Healthy Lifestyle for Kids: শিশুর স্বাস্থ্য নিয়ে চিন্তিত! এই খাবার খাওয়ালেই তরতরিয়ে হবে লম্বা, চেহারা হাট্টাকাট্টা

Last Updated:

সন্তানকে এই ৭ খাবার দিচ্ছেন তো! উচ্চতা বাড়াতে এগুলো অপরিহার্য, পুষ্টি যোগায়, হাড়ও শক্ত করে!

7 foods that can help in increasing the height of your children-
7 foods that can help in increasing the height of your children-
#কলকাতা :  শিশুর বিকাশ অনেকটাই জিনের উপর নির্ভর করে। তবে ডায়েটেরও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রয়েছে। প্লাস ওয়ান জার্নালে প্রকাশিত একটি আন্তর্জাতিক সমীক্ষা অনুসারে, শৈশবের শুরু থেকে কৈশোরের শেষ পর্যন্ত ওজন, উচ্চতা এবং বিএমআই-এর তারতম্যের ক্ষেত্রে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে জিন।’ তবে বয়ঃসন্ধিকালে উচ্চতার ক্ষেত্রে পুষ্টির বড় ভূমিকা রয়েছে। এএমএ জার্নালে প্রকাশিত আরেকটি গবেষণায় ঘুম এবং হিউম্যান গ্রোথ হরমোনের যোগসূত্র দেখানো হয়েছে। অর্থাৎ হাড়ের বৃদ্ধি এবং উচ্চতার ক্ষেত্রে ভাল ঘুমও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা নেয়। তাই এটা ধরে নেওয়া যায়, বাড়ন্ত বাচ্চাদের ক্ষেত্রে এমনভাবে ডায়েট তৈরি করতে হয় যা তাদের প্রয়োজনীয় পুষ্টির জোগান দেবে। তবেই যথাযথ উচ্চতা বাড়বে।
উচ্চতা এবং ডায়েটের যোগসূত্র: ব্যক্তির উচ্চতা এবং সে যে ধরনের খাদ্য গ্রহণ করে তার মধ্যে সরাসরি সংযোগ রয়েছে? স্পষ্টতই, ‘হেলথ নিউট্রিশন’ জার্নালে প্রকাশিত একটি গবেষণায় বলা হয়েছে বাচ্চারা যখন দুগ্ধজাত খাবার, মুরগির মাংস এবং অন্যান্য প্রাণী-ভিত্তিক খাবার খায়, তখন তা লম্বা করতে সাহায্য করে। মহিলাদের জন্য সর্বোচ্চ উচ্চতা অর্জনের বয়স ১৮ এবং পুরুষদের ক্ষেত্রে সেটা ২১ বছর। বাচ্চারা এই বয়সে পৌঁছলে গড় উচ্চতা ৫’৬ বা ৫’৭ ইঞ্চি হওয়া উচিত। এ জন্য কয়েকটি খাবার সাহায্য করতে পারে। সেগুলোর তালিকা দেওয়া হল এখানে।
advertisement
advertisement
দুধ এবং দুগ্ধজাত খাবার: উচ্চতার উপর প্রভাব ফেলতে দুধের পাশাপাশি দুগ্ধজাত খাবারও খাওয়া উচিত। দুগ্ধজাত খাবার যেমন পনির, দই, হুইপিং ক্রিম এবং আইসক্রিম ভিটামিন এ, বি, ডি এবং ই সমৃদ্ধ। এগুলিতে প্রোটিন এবং ক্যালসিয়ামও রয়েছে। ভিটামিন ডি এবং ক্যালসিয়াম বৃদ্ধির জন্য অপরিহার্য। ভিটামিন ডি-এর অভাবের ফলে উচ্চতা কম হতে পারে। পর্যাপ্ত ক্যালসিয়াম পাওয়াও গুরুত্বপূর্ণ, বিশেষ করে বয়ঃসন্ধির সময়।
advertisement
স্টার্চ এবং শস্য: স্টার্চ এবং শস্য শরীরের এনার্জির প্রধান উৎস। এতে ভিটামিন বি, ফাইবার, আয়রন, ম্যাগনেসিয়াম এবং সেলেনিয়াম রয়েছে। এগুলো প্রয়োজনীয় ক্যালোরি সরবরাহ করে, বিশেষ করে বয়ঃসন্ধির সময়, যখন শিশুরা দ্রুত বৃদ্ধির পর্যায়ে যায়। বাদামি চাল, পপকর্ন, পুরো গম এবং পুরো শস্য সঠিক বৃদ্ধির জন্য উপকারী।
advertisement
ডিম: ডিম প্রোটিনের ভাল উৎস। সাদা অ্যালবুমেনে ১০০ শতাংশ প্রোটিন রয়েছে। এতে ভিটামিন বি২ থাকে, যা রিবোফ্লাভিন নামেও পরিচিত। উচ্চতা বাড়াতে ছোটবেলা থেকেই বাচ্চাদের ডায়েটে ২-৪টি ডিম রাখতে হবে।
সয়াবিন: সব নিরামিষ খাবারের মধ্যে সয়াবিনে সবচেয়ে বেশি প্রোটিন থাকে। এটা হাড় এবং টিস্যুর ভর উন্নত করে। উচ্চতা বৃদ্ধির জন্য, প্রতিদিন ৫০ গ্রাম সয়াবিন খাওয়ার পরামর্শ দেওয়া হয়।
advertisement
শাকসবজি: পালং শাকের মতো সবুজ শাকসবজিতে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন এ, ভিটামিন সি, ভিটামিন কে, ফাইবার, ফোলেট, ম্যাগনেসিয়াম, আয়রন, পটাসিয়াম এবং ক্যালসিয়ামের মতো পুষ্টি উপাদান রয়েছে। সামগ্রিক বৃদ্ধির জন্য এগুলো অপরিহার্য।
কলা: সন্তানের উচ্চতা বাড়াতে কলা সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ফল। এটি পটাসিয়াম, ম্যাঙ্গানিজ, ক্যালসিয়াম, দ্রবণীয় ফাইবার, ভিটামিন বি ৬, সি, এ এবং স্বাস্থ্যকর প্রিবায়োটিকের মতো অনেক প্রয়োজনীয় পুষ্টিতে সমৃদ্ধ।
advertisement
মাছ: উচ্চতা বাড়াতে মাছ অপরিহার্য। কারণ এটা ওমেগা ৩ ফ্যাটি অ্যাসিডে সমৃদ্ধ। ওমেগা ৩ ফ্যাটি অ্যাসিড জ্ঞানীয় কার্যকারিতা, কার্ডিওভাসকুলার স্বাস্থ্য এবং ইমিউন সিস্টেমের উন্নতির সঙ্গে সঙ্গে শিশুদের বৃদ্ধি এবং বিকাশে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।
বাংলা খবর/ খবর/লাইফস্টাইল/
Healthy Lifestyle for Kids: শিশুর স্বাস্থ্য নিয়ে চিন্তিত! এই খাবার খাওয়ালেই তরতরিয়ে হবে লম্বা, চেহারা হাট্টাকাট্টা
Next Article
advertisement
পথ দুর্ঘটনায় মৃত্যু হয় ক্লাব এর সদস্যর এক আত্মীয়র! তারপরেই, এই এলাকার পুজোর থিম দেখলে অবাক হবেন!
পথ দুর্ঘটনায় মৃত্যু হয় ক্লাব এর সদস্যর এক আত্মীয়র! অন্যরকম থিম এই এলাকায়
VIEW MORE
advertisement
advertisement