বছর ঘুরলেই ভোট, এবার ত্রিপুরাতেও রথ-রাজনীতিতে ভরসা রাখছে বিজেপি

Last Updated:

ত্রিপুরার মুখ্যমন্ত্রীর দাবি, বিজেপির সরকার গড়ার পর থেকে রাজ্যে একের পর এক উন্নয়নমূলক কাজকর্ম হয়েছে। বর্তমানে ৬টি জাতীয় সড়কের কাজ চলছে। আরও ৭টি জাতীয় সড়কের জন্য অর্থ বরাদ্দও হয়ে গিয়েছে।  

#কলকাতা: বছর ঘুরলেই বিধানসভা নির্বাচন। তার আগেই ভোটের উত্তাপে তাততে শুরু করেছে ত্রিপুরা। কদিন আগেই মেঘালয়ের পাশাপাশি ত্রিপুরা সফর সেরে গিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। এবার সাধারণ মানুষের নজর টানতে উত্তর-পূর্বের এই রাজ্যে রথ-রাজনীতিকে ফিরিয়ে আনতে চলেছে গেরুয়া শিবির। নতুন বছরের শুরু থেকেই এই রথযাত্রা শুরু হচ্ছে ত্রিপুরায়।
ত্রিপুরা বিজেপি সূত্রের খবর, এই রথযাত্রা পরিচালনা করার জন্যে রাজ্য বিজেপির তরফে তিন সদস্যের কমিটি গঠন করা হয়েছে। এই কমিটির দায়িত্বে থাকছেন ত্রিপুরার মন্ত্রী সুশান্ত চৌধুরী। সাধারণ সম্পাদক টিঙ্কু রায় ও অমিত রক্ষিতকে করা হয়েছে রথযাত্রা পরিচালনার কো-ইনচার্জ।
আরও পড়ুন: সহযোগিতা করবে বর্ধমান মেডিক্যাল, রেণু খাতুনের হাত প্রতিস্থাপনের জন্য অর্থ বরাদ্দ জেলা পরিষদের
জানা গিয়েছে, ত্রিপুরার দু'দিক থেকে যাত্রা শুরু হবে এই যাত্রা। একটি রথ বেরবে উত্তর ত্রিপুরা থেকে, অন্যটি দক্ষিণ ত্রিপুরা থেকে। উত্তর ত্রিপুরা থেকে যে রথ বের হবে, তার দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে অমিত রক্ষিত, তাপস ভট্টাচার্য, শম্ভুলাল চাকমা এবং যাদবলাল নাথকে৷ দক্ষিণ ত্রিপুরার রথের দায়িত্বে থাকছেন টিঙ্কু রায়, প্রমোদ রিয়াং, বিভীষণ দাস ও তাপস মজুমদার।
advertisement
advertisement
আরও পড়ুন: Cooch Behar News: কাজকর্মের নিরিখে কত পেল কি জানালেন গুড়িয়াহাটি গ্রাম পঞ্চায়েতের মানুষেরা! জানুন বিস্তারিত
এদিন ত্রিপুরার মুখ্যমন্ত্রী মানিক সাহা বলেন, "ভারতীয় জনতা পার্টি খুন, সন্ত্রাসের রাজনীতিতে বিশ্বাস করে না। কোনও দুর্নীতি, কেলেঙ্কারিতে আস্থা রাখে না। জনগণের কল্যাণে কাজ করতে বিশ্বাস করে।" এরপরেই প্রাক্তন শাসকদলের উদ্দেশ্যে তাঁর তোপ, "নিজেদের শাসনকালে ত্রিপুরাকে খুন, সন্ত্রাস, রাহাজানি উপহার দিয়েছিল কমিউনিস্ট পার্টির সরকার।" মানিক সাহার দাবি, এখনও বিভিন্ন জায়গায় লাল-সন্ত্রাস চালানোর চেষ্টা চলছে, ৯৩-এর কায়দায় সরকার গড়ার ষড়যন্ত্র হচ্ছে।
advertisement
২০১৮ সালের ত্রিপুরা বিধানসভা নির্বাচনে ভারতের কমিউনিস্ট পার্টি (মার্কসবাদী) নেতৃত্বাধীন বামফ্রন্ট সরকারের ২৫ বছরের শাসনের অবসান ঘটিয়ে ত্রিপুরাতে সরকার গড়ে বিজেপি। মুখ্যমন্ত্রীর দায়িত্ব দেওয়া হয় বিপ্লব দেবকে। কিন্তু ২০২২ এর ১৪ মে, বিধানসভা নির্বাচনের প্রায় এক বছর আগেই ত্রিপুরা সরকারে বড়সড় রদবদল আনে বিজেপির কেন্দ্রীয় নেতৃত্ব। বিপ্লব দেবকে সরিয়ে ২০২২ সালের ১৪ মে মানিক সাহাকে ত্রিপুরার মুখ্যমন্ত্রীর দায়িত্বে নিয়ে আসা হয়। আগামী ফেব্রুয়ারিতেই ত্রিপুরায় বিধানসভা নির্বাচন।
বাংলা খবর/ খবর/দেশ/
বছর ঘুরলেই ভোট, এবার ত্রিপুরাতেও রথ-রাজনীতিতে ভরসা রাখছে বিজেপি
Next Article
advertisement
পথ দুর্ঘটনায় মৃত্যু হয় ক্লাব এর সদস্যর এক আত্মীয়র! তারপরেই, এই এলাকার পুজোর থিম দেখলে অবাক হবেন!
পথ দুর্ঘটনায় মৃত্যু হয় ক্লাব এর সদস্যর এক আত্মীয়র! অন্যরকম থিম এই এলাকায়
VIEW MORE
advertisement
advertisement