#নয়াদিল্লি: কী বলবেন, কেন্দ্রীয় সরকারের খামখেয়ালি! কেন্দ্রের তরফে প্রথমে জানানো হয়েছিল, ২০২১-২০২২ অর্থবর্ষে পিপিএফ-এ সঞ্চয়ে সুদের হার হবে ৬.৪ শতাংশ। স্বল্প সঞ্চয়ের ক্ষেত্রেও এবার সুদের হার কমবে বলে জানানো হয়েছিল। বুধবার রাতে কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রকের তরফে জানানো হয়। কিন্তু বৃহস্পতিবার সকালেই কেন্দ্রের ভোলবদল। বিজ্ঞপ্তি জারি করে কেন্দ্রের তরফে জানানো হল, স্বল্প সঞ্চয় ও পিপিএফ সুদের হার আগের মতোই থাকছে। একেবারেই কমছে না। প্রথমে সুদের হার কমানোর সিদ্ধান্ত। ১২ ঘণ্টার মধ্যেই ফের বিজ্ঞপ্তি জারি করে কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রক জানাল, আগের বিজ্ঞপ্তি ভুলবশত জারি হয়েছিল। কেন্দ্রের এমন খামখেয়ালির পর বিরোধীরা সরব হয়েছে।
<blockquote class="twitter-tweet"><p lang="en" dir="ltr">Really <a href="https://twitter.com/nsitharaman?ref_src=twsrc%5Etfw">@nsitharaman</a> “oversight” in issuing the order to decrease interest rates on GOI schemes or election driven “hindsight” in withdrawing it? <a href="https://t.co/Duimt8daZu">https://t.co/Duimt8daZu</a></p>— Priyanka Gandhi Vadra (@priyankagandhi) <a href="https://twitter.com/priyankagandhi/status/1377458923125399553?ref_src=twsrc%5Etfw">April 1, 2021</a></blockquote> <script async src="https://platform.twitter.com/widgets.js" charset="utf-8"></script>
Madam FM,
— Randeep Singh Surjewala (@rssurjewala) April 1, 2021
Are u running a ‘Circus’ or a ‘Govt’?
One can imagine the functioning of economy when such duly approved order affecting crores of people can be issued by an ‘oversight’.
Who is the competent authority referred in order?
You have no moral right to continue as FM. pic.twitter.com/czRv5MY7O8
কংগ্রেস নেত্রী প্রিয়াঙ্কা গান্ধী ভদরা এদিন অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারামনকে টুইট করে লিখেছেন, সত্যিই কি ভুল করে বিজ্ঞপ্তি জারি হয়েছিল! নাকি ভোট আছে, সেটা হঠাৎ করে মনে পড়ে গেল! এদিন একই ইস্যুতে তৃণমূলের ডেরেক ও'ব্রায়েন কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রীকে খোঁচা দেন। তিনি বলেন, নির্বাচনী প্রচারে একের পর এক মিথ্যে প্রতিশ্রুতি দিয়ে মানুষকে এপ্রিল ফুল বানানো এবং ট্রাক থেকে পাথর ছোড়ার দিকেই বেশি মন দিয়ে ফেলেছে কেন্দ্র। তাই এমন সব ভুল হচ্ছে। ওদিকে আবার কংগ্রেসের মুখপাত্র রণদীপ সিং সুরজেওয়ালা কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রীকে কটাক্ষ করার সুযোগ ছাড়েননি। তিনি আবার এক ধাপ এগিয়ে লিখেছেন, ম্যাডাম, আপনি কি সার্কাস চালাচ্ছেন নাকি সরকার! আপনি জানেন এই ধরনের একটা ছোট্ট ভুলের জন্য কয়েক কোটি মানুষের কত ক্ষতি হতে পারে! আপনার তো আর অর্থমন্ত্রী থাকার কোনও অধিকারই নেই।