Mid day Meal | Suvendu Adhikari: রাজ্যে মিড ডে মিলে ১০০ কোটির দুর্নীতির অভিযোগ! যৌথ কমিটির রিপোর্টকে মানতে চাইছে না রাজ্য, তুঙ্গে রাজনৈতিক তরজা

Last Updated:

মিড ডে মিলের নিয়ে রাজ্য সম্প্রতি জয়েন্ট রিভিউ মিশনের অধীনে প্রতিনিধিদল রাজ্যের একাধিক জেলা পরিদর্শন করে। সেই পরিদর্শন শেষেই কেন্দ্রীয় শিক্ষা মন্ত্রকের কাছে রিপোর্ট জমা দিয়েছে। সেই রিপোর্ট এই ১০০ কোটির দুর্নীতির অভিযোগ তোলা হয়েছে।

কলকাতা: রাজ্যের বিরুদ্ধে মিড ডে মিল প্রকল্পে ১০০ কোটিরও বেশি টাকার গরমিলের অভিযোগ আনলেন কেন্দ্রীয় কমিটি৷ যৌথ কমিটির রিপোর্টে দাবি করা হয়েছে, ২০২২ সালের এপ্রিল থেকে সেপ্টেম্বর মাস পর্যন্ত ১৬ কোটি ছাত্রছাত্রীর প্রায় ১০০ কোটি টাকার মিড ডে মিল-এর কোনও হিসাব পাওয়া যাচ্ছে না৷ ছাত্রছাত্রীদের মিড ডে মিলের জন্য বরাদ্দ ওই ১০০ কোটি টাকা রাজ্য সরকার অন্য খাতে ব্যবহার করেছেবলে এদিন একটি ট্যুইটে দাবি করেছেন বিজেপি নেতা অমিত মালব্য৷
মালব্যের ওই ট্যুইটটি রিট্যুইট করেছেন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী৷ ট্যুইটে শুভেন্দু লিখেছেন, ‘আমি আগেই বলেছি, মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সরকার বাচ্চাদের খাবার থালা থেকে চুরি করতেও পিছপা হয় না৷ একটি অর্থবর্ষের মাত্র ২ কোয়ার্টারে ১০০ কোটির গরমিল পাওয়া যায়, তাহলে ভাবুন গত ১২ বছরে কত টাকা সরানো হয়েছে৷ পশ্চিমবঙ্গের রাজ্য সরকার রীতিমতো দিনেদুপুরে ডাকাতি করছে৷’
advertisement
আরও পড়ুন: উত্তরে-দক্ষিণে যুযুধান দুই পক্ষ! শুভেন্দুর সভায় কি আজ বড় কোনও চমক? বাঁকুড়ায় কী বলবেন, নজর সেদিকেই
যদিও বিজেপির এই অভিযোগ এক্কেবারে উড়িয়ে দিয়েছেন রাজ্যের শিক্ষামন্ত্রী ব্রাত্য বসু। তাঁর দাবি, ‘‘এই যৌথ কমিটিতে রাজ্য সরকারের একমাত্র প্রতিনিধি ছিলেন রাজ্য অধিকর্তা, কুকড মিড ডে মিল৷ তাঁর সই ছাড়াই এই রিপোর্টটি জমা দেওয়া হয়েছে।’’
advertisement
advertisement
ব্রাত্যর দাবি, সেই রিপোর্টটা যদি রাজ্য সরকারের প্রতিনিধিকে দেখানো পর্যন্ত দেখানো না হয়, তাহলে Joint Review Mission অর্থাৎ যৌথ পর্যালোচনা কমিটি-র 'যৌথ'তা টা কোথায় রইল? তাঁর দাবি, রাজ্য সরকারের বক্তব্য ওই রিপোর্টে যথাযথ ভাবে স্থান পায়নি। বিদ্যালয় শিক্ষা বিভাগ সেই মর্মে প্রতিবাদ করে একটা চিঠি ওই কমিটির চেয়ারপার্সনকে দিয়েছে, যার কোনও জবাব এখনও আসেনি বলে জানিয়েছেন রাজ্যের শিক্ষামন্ত্রী।
advertisement
advertisement
শুধুতাই নয়, ব্রাত্য বসুর প্রশ্ন, এই 'লুকোচুরি' খেলার কী উদ্দেশ্য? যদি না এর মধ্যে কেন্দ্রীয় সরকারে অন্য কোনও অভিসন্ধি থাকে? যৌথ কমিটির এই রিপোর্ট মানতে নারাজ রাজ্য।
এই একই অভিযোগ শোনা গিয়েছে তৃণমূল নেতা শান্তনু সেনের গলাতেও। তাঁর অভিযোগ, রাজনৈতিক প্রতিহিংসা পরায়ণাতারই ফলস্রুতি এই রিপোর্ট। তাঁরও দাবিস কেন্দ্র রাজ্য যৌথ পর্যবেক্ষণ কমিটির রিপোর্টে রাজ্যের প্রতিনিধির কোনও স্বাক্ষরই নেওয়া হয়নি। তাঁকে অন্ধকারে রেখেই এই রিপোর্ট পেশ হয়েছে বলে অভিযোগ তাঁর।
view comments
বাংলা খবর/ খবর/কলকাতা/
Mid day Meal | Suvendu Adhikari: রাজ্যে মিড ডে মিলে ১০০ কোটির দুর্নীতির অভিযোগ! যৌথ কমিটির রিপোর্টকে মানতে চাইছে না রাজ্য, তুঙ্গে রাজনৈতিক তরজা
Next Article
advertisement
‘কোনও অপরাধী যেন ছাড় না পায়!’ দিল্লি বিস্ফোরণ নিয়ে উচ্চপর্যায়ের বৈঠকে নির্দেশ অমিত শাহের
‘কোনও অপরাধী যেন ছাড় না পায়!’ দিল্লি বিস্ফোরণ নিয়ে উচ্চপর্যায়ের বৈঠকে নির্দেশ অমিত শাহের
  • অমিত শাহ দিল্লি বিস্ফোরণ নিয়ে উচ্চপর্যায়ের বৈঠকে নির্দেশ দিয়েছেন, অপরাধীদের কঠোর শাস্তি দিতে হবে.

  • জম্মু-কাশ্মীরের পুলওয়ামার বাসিন্দা উমর মহম্মদ, পেশায় চিকিৎসক, বিস্ফোরক গাড়িটি চালাচ্ছিলেন.

  • দিল্লি, গুরগাঁও, নোয়ডা এবং গাজিয়াবাদে নিরাপত্তা জোরদার করা হয়েছে, চলছে কড়া তল্লাশি.

VIEW MORE
advertisement
advertisement