Murshidabad News: পুজোর মুখেই ফের গঙ্গা ভাঙনের কবলে সামশেরগঞ্জ,আতঙ্কে গ্রামবাসীরা
- Published by:Debalina Datta
Last Updated:
পুজোর মুখে ভয়াবহ গঙ্গা ভাঙনের জেরে চোখের সামনেই তলিয়ে গেছে বিঘের পর বিঘে জমি, বসতবাড়ি। ওই এলাকার প্রতাপগঞ্জ এলাকায় ফের ভয়াবহ গঙ্গা ভাঙন দেখা দিয়েছে। ইতিমধ্যেই ভাঙনের করাল গ্রাসে নদীগর্ভে তলিয়ে গিয়েছে কয়েকশো মিটার জমি।
#মুর্শিদাবাদ: কথায় আছে নদীর ধারে বাস ভাবনা বারো মাস। এই প্রবাদকে সত্যি করেই ভিটে মাটি হারিয়ে খোলা আকাশের নীচে রাত কাটাচ্ছেন মুর্শিদাবাদের সামশেরগঞ্জের মানুষ।পুজোর মুখে ভয়াবহ গঙ্গা ভাঙনের জেরে চোখের সামনেই তলিয়ে গেছে বিঘের পর বিঘে জমি, বসতবাড়ি।
ওই এলাকার প্রতাপগঞ্জ এলাকায় ফের ভয়াবহ গঙ্গা ভাঙন দেখা দিয়েছে। ইতিমধ্যেই ভাঙনের করাল গ্রাসে নদীগর্ভে তলিয়ে গিয়েছে কয়েকশো মিটার জমি। এখন কাকুরিয়া থেকে ধুলিয়ান যাওয়ার রাস্তা তলিয়ে যাওয়া শুধুমাত্র সময়ের অপেক্ষা।
advertisement
advertisement
ভাঙনের ফলে এলাকাবাসী ব্যাপক আতঙ্কিত। বাড়িঘর ছেড়ে অন্যত্র পালানোর হিড়িক পড়েছে এলাকায়। এদিকে কাকুরিয়া থেকে বাইপাস হয়ে ধুলিয়ান যাবার অন্যতম রাস্তা তলিয়ে গেলে চরম সমস্যায় পড়বেন হাজার হাজার মানুষ।ভাঙনের আতঙ্ক আতঙ্কিত প্রায় দশটি গ্রামের কয়েক হাজার বাসিন্দা। ভাঙন প্রতিরোধে স্থায়ী সমাধানের দাবিতে ফের সরব হয়েছেন এলাকার বাসিন্দারা।গঙ্গা ভাঙনের জেরে আতঙ্কিত সাধারণ মানুষ কবে এই ভাঙন থেকে নিস্তার পাবেন সেই আশায় দিন গুণছেন।
advertisement
এ বছর খরার প্রকোপ থাকায় প্রাকৃতিক নিয়মে জেলাতে ভালোমতো বর্ষা হয়নি। গঙ্গা ভয়াবহ রূপও ধারণ করেনি। তবুও গঙ্গার ভাঙনের জেরে দুর্গাপুজোর মুখে ভিটেমাটি হারানোর আশঙ্কায় দিন কাটাচ্ছেন মানুষজন। সম্প্রতি কয়েক দিন থেমে থাকার পর ফের ভাঙন শুরু হওয়ায় নদী গর্ভে তলিয়ে যেতে শুরু করেছে জমি, বাড়ি। দুর্গাপুজোর মুখে বিধ্বংসী আকার নিচ্ছে গঙ্গা ভাঙন। ভাঙনের জেরে এগিয়ে আসছে নদী। গঙ্গা পাড়ের বাসিন্দারা নিজেরাই বাড়িঘর ভেঙে ফেলতে শুরু করেছেন, যাতে কিছুটা হলেও জানলা, দরজা, ইট বাঁচানো যায়। যদিও প্রশাসনিক উদ্যোগে এলাকায় শুরু হয়েছে অস্থায়ী ভাঙন মোকাবিলার কাজ।
advertisement
কৌশিক অধিকারী
view commentsLocation :
First Published :
September 28, 2022 2:05 PM IST
বাংলা খবর/ খবর/মুর্শিদাবাদ/
Murshidabad News: পুজোর মুখেই ফের গঙ্গা ভাঙনের কবলে সামশেরগঞ্জ,আতঙ্কে গ্রামবাসীরা