বিরোধিতার মিছিলে স্তব্ধ ধর্মতলা

Last Updated:

সকালের পর থেকেই কার্যত থেমে গেল শহরের প্রাণকেন্দ্র ধর্মতলায়

#কলকাতা: শহরে এসেছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। প্রধানমন্ত্রীর সফরের প্রতিবাদে শহরের বিভিন্ন প্রান্তে শনিবার দিনভর চলল দফায় দফায় বিক্ষোভ প্রদর্শন। একাধিক রাজনৈতিক, অরাজনৈতিক সংগঠন এক সুরে বলেন মোদি গো ব্যাক। বছরের দ্বীতিয় শনিবার অনেকের ছুটির দিন তাই খুব গাড়ি চাপ নেই ধর্মতলায়। তবুও রোজের মত যারা অফিস বা বিভিন্ন কাজে গেলেন তাদের ধর্মতলা আসতেই থমকে যেতে হল। শনিবার সকাল থেকে ধর্মতলা চত্বরে প্রস্তুত ছিলে কলকাতা পুলিশ। দুপুর ১২টা বাজতেই একটু একটু করে বন্ধ হতে শুরু করে ধর্মতলার রাস্তা। দুপুর ১টা নাগাদ ধর্মতলা থেকে লেলিন সরনী কার্যত দুই ভাগে ভাগ হয়ে গেল।
যদি কোন ব্যাক্তি পার্ক স্ট্রীটের দিক থেকে সেন্ট্রাল অ্যাভিনিউতে যেতে চাইলে, তাদের অনেক সময় খরচ করতে হবে ডোরিনা ক্রসিং পার করে ভিক্টোরিয়া হাউস যেতে হবে। লেলিন সরনী বন্ধ রাখা হয়েছে মিছিলের চাপে। এন ব্যানার্জি রোড দিয়ে সোজা ধর্মতলার দিকে রাস্তা ছিল বন্ধ। একই ভাবে বিবাদী বাগের দিক থেকে আসা গাড়িগুলো ধরতে পারলো না লেলিন সরনী। সেন্ট্রাল অ্যাভিনিউের দিক থেকে পার্ক স্টীটের দিকে রাস্তা খোলা থাকলেও মিছিলে সমর্থকরা মাঝে মধ্যেই ছিলেন রাস্তার উপর, তার জেরে গাড়ি যাচ্ছিল থমকে। এছাড়াও প্রধানমন্ত্রীর সফর ঘিরে বিক্ষোভ প্রদর্শনের জন্য একাধিক রাস্তা ছিল বন্ধ, যেতে হয়েছিল ঘুরপথে।
advertisement
শনিবার শহরের প্রাণকেন্দ্র ধর্মতলা যে মিছিল নগরী হবে তা জানা ছিল লালবাজারের। সেই জন্য প্রস্তুতিও ছিল অনেক। ধর্মতলার মিছিলে কোন অশান্তি না হয় ও রাজভবনের দিকে যেন কোন বিক্ষোভকারী না যেতে পারে তার জন্য ধর্মতলা চত্বরে ছিলেন লালবাজারের বিভিন্ন পুলিশ কর্তা। ধর্মতলা থেকে রাজভবনের দুরত্ব কম নয়, সেই কথা মাথায় রেখে পুলিশের তরফে অ্যালুমিনিয়াম ব্যারিকেডের ব্যবস্থা করা হয়েছিল। ছিল প্রচুর পরিমাণে লাঠিধারী পুলিশ। শনিবারের পর বছরের দ্বিতীয় রবিবারও একই অবস্থা হতে পারে ধর্মতলার।
advertisement
বাংলা খবর/ খবর/কলকাতা/
বিরোধিতার মিছিলে স্তব্ধ ধর্মতলা
Next Article
advertisement
পথ দুর্ঘটনায় মৃত্যু হয় ক্লাব এর সদস্যর এক আত্মীয়র! তারপরেই, এই এলাকার পুজোর থিম দেখলে অবাক হবেন!
পথ দুর্ঘটনায় মৃত্যু হয় ক্লাব এর সদস্যর এক আত্মীয়র! অন্যরকম থিম এই এলাকায়
VIEW MORE
advertisement
advertisement