Blood Crisis in Gujarat: করোনা আবহে প্রবল রক্ত সঙ্কটের আশঙ্কা, 'জয়ীদের' এগিয়ে আসার আবেদন!

Last Updated:

এই পরিস্থিতিতে থ্যালাসেমিয়ায় আক্রান্ত শিশু এবং দুর্ঘটনা-সহ অ্যানিমিয়ায় আক্রান্ত রোগীদের ভয়ানক পরিস্থিতির মুখোমুখি হওয়ার সম্ভাবনা?

রক্ত সংকট!
রক্ত সংকট!
#আহমেদাবাদ: গরমের সময় এমনিতেই রক্তের সঙ্কট (Blood Crisis) থাকে। কিন্তু এবারের বিষয়টা একটু আলাদা। করোনার দ্বিতীয় ঢেউয়ে (Second Wave of Coronavirus) কাবু গোটা দেশ। দেশজুড়ে স্বাস্থ্য পরিষেবা চ্যালেঞ্জের মুখে। অতিমারীর সংক্রমণের কারণে রক্তের সঙ্কট দেখা দিয়েছে দেশের বড় শহরগুলিতে। যার মধ্যে আহমেদাবাদ শহর রক্তের মারাত্মক ঘাটতির মুখোমুখি হয়েছে বলে সূত্রের খবর। করোনার কারণে রক্তদানে গতি শিথিল হয়ে পড়েছে। ব্লাড ব্যাঙ্কগুলিতে (Blood Bank) মিলছে না প্রয়োজনীয় গ্রুপের রক্ত। আবার ভিড় করে রক্তদান শিবিরের অনুমতিও দেওয়া যাচ্ছে না। ফলে সব চেয়ে বড় যে সমস্যার আশঙ্কা করা হচ্ছে তা হল, এই পরিস্থিতিতে থ্যালাসেমিয়ায় (Thalassemia) আক্রান্ত শিশু এবং দুর্ঘটনা-সহ অ্যানিমিয়ায় আক্রান্ত রোগীদের ভয়ানক পরিস্থিতির মুখোমুখি হওয়ার সম্ভাবনা থাকছে।
ইন্ডিয়ান রেডক্রস সোসাইটির এক কর্মকর্তা বিশ্বাস আমিন বলেন যে, চলতি বছরের ফেব্রুয়ারি ও মার্চ মাসে রক্তদানের হার কমেছে, যার কারণে জরুরি অবস্থা এবং থ্যালাসেমিয়ায় আক্রান্ত শিশু, কিডনিজনিত সমস্যা-সহ অ্যানিমিয়ায় আক্রান্ত রোগীরা অসুবিধায় পড়েছেন। এই কারণে রেডক্রস সিদ্ধান্ত নিয়েছে বর্তমানে যাঁরা সুস্থ আছেন, তাঁদের রক্তদানের জন্য এগিয়ে আসার আবেদন করা হবে। এক্ষেত্রে যাঁরা কোভিড ভ্যাকসিন নেবেন, তাঁদের ভ্যাকসিন দেওয়ার আগে রক্তদানের আবেদন করা হচ্ছে। কারণ ভ্যাকসিন নেওয়ার ৬০ দিনের মধ্যে রক্তদান করা যায় না। ব্লাড ব্যাঙ্কের সঙ্গে যুক্ত স্বেচ্ছাসেবীরা করোনার কারণে রক্তের সঙ্কটের কথা মেনে নিয়েছেন। তাঁদের দাবি অন্যান্য বছরে আহমেদাবাদের ব্লাডব্যাঙ্কগুলি সব চেয়ে বেশি রক্ত সংগ্রহ করে ফেব্রুয়ারি থেকে মার্চ মাসের মধ্যে। সেই জায়গায় এই বছর মাত্র ৫১২২ ইউনিট রক্ত সংগ্রহ করা হয়েছে। যা আগের দুই বছরের তুলনায় অনেক কম। তবে এই গোটা বিষয়টির উপর কড়া নজর রাখছে আহমেদাবাদ প্রশাসন। দিন দিন করোনায় আক্রান্ত ও মৃতের সংখ্যা রেকর্ড গড়ছে। তাই দ্রুততার সঙ্গে শহরের রক্তের ঘাটতি মেটানোর লক্ষ্যে বিভিন্ন স্বেচ্ছাসেবী সংস্থার সঙ্গে কথা বলা হচ্ছে। যাতে অঘটনের আগেই সব পরিষেবার বন্দোবস্ত থাকে।
view comments
বাংলা খবর/ খবর/দেশ/
Blood Crisis in Gujarat: করোনা আবহে প্রবল রক্ত সঙ্কটের আশঙ্কা, 'জয়ীদের' এগিয়ে আসার আবেদন!
Next Article
advertisement
দুর্গাপুর স্টেশনে গেলে আর ফিরতে ইচ্ছে হবে না! ২৪ ঘণ্টা মিলবে পানীয় জল আর অফুরন্ত খাবার
দুর্গাপুর স্টেশনে গেলে আর ফিরতে ইচ্ছে হবে না! ২৪ ঘণ্টা মিলবে পানীয় জল আর অফুরন্ত খাবার
  • দুর্গাপুর স্টেশনে ২৪ ঘণ্টা ভেন্ডিং মেশিনে স্বাস্থ্যকর খাবার ও পানীয় পাওয়া যাবে

  • UPI-দিয়ে সহজেই পেমেন্ট করা যাবে

  • দুর্গাপুর স্টেশন স্মার্ট, পরিষ্কার এবং যাত্রী-সহযোগী স্টেশন হয়ে উঠছে

VIEW MORE
advertisement
advertisement