Last Updated:

Uttar Pradesh Principle Death: দিনের পর দিন অত্যাচার, ১৮ পাতার সুইসাইড নোট লিখে নিজেকে শেষ করলেন শিক্ষক

দিনের পর দিন অত্যাচার, ১৮ পাতার সুইসাইড নোট লিখে নিজেকে শেষ করলেন শিক্ষক
দিনের পর দিন অত্যাচার, ১৮ পাতার সুইসাইড নোট লিখে নিজেকে শেষ করলেন শিক্ষক
অমরোহা: উত্তরপ্রদেশের অমরোহা জেলার গাজরৌলা থানা এলাকার একটি উচ্চ প্রাথমিক বিদ্যালয়ের এ প্রিন্সিপাল গলায় ফাঁসি দিয়ে আত্মহত্যা করেছেন। মৃত প্রিন্সিপাল সঞ্জীব ১৮ পৃষ্ঠার একটি সুইসাইড নোট লিখে গিয়েছেন। যেখানে তিনি স্কুলের দুই শিক্ষক এবং বিএসএকে দায়ী করেছেন। জানা যাচ্ছে, প্রিন্সিপাল খুব ভোরে স্কুলে এসেছিলেন। তিনি স্কুল অফিসেই ফাঁসি দিয়েছিলেন। এরপর অন্য শিক্ষক ও ছাত্ররা স্কুলে এসে মৃতদেহ দেখতে পান।
স্কুলে প্রধান শিক্ষকের আত্মহত্যার খবর পেয়ে পুলিশ ও প্রশাসনের উচ্চপদস্থ কর্মকর্তারা ঘটনাস্থলে পৌঁছেছেন। পুলিশ ফরেনসিক দলকে ডেকে তদন্ত করেছে। বর্তমানে ঘরটি সিল করে রাখা হয়েছে। জানা যাচ্ছে, প্রধান শিক্ষক সঞ্জীব গাজরৌলা এলাকার সুলতানঠের গ্রামের আদর্শ জুনিয়র হাই স্কুলের প্রধান শিক্ষক ছিলেন। জানা গিয়েছে প্রধান শিক্ষকের স্কুলেরই কোনও সহকর্মীর সাথে বিবাদ চলছিল। ঘটনার পর গ্রামবাসীরা ঘটনাস্থলে চলে আসে। পুলিশ মৃতদেহ ময়নাতদন্তের জন্য পাঠিয়েছে।
advertisement
advertisement
সুইসাইড নোটে সঞ্জীব কুমার লিখেছেন যে, ‘আমি রাঘবেন্দ্র সিং, সরিতা সিং এবং বিএসএ ম্যাডামের ব্যবহারে আহত হয়ে আত্মহত্যা করছি। রাঘবেন্দ্র এবং সরিতা গালিগালাজ করেন। তাদের অত্যাচার সহ্যের বদলে মরাই ভালো। আমি ২০১৯ সালের ২ এপ্রিল থেকে ওদের দাপট সহ্য করছি। আমি চাই সিবিআই তদন্ত করুক।”
advertisement
দিনের পর দিন নির্যাতন৷ সব ঘটনা সুইসাইড রেজিস্টারে লেখা আছে, যা প্রায় ১৮ পাতার। প্রধান শিক্ষক আরও জানিয়েছেন, “যতক্ষণ না ডিএম ম্যাডাম এবং বিএসএ ম্যাডাম আসবেন ততক্ষণ আমার দেহকে স্পর্শ করবেন না। আমার কাছে স্কুলের কোনও জিনিস নেই। দুটি ট্যাবলেট নতুন সেফে রাখা আছে। পরিমা শর্মা কে স্কুলের ইনচার্জ বানানো হোক। তিনি সবচেয়ে সিনিয়র শিক্ষক।’
advertisement
মৃতের ছেলে অনুজ সিং জানিয়েছেন যে, স্কুলের শিক্ষকরা তার বাবাকে নির্যাতন করত। প্রতিদিন ঝগড়া করত। ঘটনার দিন সকাল ৭টায় বাড়ি থেকে বের হয়েছিলেন ওই ব্যক্তি। অন্য শিক্ষকরা মৃতদেহ ঝুলে থাকতে দেখে খবর দেয়। অনুজ বলছিলেন, “বাবা হোয়াটসঅ্যাপে আমাকে ম্যাসেজ করেছিলেন, কিন্তু দেখার আগেই ডিলিট করে দিয়েছিলেন। গত রাত থেকে তিনি অনেক চিন্তিত ছিলেন৷ আমরা তাঁকে জিজ্ঞেস করেছিলাম কিন্তু তিনি কিছু বলেননি।”
বাংলা খবর/ খবর/দেশ/
Uttar Pradesh Principle Death: দিনের পর দিন অত্যাচার, ১৮ পাতার সুইসাইড নোট লিখে নিজেকে শেষ করলেন শিক্ষক
Next Article
advertisement
পথ দুর্ঘটনায় মৃত্যু হয় ক্লাব এর সদস্যর এক আত্মীয়র! তারপরেই, এই এলাকার পুজোর থিম দেখলে অবাক হবেন!
পথ দুর্ঘটনায় মৃত্যু হয় ক্লাব এর সদস্যর এক আত্মীয়র! অন্যরকম থিম এই এলাকায়
VIEW MORE
advertisement
advertisement