জঙ্গল, পাহাড়, নদী, আদিবাসী গ্রাম, পুজোয় বেড়াতে যেতে পারেন মুকুটমণিপুরে

Last Updated:

মুকুটমণিপুর থেকে একটু দূরেই বারুঘুট পাহাড়। পাহাড়ের চুড়ায় বসে দেখা যায় নদীর জলে সুর্যাস্তের সাঁতার।

#কলকাতা: পুজো এলেই বেড়ানোর গল্প। শুরু হয়ে যায় ঘুরতে যাওয়ার প্ল্যান। বাঙালির পায়ের তলায় সর্ষে। কাছেপিঠে একটু হাওয়া বদল চাইলে যেতেই পারেন মুকুটমণিপুর। জল,জঙ্গল, টিলা, নদী, আদিবাসী গ্রাম। সবই আছে মুকুটমণিপুরের পাতায়।
পুজো এলেই মন উড়ুউড়ু। বেড়ানোর উঁকিঝুঁকি। মন চায়, একলা হতে। শহরের কোলাহল থেকে হারিয়ে যেতে। বাঁকুড়ার মুকুটমণিপুরে বেড়ানোর জলসা। জঙ্গল আর টিলার গল্প। বাঁকুড়া শহর থেকে গাড়িতে ঘণ্টাখানেকের রাস্তা। পথের ধারে সবজের হাতছানি। এসব দেখতে দেখতেই মুকুটমণিপুর। কংসাবতী আর কুমারী নদীর হাত ধরে দাঁড়িয়ে আছে এখানেই। একদিকে নদীর গান। মাথায় নীল আকাশের হুটোপাটি।
advertisement
advertisement
মুকুটমণিপুর থেকে একটু দূরেই বারুঘুট পাহাড়। পাহাড়ের চুড়ায় বসে দেখা যায় নদীর জলে সুর্যাস্তের সাঁতার। জঙ্গল ,পাহাড়, নদী, আদিবাসী গ্রাম। বাড়তি আকর্ষণ ডিয়ার পার্ক। সবমিলিয়ে নেশা ধরায় মুকুটমণিপুর।
view comments
বাংলা খবর/ খবর/লাইফস্টাইল/
জঙ্গল, পাহাড়, নদী, আদিবাসী গ্রাম, পুজোয় বেড়াতে যেতে পারেন মুকুটমণিপুরে
Next Article
advertisement
Purba Bardhaman News: আউশগ্রামে বিলুপ্ত প্রায় ধুসর নেকড়ে ধরা পড়ল ট্র্যাপ ক্যামেরায়, শুরু বৃহৎ সমীক্ষা!
আউশগ্রামে বিলুপ্ত প্রায় ধুসর নেকড়ে ধরা পড়ল ট্র্যাপ ক্যামেরায়, শুরু বৃহৎ সমীক্ষা!
  • ভারতীয় ধূসর নেকড়ে বিলুপ্তির পথে এগোলেও গত কয়েক মাসে দেশের বিভিন্ন জায়গায় তার দেখা মিলেছে। দিল্লিতে দেখা পাওয়ার পর এবার পূর্ব ও পশ্চিম বর্ধমান জুড়ে নেকড়ের স্থায়ী বাসস্থান তৈরি হচ্ছে বলে নিশ্চিত হয়েছে বন দফতর। দুর্গাপুরের পরে আউশগ্রাম জঙ্গলেও লাগানো হয়েছে ট্র্যাপ ক্যামেরা, যাতে নেকড়ের গতিবিধি, সংখ্যা ও আচরণ নিরীক্ষণ করা যায়।

VIEW MORE
advertisement
advertisement