Ashok Gehlot: পরবর্তী কংগ্রেস সভাপতি অশোক গেহলট? ২৩ বছর পর দায়িত্বে গান্ধি পরিবারের বাইরের কেউ!

Last Updated:

Next Congress President: ১৯৯৮ সালে সনিয়া গান্ধি কংগ্রেসের সভাপতি হওয়ার পর থেকে ২৩ বছরে একবারও বাইরের কেউ সভাপতি হননি

Sonia Gandhi and Ashok Gehlot
Sonia Gandhi and Ashok Gehlot
#নয়াদিল্লি: সনিয়া গান্ধি স্বাস্থ্যের কারণে ফের কংগ্রেস সভাপতি হতে অনিচ্ছুক এবং পুত্র রাহুল গান্ধিও খুব একটা আগ্রহী নন। রাজনৈতিক মহলের খবর, এবার গান্ধি পরিবারের বাইরের কাউকেই এই পদের হাল ধরার বিবেচনা করা যেতে পারে। ১৯৯৮ সালে সনিয়া গান্ধি কংগ্রেসের সভাপতি হওয়ার পর থেকে ২৩ বছরে একবারও বাইরের কেউ সভাপতি হননি। জল্পনা চলছে, প্রবীণ নেতা এবং রাজস্থানের মুখ্যমন্ত্রী অশোক গেহলট দলের সভাপতি পদের জন্য প্রার্থী হতে পারেন। গেহলট অবশ্য এই ধরনের জল্পনাকে অস্বীকার করে জানিয়েছেন যে তিনি নিজেই সংবাদমাধ্যম থেকেই বিষয়টি শুনেছেন।
স্বাধীনতা পরবর্তীকালে গান্ধি পরিবারের বাইরে কারা কংগ্রেসের সভাপতি হয়েছেন দেখা যাক:
১৯৪৮-১৯৪৯: স্বাধীন ভারতে কংগ্রেস দলের প্রথম সভাপতি ছিলেন পট্টভী সীতারামাইয়া। পেশায় চিকিৎসক সীতারামাইয়া জয়পুর অধিবেশনে দলীয় প্রধান নির্বাচিত হন। ১৯৩০ সালে অন্ধ্রপ্রদেশের মাসুলিপত্তনমের কাছে সমুদ্র উপকূলে নেতৃত্ব দিয়ে লবণ আইন ভঙ্গ করে এবং লবণ তৈরি করে তিনি গ্রেফতার হন।
advertisement
advertisement
১৯৫০: হিন্দিকে ভারতের জাতীয় ভাষা করার জন্য অন্যতম প্রধান প্রচারক ছিলেন পুরুষোত্তম দাস ট্যান্ডন। উর্দু এবং ফার্সি ভাষার দক্ষ পণ্ডিত ভারতে হিন্দু-মুসলিম সমস্যাটিকে ব্রিটিশ সরকারের দেশ শাসনের কৌশল বলেই মনে করতেন।
advertisement
১৯৬০-১৯৬৩: অন্ধ্র প্রদেশের বিশিষ্ট নেতা নীলম সঞ্জীব রেড্ডি ১৯৭৭ থেকে ১৯৮২ সাল পর্যন্ত ভারতের ষষ্ঠ রাষ্ট্রপতি হয়েছিলেন। ১৯৩১ সালে কলেজের পড়াশোনা ছেড়ে আইন অমান্য আন্দোলনে অংশ নেন তিনি।
১৯৬৪-১৯৬৭: দলের ওয়েবসাইট অনুসারে, জওহরলাল নেহরুর মৃত্যু থেকে ১৯৬৯ সালে কংগ্রেস বিভক্ত হওয়া পর্যন্ত ভারতের ভাগ্য গঠনে অগ্রণী ভূমিকা পালন করেছিলেন কে কামরাজ। তাঁকে মরণোত্তর ভারতরত্ন সম্মান দেওয়া হয়।
advertisement
১৯৬৮-১৯৬৯: পেশায় আইনজীবী সিদ্দাবনাল্লি নিজলিঙ্গপ্পা কর্ণাটককে এক করতে অগ্রণী ভূমিকা পালন করেছিলেন এবং রাজ্যের প্রথম মুখ্যমন্ত্রীও হয়েছিলেন। কংগ্রেস বিভক্ত হলে, তিনি ইন্দিরা গান্ধির নেতৃত্বাধীন উপদলের বিরুদ্ধে গঠিত সংগঠনের পক্ষে যান।
১৯৭০-১৯৭১: জগজীবন রাম বাবুজি বিশ্বাস করতেন দলিত নেতাদের কেবল সমাজ সংস্কারের জন্যই লড়াই করা উচিত নয়, রাজনৈতিক প্রতিনিধিত্বের দাবিও করা উচিত। মহাত্মা গান্ধি দ্বারা অনুপ্রাণিত হয়ে তিনি আইন অমান্য আন্দোলন এবং সত্যাগ্রহে যুক্ত হন।
advertisement
১৮৭২-১৯৭৪: শঙ্কর দয়াল শর্মা ১৯৯২ থেকে ১৯৯৭ সাল পর্যন্ত ভারতের রাষ্ট্রপতি ছিলেন। ১৯৫৯ সালে পাকিস্তানের করাচিতে প্রাথমিক ও মাধ্যমিক শিক্ষা বিষয়ক ইউনেস্কো সম্মেলনে ভারতীয় প্রতিনিধি দলের নেতৃত্ব দিয়েছিলেন তিনি।
১৯৭৫-১৯৭৭: ‘ইন্ডিয়া ইজ ইন্দিরা, ইন্দিরা ইজ ইন্ডিয়া’ মন্তব্যের জন্য সুপরিচিত দেবকান্ত বড়ুয়া কট্টর ইন্দিরা অনুগত হলেও পরে কংগ্রেস বিভক্ত হলে ইন্দিরা বিরোধী দলেই যোগ দেন।
advertisement
১৯৯২-১৯৯৬: ভারতের নবম প্রধানমন্ত্রী পিভি নরসিমা রাও ভারতের অর্থনীতির উদারীকরণে বড় ভূমিকা পালন করেছিলেন।
১৯৯৬-১৯৯৮: সীতারাম কেশরী ১৩ বছর বয়সে বিহারের স্বাধীনতা আন্দোলনে যোগ দিয়েছিলেন এবং পরে রাজ্যের যুব নেতাও হয়েছিলেন। ইন্দিরা গান্ধি, রাজীব গান্ধি এবং পিভি নরসিমা রাওয়ের সময়ে তিনি কেন্দ্রীয় মন্ত্রী হিসেবেও দায়িত্ব পালন করেন।
দলের পরবর্তী সভাপতি নির্বাচনের তারিখ ঠিক করতে কংগ্রেস তার সর্বোচ্চ কার্যনির্বাহী সংস্থা, কংগ্রেস ওয়ার্কিং কমিটির একটি ভার্চুয়াল বৈঠক ডেকেছে আগামী ২৮ আগস্ট।
view comments
বাংলা খবর/ খবর/দেশ/
Ashok Gehlot: পরবর্তী কংগ্রেস সভাপতি অশোক গেহলট? ২৩ বছর পর দায়িত্বে গান্ধি পরিবারের বাইরের কেউ!
Next Article
advertisement
Rhino rescue: বিপর্যয়ের সময় ভেসে গিয়েছিল তারা, অবশেষে ঘরে ফিরল ১০ গন্ডার! সফল 'অপারেশন রাইনো'
বিপর্যয়ের সময় ভেসে গিয়েছিল তারা, অবশেষে ঘরে ফিরল ১০ গন্ডার! সফল 'অপারেশন রাইনো'
  • ১৩ দিনের অপারেশন রাইনোতে ১০টি গন্ডার উদ্ধার করেছেন বনকর্মীরা

  • বিপর্যয়ের সময় জলদাপাড়া থেকে ভেসে গিয়েছিল বেশ কয়েকটি গন্ডার

  • অক্লান্ত পরিশ্রমের পর বনকর্মীরা গন্ডারগুলোকে জঙ্গলে ফেরাতে সক্ষম হন

VIEW MORE
advertisement
advertisement