Rain: প্রবল বর্ষণে ভাসছে উত্তর-পূর্ব! মেঘালয়, অসমে মৃত ২২, চেরাপুঞ্জিতে বৃষ্টি ভাঙল রেকর্ড

Last Updated:

Rain: একই রকম ভাবে খারাপ অবস্থা অসমের। এখনও পর্যন্ত অসমে ধ্স ও বন্যার দাপটে মোট মৃতের সংখ্যা ৫৫-তে পৌঁছে গিয়েছে।

Villagers use a makeshift boat to move to a safer place from a flood-affected area following heavy rainfall in Goalpara district. (Image: News18)
Villagers use a makeshift boat to move to a safer place from a flood-affected area following heavy rainfall in Goalpara district. (Image: News18)
#গুয়াহাটি: যেন থামতেই চাইছে বৃষ্টি। পশ্চিমবঙ্গের উত্তরের জেলাগুলিতে তো বটেই, গোটা উত্তরপূর্ব ভারত জুড়েই এক ভয়ানক বন্যা পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে। অসম ও মেঘালয়ে নতুন করে ২২ জনের মৃত্যুর খবর মিলেছে। আবহওয়া দফতর মারফত খবর পাওয়া গিয়েছে, উত্তরপূর্ব ভারতের মেঘালয় রাজ্যের মৌসিনরাম, যা অবিরাম বৃষ্টির জন্য বিখ্যাত, সেখানে এক দিন, অর্থাৎ ২৪ ঘণ্টার ব্যবধানে বৃষ্টি হয়েছে ১০০৩.০৬ মিলিমিটার। জুন মাসে এক দিকে যা সর্বোচ্চ বৃষ্টির রেকর্ড করেছে। অন্য দিকে পার্শ্ববর্তী চেরাপুঞ্জিতে চেহারাও খারাপ। সেখানে শেষ ২৪ ঘণ্টায় বৃষ্টি হয়েছে ৯৭২ মিলিমিটার। যা ভেঙে দিয়েছে ২৭ বছরের রেকর্ড, সর্বোচ্চ বৃষ্টির তালিকায় তৃতীয় স্থানে উঠে এসেছে শুক্রবারের দিনটি।
আরও পড়ুন- রাজ্যে অগ্নিপথের আঁচ! কলকাতা আসানসোল থেকে কোন কোন ট্রেন বাতিল হল দেখে নিন তালিকা
একই রকম ভাবে খারাপ অবস্থা অসমের। এখনও পর্যন্ত অসমে ধ্স ও বন্যার দাপটে মোট মৃতের সংখ্যা ৫৫-তে পৌঁছে গিয়েছে। অসমে মৃত্যুর খবর এসেছে, হোজাই, নলবারী, ধুবরি, কামরূপ, কোকড়াঝাড়, সোনিতপুর জেলা থেকে। এখনও পর্যন্ত সরকারি হিসাব অনুসারে অসমের মোট ২৮ জেলার ১৯ লক্ষ মানুষ বন্যায় ক্ষতির মুখে পড়েছেন। ধসের খবর পাওয়া গিয়েছে ডিাম হাসাও, গোয়ালপাড়া, হোজাই, কামরূপ ও মরিগাঁও এলাকায়।
advertisement
আরও পড়ুন- যাদের চাকরিতে রাখা হবে না সেই অগ্নিবীরদের দক্ষতার শংসাপত্র দেওয়া হবে: কেন্দ্র
ইতিমধ্যে অসমের পরিস্থিতি নিয়ে মুখ্যমন্ত্রী হিমন্ত বিশ্বশর্মার সঙ্গে কথা বলেছেন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী সর্বানন্দ সোনওয়াল। অসমের বিভিন্ন নদী, যেমন ব্রহ্মপুত্র, কোপিলি, মনস, জিয়া-ভরলি বিপদসীমার উপর দিয়ে বইছে। বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে লোয়ান সুবাংসিড়ি হাইড্রলিক পাওয়ার প্রজেক্টের কাজ। এমনকী অসমের কেন্দ্র গুয়াহাটি শহরেও রাস্তায় রাস্তায় জল জমে গিয়েছে। দিনের পর দিন কোমর সমান জল ভেঙে মানুষকে যাতায়াত করতে হচ্ছে। এখন পর্যন্ত সরকারি হিসাব অনুসারে ২৩৪টি রাস্তা ও ১৬টি সেতু ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। শিলচর, গুয়াহাটি, শিলং ও আগরতলার মধ্যে যোগাযোগ ব্যবস্থা বিচ্ছিন্ন হয়েছে বা প্রভাবিত হয়েছে। এখনও পর্যন্ত ২ হাজার ৯৩০টি গ্রামে প্রায় ১ লক্ষ ৬ হাজার ৬৭৭ জনকে ৩৬৩টি আশ্রয় শিবিরে নিয়ে যাওয়া হয়েছে।
advertisement
বাংলা খবর/ খবর/দেশ/
Rain: প্রবল বর্ষণে ভাসছে উত্তর-পূর্ব! মেঘালয়, অসমে মৃত ২২, চেরাপুঞ্জিতে বৃষ্টি ভাঙল রেকর্ড
Next Article
advertisement
পথ দুর্ঘটনায় মৃত্যু হয় ক্লাব এর সদস্যর এক আত্মীয়র! তারপরেই, এই এলাকার পুজোর থিম দেখলে অবাক হবেন!
পথ দুর্ঘটনায় মৃত্যু হয় ক্লাব এর সদস্যর এক আত্মীয়র! অন্যরকম থিম এই এলাকায়
VIEW MORE
advertisement
advertisement