Mysterious Pond in Ranchi: পাহাড়ি কুণ্ডে বাস নাগদেবীর, পূরণ করেন সব ইচ্ছা, জলে পড়লেও সেখানে ডোবে না কেউ!

Last Updated:

Mysterious Pond in Ranchi: ঝাড়খণ্ডের রাজধানী রাঁচির নামকোমে মারাশিলি পাহাড়ের কোলে অবস্থিত এই পুকুর। পুকুরের পাশেই রয়েছে নাগদেবতার মন্দিরও।

ঝাড়খণ্ডের রাজধানী রাঁচির নামকোমে মারাশিলি পাহাড়ের কোলে অবস্থিত এই পুকুর
ঝাড়খণ্ডের রাজধানী রাঁচির নামকোমে মারাশিলি পাহাড়ের কোলে অবস্থিত এই পুকুর
রাঁচি: ধূসর পাহাড়ের গায়ে একটি ছোট্ট সাদা মন্দির। আর তার সামনেই পাথরের কোল ফাটিয়ে তৈরি হয়েছে কুণ্ড। দীর্ঘদিন ধরেই মানুষ বিশ্বাস করেন ওই পুকুরে প্রার্থনা করলেই পূরণ হয় যাবতীয় মনের ইচ্ছা।
ভারতে এমন অনেক জায়গা রয়েছে যা তার নিজের বিশেষত্বে আর মৌলিকতা ভরপুর। তার মাহাত্ম্য স্থানীয় বাসিন্দাদের কাছে অনেক।
advertisement
ঝাড়খণ্ডে রয়েছে এমনই একটি পুকুর। স্থানীয় বাসিন্দারা বিশ্বাস করেন সেই পুকুরে প্রাচীনকাল থেকে একটি বড় গোখরো সাপ বাস করে। লোকবিশ্বাস, তিনি সর্পদেবী। তাঁর কাছে যে কোনও ইচ্ছা প্রকাশ করলে তা পূরণ হয়।
advertisement
ঝাড়খণ্ডের রাজধানী রাঁচির নামকোমে মারাশিলি পাহাড়ের কোলে অবস্থিত এই পুকুর। পুকুরের পাশেই রয়েছে নাগদেবতার মন্দিরও। মন্দিরের পুরোহিত শম্ভু জানান, পুকুরটি প্রাচীনকাল থেকেই এখানে রয়েছে। কে কবে খনন করেছিলেন কেউ জানে না। কিন্তু কথিত আছে এক ইচ্ছা পূরণকারী সাপ সেই পুকুরে বাস করে।
advertisement
স্থানীয়রা বিশ্বাস করেন, নাগদেবীর দেখা পেতে পারেন শুধুমাত্র বিশেষ ক্ষমতাধর কোনও ব্যক্তি। মনে করা হয় পুকুরটিতে একটি গোপন সুড়ঙ্গও রয়েছে, যা সরাসরি নাগ দেবতার মন্দিরে গিয়ে ওঠে।
পুকুরটি অনেকখানি গভীর। অদ্ভুত বিষয় হল এই পুকুরে পড়ে গেলেও কেউ ডুবে যান না। স্থানীয়দের দাবি, সাঁতার না জানা কোনও ব্যক্তি পুকুরে পড়ে গেলেও এক প্রান্ত থেকে অন্য প্রান্তে পৌঁছে যেতে পারেন।
advertisement
একটি বিশেষ ইচ্ছাপূরণকারী সাপ দীর্ঘকাল ধরে এখানে বসবাস করে বলে মনে করা হলে, প্রকৃতপক্ষে এই পুকুরে বাস করে অনেক সাপ। তবু এই পুকুরে স্নান করেন স্থানীয়রা। প্রতিদিন অসংখ্য মানুষ এই পুকুরে স্নান সেরে প্রার্থনা করতে যান। সাপেরা কাউকেই কিছু বলে না বলে স্থানীয়দের দাবি।
পুরোহিত শম্ভু বলেন, মন থেকে চাইলে এখানে এসে সব পাওয়া যায়। তিনি এক স্বামী পরিত্যক্তা নারীর গল্প শোনান, যিনি এই নাগ মন্দিরে প্রার্থনা করার সময়ই তাঁর স্বামী এসে তাঁকে বাড়ি নিয়ে যান। পাশাপাশি সুনীতাদেবী নামে এক মহিলার কথাও জানান। ওই মহিলা তিন সন্তানের জন্ম দেন। তারা প্রত্যেকেই জন্মের চার মাসের মধ্যে মারা যায়। পরে সুনীতাদেবী নাগদেবতার পুজো করেন এবং ফের সন্তানধারণ করেন। সেই শিশুটি সুস্থ ভাবে বেঁচে রয়েছে ছ’বছর।
advertisement
আশপাশের এলাকা থেকে বহু মানুষ এই পুকুরে ও সংলগ্ন নাগদেবতার মন্দিরে পুজো দিতে আসেন।
বাংলা খবর/ খবর/দেশ/
Mysterious Pond in Ranchi: পাহাড়ি কুণ্ডে বাস নাগদেবীর, পূরণ করেন সব ইচ্ছা, জলে পড়লেও সেখানে ডোবে না কেউ!
Next Article
advertisement
পথ দুর্ঘটনায় মৃত্যু হয় ক্লাব এর সদস্যর এক আত্মীয়র! তারপরেই, এই এলাকার পুজোর থিম দেখলে অবাক হবেন!
পথ দুর্ঘটনায় মৃত্যু হয় ক্লাব এর সদস্যর এক আত্মীয়র! অন্যরকম থিম এই এলাকায়
VIEW MORE
advertisement
advertisement