Second Child Planning: দ্বিতীয় সন্তানের পরিকল্পনা? ঝুঁকি এড়াতে কী করণীয়, পরামর্শ দিলেন বিশেষজ্ঞ

Last Updated:

Second Child Planning: দ্বিতীয় সন্তান পরিকল্পনা করার ক্ষেত্রে এর সম্ভাব্য ঝুঁকি এবং প্রতিরোধমূলক ব্যবস্থা সম্পর্কে ওয়াকিবহাল থাকা জরুরি। যাতে সুস্থ ভাবে পৃথিবীর আলো দেখে পরিবারের খুদে নতুন সদস্যটি।

পরিবারে নতুন সদস্যের আগমনের কারণে বাড়িতে আনন্দের বন্যা বয়ে যায়। ফলে অনেকেই একের বেশি সন্তান নেওয়ার পরিকল্পনা করেন। তবে দ্বিতীয় সন্তান পরিকল্পনা করার ক্ষেত্রে এর সম্ভাব্য ঝুঁকি এবং প্রতিরোধমূলক ব্যবস্থা সম্পর্কে ওয়াকিবহাল থাকা জরুরি। যাতে সুস্থ ভাবে পৃথিবীর আলো দেখে পরিবারের খুদে নতুন সদস্যটি। ঝুঁকি হ্রাস করার প্রসঙ্গে কিছু টিপস শেয়ার করলেন বেঙ্গালুরুর ইলেকট্রনিক সিটির কাবেরী হাসপাতালের ওবেস্টেট্রিকস এবং গাইনিকোলজি বিভাগের কনসালট্যান্ট ডা. গীতা এস।
ডা. গীতা এস ডা. গীতা এস
সন্তানধারণের আগেই পরিকল্পনা:
কনসিভ বা সন্তানধারণের চেষ্টা করার আগেই স্বাস্থ্য পরীক্ষা করানো আবশ্যক। তাঁরা স্বাস্থ্য পরীক্ষা করে তাঁদের মতামত দিতে পারবেন। এমনকী পূর্বের মেডিকেল হিস্ট্রি পর্যালোচনা করে জটিলতা হতে পারে কি না, সেই বিষয়েও আলোকপাত করতে পারেন বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকেরা। এছাড়া প্রিকনসেপশন প্ল্যানিংয়ের আওতায় পড়ে জীবনযাত্রাজনিত বিষয়ও। এর জন্য সঠিক ওজন বজায় রাখা, ধূমপান ত্যাগ এবং মদ্যপানে রাশ টানা জরুরি।
advertisement
advertisement
স্বাস্থ্যকর খাবার এবং পর্যাপ্ত সাপ্লিমেন্টেশন:
ব্যালেন্সড ডায়েট গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। ফল, শাকসবজি, হোল গ্রেন, লিন প্রোটিন এবং দুগ্ধজাত দ্রব্যের মতো পুষ্টিগুণে সমৃদ্ধ খাবার ডায়েটে যোগ করা উচিত। ফোলিক অ্যাসিড, ক্যালসিয়াম, আয়রন এবং ভিটামিন-মিনারেলের পরিমাণ বাড়াতে হবে। পর্যাপ্ত পুষ্টির ফলে ভ্রূণের সঠিক বিকাশ ঘটবে।
advertisement
নিয়মিত প্রিনেটাল কেয়ার:
প্রেগনেন্সির ক্ষেত্রে নিয়মিত প্রিনেটাল কেয়ার অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। এর জন্য ওবেস্টেট্রিশিয়ানের কাছে নিয়মিত চেক-আপে যেতে হবে। এছাড়া সমস্ত স্ক্রিনিং এবং পরীক্ষা-নিরীক্ষাও করানো উচিত।
বিদ্যমান স্বাস্থ্য সংক্রান্ত সমস্যা নিয়ন্ত্রণ:
advertisement
যদি আগে থেকেই ডায়াবেটিস, হাইপারটেনশন অথবা থাইরয়েডের মতো সমস্যা থাকে, তাহলে সেগুলিও নিয়ন্ত্রণে রাখা দ্বিতীয় প্রেগনেন্সির ক্ষেত্রে আবশ্যক। ওষুধের সামঞ্জস্য রেখে জীবনযাত্রা বদলে নিয়মিত পরীক্ষা-নিরীক্ষা করিয়ে সমস্যা অনেকটাই নিয়ন্ত্রণে রাখা সম্ভব।
সুস্থ জীবনযাত্রা:
নিয়মিত শারীরিক কসরত করা আবশ্যক। তবে বিশেষজ্ঞের পরামর্শ অনুযায়ী তা করতে হবে। এতে প্রেগনেন্সির ঝুঁকিও অনেকাংশে কমানো যাবে। হাঁটা-চলা, সাঁতার কাটা অথবা প্রিনেটাল যোগাসনের মতো মাঝারি এক্সারসাইজ করা যেতে পারে। সেই সঙ্গে মানসিক চাপ কমাতে হবে। পর্যাপ্ত ঘুমও এই সময়টায় অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।
advertisement
এই বিষয়ে পড়াশোনা করা আবশ্যক:
সব সময় জ্ঞান বাড়ানোর তাগিদ থাকা উচিত। প্রেগনেন্সি, সন্তানের জন্ম এবং পোর্টপার্টাম কেয়ার সম্পর্কে পড়াশোনা করতে হবে। এর জন্য অন্যান্য অভিজ্ঞ মায়েদের সঙ্গে কথা বলতে হবে, যাঁরা এই অভিজ্ঞতার সম্মুখীন হয়েছেন।
বাংলা খবর/ খবর/লাইফস্টাইল/
Second Child Planning: দ্বিতীয় সন্তানের পরিকল্পনা? ঝুঁকি এড়াতে কী করণীয়, পরামর্শ দিলেন বিশেষজ্ঞ
Next Article
advertisement
Durga Puja Weather Update: নবমীর রাত থেকে আবহাওয়ার পরিবর্তন ! তার আগে সপ্তমী-অষ্টমীতে কী পূর্বাভাস? বৃষ্টি কি বাধ সাধবে ঠাকুর দেখায়
নবমীর রাত থেকে আবহাওয়ার পরিবর্তন ! সপ্তমী-অষ্টমীতে কী পূর্বাভাস? বৃষ্টি কতটা হতে পারে
  • নবমীর রাত থেকে আবহাওয়ার পরিবর্তন !

  • তার আগে সপ্তমী-অষ্টমীতে কী পূর্বাভাস?

  • বৃষ্টি কি বাধ সাধবে ঠাকুর দেখায়

VIEW MORE
advertisement
advertisement