H9N2 outbreak in China: অসুস্থ শয়ে শয়ে শিশু, করোনার মতোই বিপদ ডেকে আনবে চিনের নতুন ভাইরাস?

Last Updated:

এখনও পর্যন্ত যে সামান্য তথ্য পাওয়া গিয়েছে তাতে চিনের পরিস্থিতি কতটা উদ্বেগের তা এখনই সঠিক ভাবে বলা সম্ভব নয়৷ বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থাও এ বিষয়ে চিনের থেকে আরও বেশি তথ্য তলব করেছে৷

চিনে নতুন ভাইরাসের দাপট৷ ছবি- রয়টার্স
চিনে নতুন ভাইরাসের দাপট৷ ছবি- রয়টার্স
দিল্লি: কোভিডের মতোই বিপদ ডেকে আনতে চিনে ছড়িয়ে পড়া এইচ নাইন এন টু ভাইরাস? চিকিৎসকরা কিন্তু বলছেন, কোভিডের অভিজ্ঞতার কথা মাথায় রেখে এখন থেকেই ভারতীয়দেরও সতর্ক হওয়া উচিত৷ নতুন এই ভাইরাসের দাপটে উত্তর চিনে শ্বাসকষ্ট সংক্রান্ত সমস্যায় অসুস্থ হয়ে পড়ছে বহু শিশু৷ সবথেকে উদ্বেগের বিষয়, কোভিডের মতোই একটি এলাকায় একসঙ্গে অনেক শিশুই অসুস্থতার কবলে পড়ছে৷
দিল্লির রাম মনোহর লোহিয়া হাসপাতালের ডিরেক্টর চিকিৎসক অজয় শুক্লা এনডিটিভি-কে দেওয়া সাক্ষাৎকারে জানিয়েছেন, চিনের নতুন এই ভাইরাস নিয়ে এখন থেকে সতর্কতা অবলম্বন করা উচিত ভারতীয়দের৷ পরিষ্কার, পরিচ্ছন্নতা বজায় রাখার পাশাপাশি শ্বাসকষ্টের সমস্যা থাকলে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তির অন্যদের থেকে দূরে থাকা উচিত৷
ওই চিকিৎসকের কথায়, ‘আমি সবাইকে বলব শুধু সতর্ক থাকুন৷ যেহেতু এই ধরনের অসুস্থতা সংক্রামক এবং সহজেই ছড়িয়ে পড়ে, তাই শ্বাসকষ্টজনিত সমস্যা থাকলে অন্যদের থেকে আলাদাই থাকা উচিত৷
advertisement
advertisement
চিনে গত কয়েকদিনে নিউমোনিয়ায় আক্রান্ত শিশুদের সংখ্যা আচমকাই বেড়ে গিয়েছে৷ একাধিক হাসপাতালে এই ধরনের রোগীদের ভিড় উপচে পড়ছে৷’
অজয় শুক্লা আরও বলেছেন, ‘যেহেতু আমাদের এখানে দূষণ এত বেশি তাই বাইরে গেলে এন৯৫ অথবা এন৯৯ ধরনের মাস্ক পরা উচিত৷ হাত ধুতে হবে এবং স্বাস্থ্যবিধি মানতে হবে৷’
advertisement
বিশেষত শিশুদের জন্য সতর্কতা অবলম্বনের পরামর্শ দিয়েছেন ওই চিকিৎসক৷ তিনি বলেন, ‘যদি শিশুদের স্কুলে পাঠাতে হয় তাহলে বিশেষ খেয়াল রাখতেই হবে৷ খেয়াল রাখতে হবে যাতে বাচ্চাদের ঠান্ডা না লাগে, জ্বর না হয়৷ অথবা সেরকম উপসর্গ আছে কি না নজরে রাখতে হবে অভিভাবকদের৷ স্কুলের কোনও সহপাঠীর ঠান্ডা লেগেছে কি না, শরীর খারাপ কি না, শিশুদের সঙ্গে কথা বলে তা জানার চেষ্টা করতে হবে৷ সেরকম হলে শিশুর শরীর খারাপ থাকলে তাকে স্কুলে পাঠাবেন না৷’
advertisement
তবে এখনও পর্যন্ত যে সামান্য তথ্য পাওয়া গিয়েছে তাতে চিনের পরিস্থিতি কতটা উদ্বেগের তা এখনই সঠিক ভাবে বলা সম্ভব নয়৷ বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থাও এ বিষয়ে চিনের থেকে আরও বেশি তথ্য তলব করেছে৷ তবে চিনে শ্বাসকষ্টজনিত সমস্যায় আক্রান্ত শিশুদের সংখ্যা যে অনেকটা বেড়েছে, তা স্পষ্ট৷ এমন কি, কোনও কোনও স্বাস্থ্যকেন্দ্র বা হাসপাতালে একদিনে ১২০০ অসুস্থ শিশুকেও নিয়ে আসা হচ্ছে৷ বিশেষজ্ঞরা অবশ্য বলছেন, কোভিডের কারণে একটানা কঠোর লকডাউনের ফলে চিনের শিশু সহ সাধারণ মানুষের শরীরের প্রতিরোধ ক্ষমতা অনেকটাই কমেছে৷ যে কারণে নতুন এই ভাইরাসে আক্রান্তের সংখ্যাও লাফিয়ে বাড়ছে৷
view comments
বাংলা খবর/ খবর/দেশ/
H9N2 outbreak in China: অসুস্থ শয়ে শয়ে শিশু, করোনার মতোই বিপদ ডেকে আনবে চিনের নতুন ভাইরাস?
Next Article
advertisement
Rhino rescue: বিপর্যয়ের সময় ভেসে গিয়েছিল তারা, অবশেষে ঘরে ফিরল ১০ গন্ডার! সফল 'অপারেশন রাইনো'
বিপর্যয়ের সময় ভেসে গিয়েছিল তারা, অবশেষে ঘরে ফিরল ১০ গন্ডার! সফল 'অপারেশন রাইনো'
  • ১৩ দিনের অপারেশন রাইনোতে ১০টি গন্ডার উদ্ধার করেছেন বনকর্মীরা

  • বিপর্যয়ের সময় জলদাপাড়া থেকে ভেসে গিয়েছিল বেশ কয়েকটি গন্ডার

  • অক্লান্ত পরিশ্রমের পর বনকর্মীরা গন্ডারগুলোকে জঙ্গলে ফেরাতে সক্ষম হন

VIEW MORE
advertisement
advertisement