'হ্যাঁ, আমিই খুন করেছি!' শ্রদ্ধাকে খুন করে অন্য গার্লফ্রেন্ডকে বাড়িতে আনে আফতাব

Last Updated:
#নয়াদিল্লি: 'হ্যাঁ, আমিই ওকে খুন করেছি।' পুলিশি জেরার মুখে নিজের লিভ-ইন পার্টনার শ্রদ্ধাকে খুন করার কথা স্বীকার করেছে ধৃত আফতাব আমিন পুনাওয়ালা। পুলিশি জেরায় একের পর এক চাঞ্চল্য়কর তথ্য জানিয়েছে আফতাব। জেরায় ধৃত জানিয়েছে, একটি ডেটিং অ্যাপের মারফত পরিচয় হয়েছিল শ্রদ্ধার সঙ্গে। সেখান থেকে তাদের প্রেমের সম্পর্ক শুরু হয়।
শ্রদ্ধা এবং আফতাবের প্রেমের সম্পর্ক কোনওভাবেই মেনে নেয়নি শ্রদ্ধার বাবা। শেষে নিজের বাবাকে ছেড়ে অফতাবের সঙ্গে লিভ-ইন সম্পর্কে থাকতে শুরু করেন শ্রদ্ধা। পুলিশি জেরায় অফতাব জানিয়েছে, মাঝে মধ্য়ে তাদের ঝগড় হত। গত ১৮ মে সেই ঝগড়া প্রবল আকার নেয়। শ্রদ্ধার বুকের উপর বসে শ্বাসরোধ করে তাঁকে খুন করে আফতাব। তারপরে গুগল করে দেহ কীভাবে লোপাট করতে হবে, তা জানার চেষ্টা করে সে।
advertisement
জানা গিয়েছে, এর পরে শ্রদ্ধার দেহের মোট ৩৫টি টুকরো করে অফতাব। সেই দেহাংশগুলি যাতে পচে না যায়, তার জন্য় ৩০০ লিটারের একটি ফ্রিজ জোগাড় করে এনেছিল আফতাব। এমনকী বাড়িতে রক্তের দাগ সরানোর জন্য় বিশেষ প্রকার রাসায়ানিকের ব্যবহারও করেছিল সে।
advertisement
advertisement
জেরায় আফতাব জানিয়েছে, মোট ১৮ দিন ধরে সেই দেহাংশগুলি বিভিন্ন জায়গায় ফেলে আসত সে। এরই মাঝে অন্য গার্লফ্রেন্ডকেও নিয়ে সেই বাড়িতে এসেছিল আফতাব। সেই সময়ে দেহের টুকরোগুলো ফ্রিজে ছিল অফতাবের। কিন্তু কাউকে সে বুঝতে দেয়নি।
advertisement
কেউ যাতে সন্দেহ না করে, তার জন্য় শ্রদ্ধার ইনস্টাগ্রাম ব্য়বহার করত আফতাব। কিন্তু প্রায় দু মাস ধরে শ্রদ্ধার ফোন সুইচ অফ থাকায় সন্দেহ হয় কয়েকজন বন্ধুর। তাঁরাই শ্রদ্ধার বাবাকে খবর দেন। শেষে শ্রদ্ধার বাবা পুলিশের কাছে মিসিং ডায়েরি করেন। সেই মামলায় আফতাবকে গ্রেফতার করে পুলিশ। তারপরেই গোটা বিষয়টি সামনে আসে।
view comments
বাংলা খবর/ খবর/দেশ/
'হ্যাঁ, আমিই খুন করেছি!' শ্রদ্ধাকে খুন করে অন্য গার্লফ্রেন্ডকে বাড়িতে আনে আফতাব
Next Article
advertisement
Maharashtra Doctor Death Update: কী চলত সরকারি হাসপাতালে, কেন নিজেকে শেষ করে দিলেন মহারাষ্ট্রের তরুণী চিকিৎসক? বিরাট কেলেঙ্কারি ফাঁস
কী চলত সরকারি হাসপাতালে,কেন নিজেকে শেষ করলেন মহারাষ্ট্রের তরুণী চিকিৎসক? কেলেঙ্কারি ফাঁস
  • মহারাষ্ট্রে তরুণী চিকিৎসকের আত্মহত্যার ঘটনায় এবার চাঞ্চল্যকর অভিযোগ তুলল নির্যাতিতার পরিবার৷ মৃতার এক সম্পর্কিত ভাইয়ের অভিযোগ, ওই চিকিৎসককে ময়নাতদন্তের ভুয়ো রিপোর্ট তৈরি করতে বাধ্য করা হত৷

VIEW MORE
advertisement
advertisement