কোলেস্টেরল-আতঙ্কে পুজোর ভোজে চিন্তা, বিশেষ পানীয় রয়েছে তো

Last Updated:

Cholesterol: এই পরিস্থিতি থেকে বাঁচতে নিয়মিত কোলেস্টেরল পরীক্ষা করানো উচিত। সঙ্গে বজায় রাখতে হবে স্বাস্থ্যকর জীবনযাত্রা

মাত্রাতিরিক্ত কোলেস্টেরলের ফলে ধমনী সরু হয়ে যায়
মাত্রাতিরিক্ত কোলেস্টেরলের ফলে ধমনী সরু হয়ে যায়
শরীরে কোলেস্টেরল অপরিহার্য। কিন্তু এর মাত্রা বেড়ে গেলেই মুশকিল। মাত্রাতিরিক্ত কোলেস্টেরলের ফলে ধমনী সরু হয়ে যায়। ফলে সারা শরীরে রক্ত সরবরাহ করতে হৃদপিণ্ডকে বাড়তি চাপ নিতে হয়। এতে হার্ট দুর্বল হয়ে পড়ে। তখনই স্ট্রোক, হার্ট অ্যাটাক কিংবা হৃদরোগের সম্ভাবনা বেড়ে যায়।
এই পরিস্থিতি থেকে বাঁচতে নিয়মিত কোলেস্টেরল পরীক্ষা করানো উচিত। সঙ্গে বজায় রাখতে হবে স্বাস্থ্যকর জীবনযাত্রা। যেমন সঠিক আহার, পর্যাপ্ত ঘুম এবং নিয়মিত ব্যায়াম। মানসিক চাপ যাতে মাথা চাড়া দিতে না পারে সেটাও খেয়াল রাখতে হবে। সঠিক ডায়েটের সঙ্গেই রয়েছে আরও একটা জিনিস, সেটা হল ‘জাদু’ পানীয়। এই বিস্ময়কর পানীয়গুলি কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণ তো করেই, এমনকী কমাতেও সাহায্য করে।
advertisement
সয়াদুধ: সয়াতে স্যাচুরেটেড ফ্যাট কম থাকে। তাই অন্যান্য দুধের পণ্যগুলির বিকল্প হিসেবে সয়া মিল্ক বা ক্রিমার আদর্শ। তবে সয়া দুধ যেন তাজা হয়। তাতে যেন অতিরিক্ত চিনি, নুন না থাকে সেটা নিশ্চিত করতে হবে। হার্টের স্বাস্থ্যের জন্যও সয়াদুধ দুর্দান্ত। ইউএস ফুড অ্যান্ড ড্রাগ অ্যাডমিনিস্ট্রেশন (এফডিএ) হৃদরোগের ঝুঁকি কমাতে স্যাচুরেটেড ফ্যাট এবং কোলেস্টেরল কম খাবারের অংশ হিসাবে প্রতিদিন ২৫ গ্রাম সয়া প্রোটিন খাওয়ার পরামর্শ দেয়।
advertisement
advertisement
আরও পড়ুন : মুখের সব ত্রুটি নিমেষে দূর, পুজোয় নিখুঁত সুন্দরী হওয়ার সহজ সাজ-টিপস
টম্যাটো জুস: টম্যাটো লাইকোপেন সমৃদ্ধ একটি যৌগ। যা লিপিডের মাত্রা উন্নত করতে এবং এলডিএল কোলেস্টেরলের মাত্রা কমাতে সাহায্য করে। এছাড়াও টম্যাটোর রস কোলেস্টেরল-হ্রাসকারী ফাইবার এবং নিয়াসিনের একটি সমৃদ্ধ উৎস। ২০১৫ সালের একটি সমীক্ষায় দেখা গিয়েছে যে ২৫ জন মহিলা (২০-৩০ বছর বয়সী এবং বডি মাস ইনডেক্স স্কোর কমপক্ষে ২০) ২ মাস ধরে প্রতিদিন ২৮০ মিলি টম্যাটোর রস পান করেছেন তাঁদের রক্তে কোলেস্টেরলের মাত্রা হ্রাস পেয়েছে।
advertisement
আরও পড়ুন :  বিরাট কোহলির মতো দাড়ি রাখতে চান? এই কয়েক তেলের যে কোনও একটা হাতে তুলে নিন, পুজোয় সবার নজর আপনার দিকেই
ওটস ড্রিঙ্কস: ওটস বিটা-গ্লুকান সমৃদ্ধ, যা অন্ত্রে জেলের মতো পদার্থ তৈরি করে এবং পিত্ত লবণের সঙ্গে যোগাযোগ ঘটায়। এটি কোলেস্টেরলের মাত্রা কমাতে সাহায্য করে। যদি কেউ প্যাকেটজাত ওটস পানীয় পান করেন তবে নিশ্চিত করতে হবে তাতে যেন বিটা-গ্লুকান থাকে। এ জন্য লেবেল দেখে দেওয়াই বুদ্ধিমানের কাজ।
advertisement
কোকো পানীয়: কোকো ফ্ল্যাভানল (ফ্ল্যাভোনয়েডের একটি উপগোষ্ঠী) নামক অ্যান্টিঅক্সিডেন্টে সমৃদ্ধ। এতে উচ্চ মাত্রার মনোস্যাচুরেটেড ফ্যাটি অ্যাসিড রয়েছে। এই দুটি উপাদান শরীরে কোলেস্টেরলের মাত্রা কমাতে সাহায্য করে। ডার্ক চকোলেটের প্রধান উপাদান কোকো। তাই কোকো ড্রিঙ্কে যাতে অতিরিক্ত নুন, চর্বি এবং চিনি না থাকে সেটা নিশ্চিত করতে হবে। মাথায় রাখতে হবে, প্রক্রিয়াজাত চকোলেটযুক্ত পানীয়গুলিতে উচ্চ মাত্রায় স্যাচুরেটেড ফ্যাট থাকে।
advertisement
তবে  যে কোনও খাবার থেকেই অ্যালার্জি বা অন্য সমস্যা হতে পারে ৷ তাই চিকিৎসকের পরামর্শ নিয়ে তবেই ডায়েটে রদবদল করবেন ৷
view comments
বাংলা খবর/ খবর/লাইফস্টাইল/
কোলেস্টেরল-আতঙ্কে পুজোর ভোজে চিন্তা, বিশেষ পানীয় রয়েছে তো
Next Article
advertisement
Rhino rescue: বিপর্যয়ের সময় ভেসে গিয়েছিল তারা, অবশেষে ঘরে ফিরল ১০ গন্ডার! সফল 'অপারেশন রাইনো'
বিপর্যয়ের সময় ভেসে গিয়েছিল তারা, অবশেষে ঘরে ফিরল ১০ গন্ডার! সফল 'অপারেশন রাইনো'
  • ১৩ দিনের অপারেশন রাইনোতে ১০টি গন্ডার উদ্ধার করেছেন বনকর্মীরা

  • বিপর্যয়ের সময় জলদাপাড়া থেকে ভেসে গিয়েছিল বেশ কয়েকটি গন্ডার

  • অক্লান্ত পরিশ্রমের পর বনকর্মীরা গন্ডারগুলোকে জঙ্গলে ফেরাতে সক্ষম হন

VIEW MORE
advertisement
advertisement